রিমান্ড শেষে মহিলা দল নেত্রী সুলতানা কারাগারে

আগের সংবাদ

দেশে কোনো দুর্ভিক্ষ হবে না > সোহরাওয়ার্দীর জনসমুদ্রে প্রধানমন্ত্রী : যারা বলেছিল বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে, তাদের মুখে ছাই পড়েছে

পরের সংবাদ

মানি চেঞ্জারদের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত: নভেম্বর ১১, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ১১, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : খোলা বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বাড়ানো ও দর নিয়ন্ত্রণে দিন শেষে একটি মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠান কী পরিমাণ নগদ রাখতে পারবে তার সীমা ঠিক করে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে তা ব্যাংকের ব্যবস্তাপনা পরিচালক ও ব্যাংকের অথরাইজড ডিলার (এডি) শাখাকে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৈদেশিক বাণিজ্য ও মুদ্রা লেনদেনের অনুমোদনপ্রাপ্ত শাখাকে ব্যাংকিং ভাষ্যে এডি শাখা বলা হয়।
এখন থেকে বৈদেশিক মুদ্রা বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত কোনো মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠান দিন শেষে নিজেদের কাছে ২৫ হাজার ডলার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা রাখতে পারবে নগদ আকারে। অর্থাৎ সারা দিন বেচাকেনা শেষে নিজেদের কাছে ব্যবসা পরিচালনার জন্য বিভিন্য বৈদেশিক মুদ্রা মিলিয়ে ২৫ হাজার সমপরিমাণ ডলার রাখতে পারবে। এর চেয়ে বেশি রাখতে পারবে না। এর চেয়ে বেশি হওয়া বৈদেশিক মুদ্রা মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানকে ব্যাংকে থাকা তার বৈদেশিক মুদ্রা হিসাবে (এফসি হিসাব) জমা রাখতে হবে। পরবর্তীতে তা প্রয়োজন আকারে তুলতে পারবেন তারা। সেক্ষেত্রেও একটি সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এফসি হিসাবে কোনোভাবে ৫০ হাজার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার চেয়ে বেশি জমা রাখতে পারবেন না। অর্থাৎ এফসি হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রা জমা রাখতে পারলেও দিন শেষে সেখানে ৫০ হাজার ডলারের বেশি জমা রাখতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান চাইলে তা ব্যাংকের কাছে বিক্রি করে দিতে পারে। এছাড়াও ব্যবসা পরিচলনায় স্থানীয় মুদ্রা টাকার অঙ্কে কোনোভাবেই নগদ ৫০ লাখ টাকার বেশি রাখতে পারবে না কোনো অবস্থাতেই। অর্থাৎ যে কোনো সময়ে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানে নগদ আকারে ৫০ লাখ টাকার বেশি রাখা যাবে না।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়