পাচার অর্থ ফেরাতে আট দেশের সঙ্গে চুক্তি চায় দুদক

আগের সংবাদ

টেকসই জ্বালানি নিরাপত্তায় নজর : দেশীয় গ্যাস-কয়লা উত্তোলন, তেলের মজুত ও পরিশোধন সক্ষমতা বাড়ানো, পাইপলাইনে ডিজেল আমদানি

পরের সংবাদ

নৌবাহিনী জাহাজ তিস্তা ও কর্ণফুলীর ডি-কমিশনিং

প্রকাশিত: নভেম্বর ১০, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ১০, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

দীর্ঘ ৪৭ বছর সফলতার সঙ্গে সমুদ্রে নৌবাহিনীর আভিযানিক কার্যক্রম পরিচালনার পর বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ ‘তিস্তা’ ও ‘কর্ণফুলী’ গতকাল বুধবার খুলনা নৌ জেটিতে ডি-কমিশনিং করা হয়। কমান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্ট রিয়ার এডমিরাল শাহীন রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে নৌবাহিনীর ঐতিহ্যবাহী রীতি অনুযায়ী বাংলাদেশ নৌবাহিনী বহর হতে জাহাজদুটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ডি-কমিশন করেন। এ সময় খুলনা নৌঅঞ্চলের পদস্থ কর্মকর্তা ও নাবিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বিগত ১৯৭৪ সালে তৎকালীন যুগোসøাভিয়া হতে সংগ্রহকৃত জাহাজদুটি নৌবাহিনীতে কমিশন লাভের পর থেকেই দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নিয়োজিত থেকে নৌবাহিনীর আভিযানিক কার্য পরিচালনায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। সমুদ্র উপকূলীয় এলাকার নিরাপত্তা রক্ষা, অপারেশন জাটকা, অপারেশন প্রতিরোধ, অপারেশন নির্মূল, মা ইলিশ সংরক্ষণসহ বাৎসরিক ও অন্যান্য সমুদ্র মহড়ায় জাহাজদুটির অংশগ্রহণ ছিল অত্যন্ত সাফল্যমন্ডিত। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে আর্তমানবতার সেবায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সাহায্যার্থে ত্রাণ, ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী বিতরণে জাহাজদুটির অবদান ছিল প্রশংসনীয়। উল্লেখ্য, বানৌজা ‘তিস্তা’ ও বানৌজা ‘কর্ণফুলী’ ১৯৭৫ সালের ৬ জুন বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশনিং এর মাধ্যমে নৌবহরে যুক্ত হয়। আইএসপিআর।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়