প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য চাকরি মেলা

আগের সংবাদ

গুচ্ছের ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হয়নি : অনিশ্চয়তায় ২১ হাজার শিক্ষার্থী

পরের সংবাদ

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ২৭ দফার মাধ্যমে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৯, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ৯, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসররু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের লক্ষ্যে বিএনপি ঘোষিত ২৭ দফার রূপরেখা সম্পর্কে দেশের জনগণকে পরিষ্কার করে জানাতে হবে। কেননা, এই ২৭ দফার মাধ্যমে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব।
জাতীয় প্রেস ক্লাবে গতকাল রবিবার দুপুরে ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) আয়োজিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ‘রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে রূপরেখা ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর ড্যাবের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীমের সভাপতিত্বে সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বর্তমান অনির্বাচিত সরকারের হাত থেকে দেশকে পুনরুদ্ধার করতে হলে একটা ট্র্যাকে আনতে হবে। সেজন্যই তারেক রহমান রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখা ঘোষণা করেছেন। আমাদের রূপরেখার ২৭ দফা দেশের মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে। তাদের বোঝাতে হবে ২৭ দফার প্রয়োজনীয়তা। কারণ, তারা জানতে চাইছে বর্তমান সরকার চলে গেলে কী হবে? সেই জন্যই কিন্তু আমরা ২৭ দফা রূপরেখা দিয়েছি। এই দফাগুলো আমাদের আন্দোলনের অংশ। এর মাধ্যমে আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা হবে।
দেশকে গভীর গর্ত থেকে তুলে আনতে হলে ২৭ দফার বিকল্প নেই মন্তব্য করে তিনি বলেন, ২৭ দফা বাস্তবায়ন না হলে দেশ সঠিক পথে চলবে না। রাষ্ট্র পরিচালনা করা সম্ভব হবে না। দেশ ও জনগণের স্বার্থে এই ২৭ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে। এই রূপরেখা ঘোষণা দিয়ে তারেক রহমান নিজের দক্ষতা ও যোগ্যতাকে বিশ্বের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।
একটা কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য স্বাস্থ্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মন্তব্য করে তিনি বলেন, স্বাস্থ্য খাতে ১ শতাংশ জিডিপির ব্যবহার নেই বললেই চলে। কারণ, এখানে সরকারের দুর্নীতি বেশি। ফলে দেশের মানুষকে নিজের টাকা খরচ করেই চিকিৎসা নিতে হয়- যা আফগানিস্তানের চেয়েও খারাপ। এসব বিষয়ে সারাদেশে সেমিনার করা জরুরি। কারণ, একটি পরিবারকে স্বাস্থ্যসেবা দেয়া হলে তার প্রাথমিক রোগ প্রতিরোধ শুরু হয়ে যায়। যদি একটি পরিবারের ৫ হাজার টাকা সঞ্চয় করা যায়, ওই পরিবারের ক্রয় ক্ষমতা বেড়ে যাবে। সেই টাকা দিয়ে ছেলেমেয়েদের পড়ালেখায় খরচ করতে পারবে। দেশের উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে পারবে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়