জিএম কাদের : স্বাধীনতার ৫০ বছরেও দেশে সাংবাদিকতা অনিরাপদ

আগের সংবাদ

রাজশাহীতে লিটনকে টেক্কা দেয়ার মতো প্রতিদ্ব›দ্বী নেই

পরের সংবাদ

আইজিসির প্রত্যাশা : সয়াবিন ও চাল উৎপাদন রেকর্ড ছাড়াবে

প্রকাশিত: জুন ১৮, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ১৮, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ ডেস্ক : ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সয়াবিন ও ধান উৎপাদন রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছবে। যদিও সার্বিকভাবে খাদ্যশস্য মজুতের পরিমাণ নয় বছরের সর্বনি¤েœ নামতে পারে। আন্তর্জাতিক শস্য কাউন্সিলের (আইজিসি) বার্ষিক সভায় সর্বশেষ ফসল উৎপাদন নিয়ে আলোচনায় এমনটাই প্রত্যাশা জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা।
খবর ওয়াল্ড গ্রেইন ডট কম। আইজিসির প্রত্যাশা, বৈশ্বিক শস্য উৎপাদন বছরওয়ারি চার কোটি টন বেড়ে ২২৯ কোটি ৪০ লাখ টনে দাঁড়াবে। যদিও প্রত্যাশিত ক্রয় বছরওয়ারি ২ শতাংশ বেড়ে ২২৫ কোটি ৪০ লাখ টন থেকে ২৩০ কোটি ২০ লাখ টন হবে। খাদ্য ও খাদ্যসংশ্লিষ্ট শিল্প খাতে অতিরিক্ত চাহিদার কারণে দ্রুত ফুরিয়ে আসছে মজুত। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে খাদ্যশস্য ব্যবসার পরিমাণ ৪১ কোটি ১০ লাখ টন থেকে কমে ৪০ কোটি ৮০ লাখ টনে নেম আসবে। গমের উৎপাদন দুই কোটি টন কমে দাঁড়াবে ৭৮ কোটি ৩০ লাখ টনে। বাণিজ্যের পরিমাণ ৬০ লাখ টন কমে ১৯ কোটি ৪০ লাখ টনে ঠেকবে। ২০২৩-২৪ সালে বিশ্বব্যাপী সয়াবিন উৎপাদন বছরওয়ারি ৯ শতাংশ বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আইজিসি। উৎপাদনের পরিমাণ দাঁড়াবে ৪০ কোটি ৩০ লাখ টনে। সয়াবিন পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধির ফলে ব্যবহারের পরিমাণও নতুন উচ্চতায় পৌঁছাচ্ছে। ভোক্তাদের আগ্রহ বাড়ার সঙ্গে বাড়ছে ব্যয়। ফলে রপ্তানিকারকদের লাভসহ ইনভেন্টরি সঞ্চয় বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রবৃদ্ধি স্বাভাবিক থাকার পূর্বাভাস দেয়া হলেও বৈশ্বিক আমদানি চাহিদা ১৭ কোটি ৩০ লাখ টন পর্যন্ত উঠবে।
অন্যান্য তেলবীজের পরিপ্রেক্ষিতে আইজিসি বিশ্বব্যাপী সরিষাবীজের স্বাভাবিকের চেয়ে অধিক উৎপাদনের পূর্বাভাস দিয়েছে। পাশাপাশি সূর্যমুখীর উৎপাদনও আগের অবস্থায় ফিরবে। খরাপরবর্তী আর্জেন্টিনা অংশগ্রহণ করবে বৈশ্বিক বাণিজ্যে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়