৯৯৯-এ কলে ৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার

আগের সংবাদ

রবীন্দ্রনাথ ও বাঁশির চিত্রকল্প

পরের সংবাদ

খাতুনগঞ্জে ক্রেতা নেই, পচে যাচ্ছে পণ্য

প্রকাশিত: আগস্ট ৫, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: আগস্ট ৫, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : খাতুনগঞ্জ আড়তদার সমিতির সাবেক সভাপতি ও তৈয়্যবিয়া ট্রেডার্সের মালিক সোলায়মান বাদশা বলেন, বাজারে ক্রেতা নেই। আড়তে পণ্য পচে যাচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। ক্রেতার অভাবে দেশের বৃহৎ ভোগ্যপণ্যের বাজার খাতুনগঞ্জের আড়তে পচে যাচ্ছে পণ্য। কাঁচা পণ্য নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এরই মধ্যে এক হাজার বস্তা আদা ও রসুন পচে গেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
কাঁচা মসলার আড়ত হামিদুল্লাহ মিঞা মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, প্রতি বছর ঈদুল আজহা উপলক্ষে মার্কেটে কাঁচা মসলার চাহিদা থাকে। এ বছরও ঈদের আগে ব্যবসায়ীরা মসলার জোগান বাড়ান, কিন্তু লকডাউনে ক্রতা না থাকায় বিক্রি হয়নি। সব মসলা পচে যেতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে এক হাজার বস্তা আদা-রসুন পচে গেছে। পরিস্থিতির উন্নতি না হলে আরও পণ্য পচে যাবে বলে জানান এই ব্যবসায়ী। খাতুনগঞ্জের আড়তে চীনের রসুন কেজিপ্রতি ৮০ থেকে ৮২ টাকা, আদা বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৭৭ টাকায়। আর মিয়ানমারের আদা বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪২ টাকা ও পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩২ টাকা কেজিতে।
ব্যবসায়ীরা জানান, ঈদের আগে যে আদা বিক্রি হয়েছিল ১৬০ টাকা কেজিতে, এখন সেই আদা ৭৫ থেকে ৮০ টাকা। মিয়ানমারের আদা বিক্রি হয়েছিল ৬৫ টাকা করে, এখন বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। রসুনও কেজিপ্রতি এখন বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৮২ টাকায়, যা ঈদের আগে বিক্রি হয়েছিল ১৭০ টাকায়। পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। খাতুনগঞ্জ আড়তদার সমিতির সাবেক সভাপতি ও তৈয়্যবিয়া ট্রেডার্সের মালিক সোলায়মান বাদশা বলেন, বাজারে ক্রেতা নেই। আড়তে পণ্য পচে যাচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। কাঁচা পণ্যের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ছিদ্দিক ট্রেডার্সের মালিক ওমর ফারুক বলেন, বাজারে টান নেই। এজন্য আমদানি করা আদা-রসুন বন্দরে ফেলে রেখেছি। খালাস করেও লাভ নেই। বিক্রি হচ্ছে না।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়