বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় চতুর্থ ঢাকা

আগের সংবাদ

দায়িত্ব নিলেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন

পরের সংবাদ

চট্টগ্রামের ছড়া কবিতা ও পুঁথি

প্রকাশিত: এপ্রিল ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: এপ্রিল ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

(পূর্ব প্রকাশের পর)
মোস্তফা কামাল পাশা (১৯৫২-২০২২)। কবি, কথাসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : লাশ কাটা ঘর, ভয় নেই আমরা আছি, অন্য গ্রহের মানুষ, চন্দ্রিমা, নীল বিষের ছোঁয়া।
মোহন লাল বিশ্বাস (১৯৫৩)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: শুধু একটি ফুলের জন্যে, ফুলের দেশে, উৎকৃষ্ট গোলাপ।
মোহাম্মদ আয়ূব (১৯৪৫)। কবি, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: দীন-ই-ইলাহী ও আকবর।
মোহাম্মদ আলী পাশা ( ১৯৬২)। ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: উপন্যাস: নয়ন ভরা জল, কাব্য: বিবেকের সাথে যুদ্ধ।
মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী (১৯৬১)। কবি, কথাসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : শঙ্খ সোহাগ।
মোহাম্মদ খালেদ (১৯২২-২০০৪)। প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক। কবিতাও লিখেছেন। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: সৌদি আরবে পঁয়ত্রিশ দিন।
মোহাম্মদ ফেরদাউস খান (১৯১৯-২০১৬)। কবি, গবেষক, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: বাংলা হরফের সংস্কার, ঞযব ঈৎরংরং রহ ঙঁৎ ঊফঁপধঃরড়হ, টহরাবৎংরঃু ঊফঁপধঃরড়হ রহ চধশরংঃধহ, কচিমেলা, হরফ সমস্যা, কোরানের মর্মকথা, সর্বোত্তম কাহিনী, জিজ্ঞাসা, আল কুরআনের তিনটি সূরা, ঞযব ঝপরবহঃরভরপ ঋরহফরহমং ধহফ ঃযব ঐড়ষু ছঁৎধহ, খরঃবৎধপু ধহফ ইধহমষধফবংয, সাক্ষরতা ও সাক্ষরতাদান পদ্ধতি, ছড়ার ফুলঝুড়ি, আল কুরআনের তেইশটি সূরা, চোখ।
মোহাম্মদ হোসেন খান (১৯৪০)। রম্যসাহিত্যিক, কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: বিরস রচনা, উপন্যাস: প্রতীতির পঙ্ক্তিমালা, সম্পাদনা: মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি শতবর্ষের স্মারক।
মোহীত উল আলম (১৯৫২)। কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, গবেষক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : নিগড় (১৯৯১), সোনা আর ঘামের বনিবনা (১৯৯৬), গল্পে গল্পে ইংরেজি শেখা (১৯৯৬), ঞযব ঞধহঃধষরংবফ ঐবধৎঃষধহফ (১৯৯৬), মৌসুমের দূরে কাছে (১৯৯৬), এক সকালের কবিতা (১৯৯৮), এ পাড়ে অপার টান (২০০১), পাঠ্য বই: অ ঝঃধহফধৎফ ঊহমষরংয এৎধসসধৎ ্ ঈড়সঢ়ড়ংরড়ঃড়হ (১৯৯৯); ঝঃধহফধৎফ ঈড়সসঁহরপধঃরাব ঊহমষরংয ঞড়ফধু (২০০০)।
মৃদুল গুহ (১৯৫৪)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: স্বদেশ আজ বিধূর মর্সিয়া, জন্ম জয়ের উত্থান চেয়েছি, না গৃহী না সন্ন্যাসী, তিমির হননের এ বেলায়, ষোড়শী পদাবলী, প্রিতুল মনির ছড়া।
মৃণালিনী চক্রবর্তী (১৯৬০)। কবি, প্রাবন্ধিক, সংগীতজ্ঞ। তার প্রকাশিত বই : সমাজ ও দৃষ্টি।
যীশু রায় চৌধুরী (১৯৬৫)। ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: সন্ত্রাস চারিদিকে।
রওশান ঋমু। কবি। তার প্রকাশিত বই : কুয়াশার কয়েদ, মেঘফুল ও যৌথ যন্ত্রণা।
রওশন জাহান রহমান (১৯৩৭-২০১৫)। কবি, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: রূপকথা নয়, অনুভবে অনুভূতি।
রনিতা জামান (১৯৬৭)। কবি ও গল্পকার। তার প্রকাশিত বই : ‘ভালোবাসার মায়াডোরে’, প্রিয়ার চোখে নিকষ আঁধার, ‘অবন্তিকা ও অন্যান্য স্বপ্নকথা’।
রফিক আনোয়ার (১৯৪২-২০১৬)। কবি, ছড়াকার, কথাসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : মহাকালের পদধ্বনি, দুঃখজাগানিয়া, রক্তনদীর জল টুঙি, ব্রহ্মপুত্র পারের সেই মেয়েটি, বৃষ্টি ভেজা রোদ্দুর, কমলা বনে ফোটে ফুল, একাত্তরের মহাবিদ্রোহ : অগ্নিপুত্ররা কোথায়, উদ্বাস্তু স্মৃতি।
রফিক আহমদ খান (১৯৮০)। ছড়াকার, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : ‘আলোর মেলা শিশুর খেলা’, ‘প্রবাসের ব্যালকনিতে’
রমজান আলী মামুন (১৯৬৮-২০১৯)। কবি, ছড়াকার ও শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: হারিয়ে যাওয়া দুপুরে, আমার অনেক কষ্ট আছে, নীল ডানা এক পাখি, আকাশ পরী ও পাপিয়া, এক যে ছিলো রাজকন্যে, দিবা ও রহস্যময় বুড়ো, কিশোর নেমেছে যুদ্ধে, ‘রেল ছোটে মন ছোটে’, ‘সবুজাভ কোন গ্রামে’, ‘ছড়ার গাড়ি থামবে বাড়ি’।
রমজান মাহমুদ (১৯৭১)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত বই : গাছবন্ধু, পিঁপড়া ও শিপরা, যখন যেমন তখন তেমন, ধুমধাম, নূপুর বাজে দুপুর সাঁঝে, চিৎপটাং, একশো লিমেরিক, তাল-বেতাল, আলোর খেলা প্রভৃতি।
রমা চৌধুরী (১৩৪৮ বঙ্গাব্দ-২০১৮)। কবি, ছড়াকার, প্রাবন্ধিক ও গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: রবীন্দ্র সাহিত্যে ভৃত্য, নজরুল প্রতিভার সন্ধানে, সপ্তরশ্মি, স্বর্গে আমি যাব না, চট্টগ্রাম লোকসাহিত্যে জীবন-দর্শন, শহীদের জিজ্ঞাসা, একাত্তরের জননী, ১০০১ দিন যাপনের পদ্য, আগুন রাঙা আগুন ঝরা অশ্রæ ভেজা একটি দিন, ভাব বৈচিত্র্যে রবীন্দ্রনাথ প্রভৃতি।
রহমান হাবীব (১৯৬৫)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : কিশোর কাব্য : দূরের বাঁশি (১৯৯৭)।
রহীম শাহ (১৯৫৯)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। ছড়াকবিতার পাশাপাশি লিখে চলেছেন গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, জীবনী, নাটক, ভ্রমণকাহিনী, সায়েন্স ফিকশন, বিজ্ঞান বিষয়ক নির্বাচিত লেখা, অনুবাদ প্রভৃতি। তার প্রকাশিত বই : আগুন ডানার পাখি, বুনো হাঁসের অভিযান, অ্যাডভেঞ্চার হিমছড়ি, চার খঞ্জনার গল্প, রাতের কপালে জোনাকির টিপ, সবার আগে কুসুম বাগে, দশ দশে ১০০, স্বপ্ন নিয়ে খেলা, আনন্দ রে আনন্দ, নির্বাচিত কিশোর কবিতা, নির্বাচিত ১০০ ছড়া, সব রকম লেখা, বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত ১০১ কিশোর রচনা প্রভৃতি।
রাজীব হুমায়ুন (১৯৫১)। কবি, প্রাবন্ধিক, গবেষক, নাট্যকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: আবুল মনসুর আহমদের ব্যঙ্গরচনা, স›দ্বীপের ইতিহাস সমাজ ও সংস্কৃতি, নাটক রচনা রূপ ও রীতি, সমাজ ভাষা বিজ্ঞান, তিতাস একটি নদীর নাম, নজরুল ইসলাম ও বাংলাদেশের সাহিত্য, ঝড়পরড়ষরহমঁরংঃরপ ধহফ উবংপৎরঢ়ঃরাব ঝঃঁফু ড়ভ ঝধহফারঢ়র; নাটক: নীলপানিয়া।
রাশেদ রউফ (১৯৬৪)। শিশুসাহিত্যিক। প্রকাশিত গ্রন্থ: আকাশের সীমানায় সূর্যের ঠিকানায় (১৯৯১), আগল ভাঙা পাগল হাওয়া (১৯৯৬), বিকেল মানে ছুটি (১৯৯৬), ধানের গানে প্রাণের বাঁশি (১৯৯৮), যাওয়ার পথে হাওয়ার রেলে (১৯৯৯), ছুটির মজা কেমন মজা (২০০০), আয়রে খোকন ঘরে আয় (২০০২), নির্বাচিত কিশোর কবিতা (২০০৪), ছবির মতো দেশ (২০০৮), আনন্দ সাম্পান (২০০৯), পরীর নূপুর (২০১২), তোমার জন্যে সোনার বাংলা (২০১৬), ছুটিমাখা সকালে (২০১৯) শ্রেষ্ঠ কিশোরকবিতা (২০১৯) যখন আমি ছোট্ট ছিলাম (২০২০), তোমার জন্য সকাল আমার তোমার জন্য রাত (১৯৯৭), এসো পঞ্চাশে এসো মন চাষে (২০১৩), ছড়াগ্রন্থ: সমকালীন ছড়া (১৯৯৭), অন্ত্যমিলসমগ্র : ১ (২০১৬), এটাও চাই, ওটাও চাই (২০২০), মুক্তিযুদ্ধের ছড়া ও কবিতা (১৯৯৭), স্বাধীনতার প্রিয় কবিতা (২০০০), ভাষা-আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধ-স্বাধীনতা ও দেশের কবিতা (২০১৪), খোলা আকাশের দিন (২০১৭), তীর্থভূমি (২০১৭), কী শোভা কী ছায়া গো (২০১৭), বীরের স্বপ্ন (২০১৮), বঙ্গবন্ধু তুমি অজর অমর (২০১৯) প্রভৃতি।
রিজোয়ান মাহমুদ (১৯৬০)। কবি, প্রাবন্ধিক, কাব্য সমালোচক ও সম্পাদক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: পঙ্ক্তি নির্মাণে যেমন কুশলী, তেমনি শব্দ ব্যবহারে যথেষ্ট সচেতন। তার কবিতা জটিলও নয়, তরলও নয়। ভাব ও বোধ বেশ জমাট, শক্ত, আঁটোসাঁটো। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : গগণহরকরা ডাকে, দুপুরলতা, নীরবপুর, মুদ্রিত কামনা থেকে, উজানীনগরের কন্যারা, কাঠচেরাইয়ের শব্দ মাপছি দুপুরে প্রভৃতি।
রিমঝিম আহমেদ। কবি ও কথাসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : লিলিথের ডানা (২০১৬), কয়েক লাইন হেঁটে (২০১৮), সুবেহ তারা (২০১৯), ময়ূরফুলের সন্ধ্যা (২০১৯), অনন্তকলহ (২০২২), কেন আমি সমুদ্রে ডুবে গিয়েছিলাম, বিস্ময়চিহ্নের মতো (২০২০)
রুনা তাসমিনা। শিশুসাহিত্যিক, গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : মেঘে ঢাকা চাঁদ, টিয়া হাসে নীল আকাশে, সূর্য নাচে রং তুলিতে, দীপুর লাল ঘুড়ি, প্রাণের নেতা বঙ্গবন্ধু, সুবাসিত নক্ষত্ররাত, ‘গাছ-পাখি রোদের হাসি’, ‘নাম ছিল তার শেখ রাসেল’।
রূপক কুমার রক্ষিত (১৯৬৯)। কবি, ছড়াকার, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত বই : হে প্রিয় তুমি, পঞ্চাশ ছড়ায় মুজিব, প্রেমবন্ধন।
রেজাউল করিম বাবলু (১৯৭৭)। কবি, গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ছায়ায় ছায়ায় মেঘ।
রেবতপ্রিয় বড়–য়া (১৯৪৭)। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: বিশুদ্ধিমার্গে বৌদ্ধতত্ত্ব, পালি সাহিত্যে ধম্মপদ, পালিবাংলা অভিধান (যৌথ-সম্পাদনা), মাধ্যমিক পালি, শিক্ষক সংস্করণ, বৌদ্ধ ধর্ম শিক্ষা।
রেহেনা মাহমুদ। কবি, গল্পকার। তার প্রকাশিত বই : ‘এবং হিমু মন’, ‘মনযতিপুর’, ‘দৃশ্যের অন্তরালের গল্প’
রোকেয়া হক (১৯৬২)। কবি, উপস্থাপক, রন্ধন শিল্পী। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : ‘ স্বপ্নের বালুচর’ ও ‘লাল সবুজে ভালোবাসা’।
লিটন কুমার চৌধুরী। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : জোনাকজ্বলা রাতে, ভালোবাসি রাঙা হাসি, রবিন ও মেছোভূত, রং মাখানো স্বপ্ন বুনি, পালতোলা সাম্পান, তুলি ও প্রজাপতি।
লিপি বড়–য়া। কবি ও গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : মনজোনাকির ছায়াপথ, তোমার বসন্তদিনে।
লিয়াকত হোসেন খোকন (১৯৬২)। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ডানার পালকে রোদ, তাড়িয়ে দাও তাকে, অসমাপ্ত কান্না, কাপ্তান বাড়রি ইতিকথা, আমাকে ফিরিয়ে দাও, তোমার অস্তিত্ব মিলে যাবো, এক বিন্দু ভালবাসা, প্রবেশ নিষেধ শুধু তোমার।
লুলুল বাহার (১৯৬৭-২০২০)। কবি। তার প্রকাশিত বই : অষ্টরম্ভা
শওকত আলী সুজন (১৯৭৩)। ছড়াকার। তার প্রকাশিত বই : নিঝুম রাতে চাঁদের সাথে, বৃষ্টি ভেজা দুপুরে, ইতল বিতল চিতল।
শওকত হাফিজ খান রুশ্নি (১৯৪৮- ১৯৯৪)। কবি, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : সমস্ত সাহস একত্রিত করে বলছি, সাহসী ঠিকানার একাত্তর।
শফিউল আযম ডালিম (১৯৬৮)। কথাসাহিত্যিক, কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: উপন্যাস: কোন পাপ করিনি, সুখের পথের একপা, কাব্য: নোবেল অস্কার তুমি, রম্য: অরাজনীতি, প্রবন্ধ: দুই বাংলার উপন্যাস: প্রেক্ষিত দুর্ভিক্ষ।
শফী সুমন (১৯৬৩)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: গ্রহণের কাল, স্বপ্ন দেখার দিন।
শ.ম. বখতিয়ার (১৯৫৯)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কাচভাঙা জলকণা
শরণংকর ভিক্ষু ( ১৯৫৬)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: মার কাছে নেই, ধর্ম কোন পথে, মানুষ তোমার পরিচয় কি?, মানুষ কত রূপে, অরহৎ পূজা।
শরীফা বুলবুল (১৯৭১)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: আমি সেই দুঃখবাহী নদী, দহনের ৮৩৫ দিন।
শহীদুল্লাহ শাহরিয়ার (১৯৭৫)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কিশোর কাব্য: স্বপ্নরা কি উড়াল পাখি।
শাওন পান্থ। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : নীল নির্জনে ও আজ তোমার সুবর্ণজয়ন্তী মেয়ে
শাকিল আহমদ। কাব্য সমালোচক, প্রাবন্ধিক, গবেষক। প্রকাশিত গ্রন্থ : ‘বাংলাদেশের প্রবন্ধসাহিত্য পরিপ্রেক্ষিত চট্টগ্রাম’, ‘মনন সৃজনের রেখাচিত্র’ এবং ‘বাঙালি জাতিসত্তা বিকাশে একুশ ও একাত্তর’।
শাম্স চৌধুরী রুশো। ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ছড়াটে।
শামসুল আলম সাঈদ (১৯৪০)। কবি, প্রাবন্ধিক, গবেষক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: সুবর্ত, অনিষ্ট দ্রাঘিমা, উজ্জ্বল উদ্ধার কেড়ে নেবো, প্রাণ বসন্ত, হতবনের রক্ত পরাগ, একাত্তরের জীবনযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের মুখ চট্টগ্রাম, চট্টগ্রামের মানস সম্পদ, কাব্য বিশ্বাসের কবি ও কবিতা, বাঙালি জীবনে একুশ, একাত্তরের বিজয়।
শামসুন্নাহার রহমান পরান (১৯৪০)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: উপলব্ধির আঙ্গিনা, একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে, পুষ্প পরাগ, গল্প মঞ্জুরী, নয়ন সম্মুখে তুমি নাই, সুবচন সংগ্রহ।
শামসুদ্দীন শিশির। প্রাবন্ধিক, গবেষক। তার প্রকাশিত বই : শিক্ষকতা মহান পেশা, আলোর ফেরিওয়ালা, শিক্ষা ও অন্যান্য প্রসঙ্গ, শিক্ষক অভিভাবক সমীপে, লাইব্রেরি নিয়ে যত কথা, ম্যানার্স, সৃজনশীল প্রশ্নপত্র, ইত্যাদি।
শামসুল হক দিশারী (১৯৪৯)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কান্না চেপে হাসছে স্বদেশ, চাবুক মারো চাবুক, সব জানে সরকার।
শামসুল হক হায়দারী (১৯৫৭)। গল্পকার, নাট্যকার ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ভালবাসার কারুকাজ, গাঁও গেরামর পালা, আনন্দ বেদনার দিন, অরণ্যের দিন রাত্রি, একটি মামুলী গুজব।
শামীম ফাতেমা মুন্নী। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : হেমন্তের শেষ রাতে’, ‘মন-জোছনায় ভালোবাসায়’।
শারুদ নিজাম। কবি। তার প্রকাশিত বই : ‘ভগ্নাংশের যোগ বিয়োগ’।
শাহনাজ সুলতানা। কবি। তার প্রকাশিত বই : ‘হৃদয়ে শূন্যতা’।
শাহনেওয়াজ বিপ্লব (১৯৭০)। কবি ও প্রাবন্ধিক। প্রকাশিত গ্রন্থ: গল্প: শেষযুদ্ধ, ছোটগল্প, সিন্দাবাদের অষ্টম সমুদ্র যাত্রা, কাব্য : টুপটাপ ঝরে কষ্টের বকুল।
শাহাবুদ্দীন নাগরী (১৯৫৫)। কবি, ছড়াকার, গীতিকার। তার প্রকাশিত বই : মৌলি তোমার ছড়া, প্রতিদিনের ছড়া, স্বাধীনতার ছড়া, ছেলেবেলার দিন।
শাহিদ আনোয়ার (১৯৬০-২০২২)। কবি ও অনুবাদক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কাব্য: শুড়িখানার নুড়ির মধ্যে।
শাহিদ হাসান। কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: শিরায় শিরায় অনুনাদ, পিতা বনাম পুত্র, কালের আলোয় সাহিত্য ও সংস্কৃতি।
শাহীন মাহমুদ। কবি ও কথাসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: নির্বাচিত প্রেমের কবিতা, হৃদয়ে তুলির আঁচড়, অন্তর্গূঢ় দিশা, জেগে ওঠো ফিনিক্স পাখি প্রভৃতি।
শাহেদ আলী টিটু (১৯৭০)। গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ভালবাসি যারে।
শিউলী নাথ (১৯৭৫)। কবি ও গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: এক মুঠো অনুরাগ, অনি, অথৈ ও সকালদের গল্প।
শিপ্রা দস্তিদার (১৯৪৭)। প্রাবন্ধিক, গবেষক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর সাহিত্যকর্ম (১৯৯২) উনিশ শতকের সাংস্কৃতিক ইতিহাসের এক দশক।
শিব প্রসাদ। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কিশোর গল্প: গল্প কিন্তু গল্প নয়, অল্প অল্প গল্প, মানুষের গল্প; কাব্য : আয়নার সামনে নারী।
শিবু কান্তি দাশ (১৯৭১)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক, সাংবাদিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : লাল নীল ঘুড়ি, একটি ছড়া আঁকব বলে; রোদের কণা রুপোর সিকি, রোদ ঝুরঝুর মিষ্টি দুপুর, মাঠ পেরুলেই বাড়ি, বুকের ভেতর বঙ্গবন্ধু, আমি নাকি দুষ্টু ভীষণ, আমি নাকি দুষ্টু ভীষণ (কলকাতা সংস্করণ), আমাদের ছুটি আজ (আবৃত্তির ছড়া-কবিতা), চলব আমি আমার মতো; পরির পাহাড় রহস্য, লালপরি ও নীলপরির গল্প, রানিপুকুরের দুষ্টু ভূত, জলপাই রঙের গাড়ি, ব্যাঙ ছানার সর্দি; যুদ্ধদিনের গল্প, আমাদের গুডবয়, রঙিন মেঘের ভেলা; ছোটোদের বিজ্ঞান : মহাশূন্যের গল্প শোনে; গল্পে গল্পে বাংলাদেশ; ভূত পেতিœ ও পরির গল্প, যুদ্ধে যুদ্ধে স্বাধীনতা, আলোকের এই ঝরনাধারা (রাশেদ রউফ সম্মাননাগ্রন্থ); আমার বঙ্গবন্ধু আমার স্বাধীনতা, বাংলাদেশের ছড়া-কবিতা (কলকাতা)।
শিমুল বড়ুয়া (১৯৬৬)। গবেষক, প্রাবন্ধিক। রবীন্দ্রজীবনে ও সাহিত্যে চট্টগ্রাম, চট্টগ্রামের প্রবাদ-প্রবচন, বেণীমাধব ও উত্তরাধিকার।

শিরিন আফরোজ (১৯৭৭)। কবি, ছড়াকার, গল্পকার। তার প্রকাশিত বই : ‘খুঁজি জীবনের সুখ’ ও ‘রৌদ্রছায়া’।
শিরীণ আখতার (১৯৫৬)। কবি, কথাসাহিত্যিক, গবেষক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: প্রবন্ধ: বাংলাদেশের তিনজন ঔপন্যাসিক, উপন্যাস: স্বাতীনক্ষত্রের আলো, সমালোচনা: নবযুগ ও নজরুল, সম্পাদনা: চির উন্নত শির, বিদ্রোহে বিপ্লবে চট্টগ্রামের নারী।
শিশির দত্ত (১৯৫৫)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: আমার মাতৃভূমি আমার মত একা নয়।
শিশির বড়–য়া (১৯৪২)। কবি, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: বন্ধন খোল পায়রার, সংঘপ্রাণ বঙ্কিমচন্দ্র, প্রথম বৌদ্ধ অধ্যক্ষ।
শুকলাল দাশ (১৯৭৬)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : মেঘের কোলে রোদ হেসেছে’, ‘ভালোবাসার শীত বসন্ত’, ‘জলকদরের জলপায়রা’, ‘জলের দেশের রাজকন্যা’, ‘জলের দেশের রাজকন্যা’, ‘আকাশ ছোঁয়া সুবর্ণলতা’, ‘তোমার জন্যে ভালোবাসা’, ‘অবেলায় মন পোড়ে’, ‘মুজিব তুমি বজ্রকণ্ঠ হিমালয়’।
শুক্লা ইফতেখার। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : ‘সম্পর্কের স্বরলিপি’, যাপন যদিও আপন কাঁটাতারে। ০
শেখ মোহাম্মদ আলী শেলী (১৯৫৬)। কবি ও গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: অসুরের জবানবন্দি, দীপশিখা।
শেখর দেব। কবি, অনুবাদক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: পরান কথার ঘ্রাণ, আরাধ্য আকাশবৃত্তি, বাঞ্ছাকল্পতরু, ব্ল্যাক বার্ড।
শ্যামল দত্ত (১৯৬৩)। কবি ও প্রাবন্ধিক। দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ২০০৫ সাল থেকে। তার প্রকাশিত বই : অগ্নিবর্ণ সাতটি ঘোড়া, করোনা কাহিনি, বিষধর সাপ ও তার বিষদাঁত, মুক্ত গণমাধ্যমের ভবিষ্যৎ ভাবনা। সম্পাদিত গ্রন্থ : ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান : পোয়েট অব পলিটিক্স (২০১৮), জগলুল আহমেদ চৌধুরী : জীবন ও স্মৃতি (২০২৩)।
শ্যামলী মজুমদার। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: পাখির ঠোঁটে খড়, পল্লবে জলছায়া।
সজল দাশ (১৯৬১)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত বই : সোমার জন্য ছড়া, উদোম, ভালো লাগার এপিঠ ওপিঠ, রঙবাহারি ছড়ার গাড়ি, সোলেমান মিয়ার গ্যারেজ, ছড়ার গাড়ি দিচ্ছে পাড়ি, কিশোর মুক্তিযোদ্ধার গল্প, ‘আমরা যদি না জাগি মা’।
সনজিত দে (১৯৬৮)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত বই : স্বপ্নমাখা ভোর, ডানাঅলা ঘুড়ি, ঘড়ির কাঁটায় রৌদ্র হাঁটে, সিংহ রাজার মন্ত্রী শেয়াল, স্বপ্নলোকের চাবি, আমি যে এক নদী, মাঠের পরে সবুজ শাড়ি, পঙ্খীরাজের ডানায় চড়ে প্রভৃতি।
সনজীব বড়–য়া (১৯৫৮)। কবি, ছড়াকার ও নাট্যকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : নিঃসঙ্গ পদাবলী।
সনতোষ বড়–য়া (১৯৬০)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : সামনে দাঁড়াও পথ রুখে (যৌথ), হারবাং বিল ব্যাঙের ঝিল, ঊর্বা ও পিঁপড়ার গল্প, মেঘের খাপে আকাশ রাখে।
সন্তোষ কুমার শীল (১৯৬৯)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ছড়া: একাত্তরের ছড়া, মুক্তির ছড়া, ভূত বলতে নেই কিছু; কাব্য: আমার একটি নদী ছিলো; প্রবন্ধ: মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার।
সবিহ্ উল আলম (১৯৪০)। কবি, শিল্পসমালোচক, রম্যসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: প্রবন্ধ: লেখা থেকে রেখা, কারুকাজে জাদুকর, নিমিত্ত মাত্র, হিজ এক্সেলেন্সি মিস্টার ডিসেন্ট্রি, গল্প: মাননীয় কচু, পিঁপড়ে নেকলেস ও অন্যান্য গল্প, শিশুতোষ গল্প: পিকনিক।
সবুজ তাপস। কবি। তার প্রকাশিত বই : সবুজ তাপস
সমর চক্রবর্তী (১৯৭১)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: হৃদয়ের রক্ত ক্ষরণ।
সরওয়ার কামাল পাশা (১৯৭৪)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ‘জীবন নক্ষত্র ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখেছি’, ‘যুগলবন্দি ছড়া’।
সলিল বিহারী বড়–য়া (১৯৪৫)। কবি, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: বৌদ্ধধর্মে অনিত্যবাদ, প্রবন্ধ সম্ভার, অনুবাদ: বিদর্শন ভাবনা পদ্ধতি, ডরংফড়স.
সাইদুল ইসলাম (১৯৭৭)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: অনন্তর জেগে থাকে দীঘল পিপাসা।
সাঈদুল আরেফীন (১৯৬৮)। কবি, প্রাবন্ধিক, শিশুসাহিত্যিক। ‘মনে পড়ে জলকদর’, ‘ফুয়াদের ফিরে আসা’, ‘একাত্তরে দুই কিশোর’, ‘মশিহাটি গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা দাদু’, মুক্তিযোদ্ধা বাবু ও মানিক, ‘মহান ভাষা আন্দোলন ও এর নায়কেরা’।
সাজিদ মোহন (১৯৯১)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। অবাক করা দেশে, তুমি তখন ফড়িং ছিলে, বেলাল মোহাম্মদ: কিশোর জীবনী প্রভৃতি।
সাজিদুল হক (১৯৬৩)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কাব্য: অন্য কোনো সুরঞ্জনা।
সাথী দাশ (১৯৫১)। কবি, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কাব্য: স্বপ্নভঙ্গের কথকতা (১৯৯৩), তোমাদের কাছাকাছি,প্রবন্ধ: মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম মহানগরী ও প্রাসঙ্গিক বিষয়- আশয় (২০০০)। সম্পাদনা: কবিতা- বিশেষ স্মারক সংকলন (১৯৯৩); চট্টগ্রাম বিদ্রোহ-স্মারক আলেখ্য (১৯৯৪), বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মসূচি কি হওয়া উচিত? বক্তৃতামালা (১৯৯৪)।
সাদিয়া নাসরিন রিপা (১৯৭৯)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : তবুও জীবন জ্বলে।
সায়রা খানম (১৯৭৪)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: তোমারই জন্য।
সারাফ নাওয়ার। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: বাতাসে উড়ছে পাঁজর, ৩৯ অনুচ্ছেদ, রাত্রির ভাটলিপি, দূরের তান্ত্রিক, তিনে মিলে হলো চার।
সালেক নাছির উদ্দিন (১৯৮৩)। কবি, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : সাহিত্য ভাবনা : আমাদের রবীন্দ্রনাথ থেকে আমাদের হুমায়ূন, সংগ্রাম ও সাহিত্য : বেগম রোকেয়া থেকে শেখ হাসিনা, হান্ড্রেড ইয়ার্স অব মুজিব, সেরা দশ উপন্যাস (সম্পাদিত), গৌরব ৫২, মাতৃত্ব।
সালমা চৌধুরী। কবি, ছড়াকার, অনুবাদক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ইকরি মিকরি
সাহেরা ইসমাইল (১৯৪১)। কবি ও গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: অমিয় অঞ্জলি, পুষ্পিত অনুরাগ।

সিদ্দিক আহমেদ (১৯৪৬-২০১৭)। কবি, অনুবাদক, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : কবিতার রাজনীতি, খোলা জানালায় গোপন সুন্দরবন।
সিরু বাঙালি (১৯৪৮)। গবেষক, প্রাবন্ধিক, কিশোরসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার : ইতিহাসের নিষিদ্ধ সংলাপ’, ‘সেনাপতির মুক্তিযুদ্ধ ছিনতাই’, ‘মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গন থেকে মেজর জিয়ার পলায়ন : প্রামাণ্য দলিল’, ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ : বহির্বিশ্বে শত্রæ-মিত্র’ ও ‘আমার যুদ্ধ আমার একাত্তর’। কিশোর গ্রন্থ: স্বাধীনতার গল্প শোন, আব্বুর জন্য যুদ্ধ, মাগো আমরা লড়তে জানি।
সুকুমার বড়–য়া (১৯৩৮)। দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ছড়াকার। বাংলাদেশের অনেক তরুণের আদর্শের ‘ছড়াশিল্পী’। তার সহজাত প্রকাশ-নৈপুণ্যে, শব্দ-কুশলতায় ও সুরের ব্যঞ্জনায় তার ছড়া যেমন হয়ে উঠেছে হৃদয়গ্রাহী, তেমনি তিনি হয়ে উঠেছেন ‘প্রিয়’।
তার প্রকাশিত গ্রন্থ : পাগলা ঘোড়া, ভিজে বেড়াল, চন্দনা রঞ্জনার ছড়া, এলোপাতাড়ি, নানা রঙের দিন, সুকুমার বড়–য়ার ১০১টি ছড়া, চিচিং ফাঁক, কিছু না কিছু, প্রিয় ছড়া শতক, বুদ্ধ চর্চা বিষয়ক ছড়া, ঠুস ঠাস্, নদীর খেলা, ছড়া সমগ্র।
সুখময় চক্রবর্তী (১৯৪৯)। ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: মুক্তিযুদ্ধের ছড়া, নিষিদ্ধ ছড়া।
সুখেন্দু বিকাশ দে (১৯৫১)। কবি, গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: অনন্য ভালোবাসা, মৃত্যুঞ্জয়ী ভালবাসা, সখি ওকে আজ যেতে বল, দাঁড়াও বধূ একবার দেখি।
সুচরিত চৌধুরী (১৯৩০-১৯৯৪)। কথাসাহিত্যিক হিসেবে সমধিক পরিচিত হলেও কাব্য ও সঙ্গীত জগতেও তার বিচরণ ছিল। তিনি করাচি থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক দিগন্ত পত্রিকার সম্পাদনা ও প্রকাশনার কাজে যুক্ত ছিলেন। এছাড়াও তিনি জড়িত ছিলেন চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক রেনেসাঁ, মাসিক উদয়ন ও মাসিক সীমান্ত পত্রিকার সাথে। বাঁশি, সঙ্গীত আর সাহিত্য এই তিন ভুবনেই নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন তিনি। তার কবিতার বইয়ের মধ্যে রয়েছে : শুধু চৌধুরীর সেরা কবিতা।
সুজন বড়–য়া (১৯৫৯)। বাংলাদেশের কিশোরকবিতা অঙ্গনে এক উজ্জ্বল ও অনিবার্য নাম। কিশোর কবিতা রচনায় তিনি যেমন আন্তরিক, তেমনি পরিশ্রমী। বিষয়-বৈচিত্র্যে, ছন্দ-নৈপুণ্যে, শব্দ-কুশলতায়, উপমায় কিংবা চিত্রকল্পে তার স্বাতন্ত্র্য অত্যন্ত স্পষ্ট। শব্দের পর শব্দ গেঁথে তিনি তৈরি করেন অপূর্ব পংক্তিমালা। তার সব কবিতাই চিত্ররূপময়। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: বাড়ির সঙ্গে আড়ি, আকাশ আমার সাগর আমার, আজ সারাদিন আমরা স্বাধীন, আলোর পাখি নাম জোনাকি, হাওয়ার সাথে হাত মেলাতে পতাকা আমার আয়না।
সুজন বড়–য়া সাইম (ডা.) (১৯৭০)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কাব্য: মাছের সাথে বসবাস, অনুবাদ: গাও সিংজিয়ানের দি আদার শোর।
সুনীল নাথ (১৯৪৭)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: প্রতিপক্ষ আয়না, সর্বনাশা নিমতোতা, বন্ধুর সময় সঙ্গে, বিস্তর সময় লেগেছে, আজো হিম হলে ছেলেবেলা রোদে ফেলে রাখি, শিউলি ঝরার মত, রোদ নেচে নেচে যায় মেঘের ঘোমটা পরে।
সুপলাল বড়–য়া (১৯৭৭)। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : শঙ্খ নদীর ঢেউ, যখন বড় হবো প্রভৃতি।
সুব্রত চৌধুরী (১৯৬৪)। ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: বিশ্ব বেহায়া, আতু বুতু কাতু কুতু।
সুব্রত বড়–য়া (১৯৪৬)। দেশের খ্যাতিমান বিজ্ঞান-লেখক, কৃতী কথাসাহিত্যিক, বিরলপ্রতিভাসম্পন্ন কবি, দায়িত্বশীল শিশুসাহিত্যিক, নিষ্ঠাবান অনুবাদক। তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে : হলুদ বিকেলের গান, কবিতাসমগ্র; গ্রহণের দিন; ধলপহর, দিনগুলি হায় সোনার খাঁচায়; জোনাকি শহর, কাচপোকা; অনধিকার; আত্মচরিত ও অন্যান্য গল্প; ভালোবাসা ভালোবাসা; তৃণা, দস্তয়েভস্কি; মোহাম্মদ আবদুল জব্বার: জীবন ও কর্ম; বিজ্ঞানচর্চা: প্রসঙ্গ ও অনুষঙ্গ; আমাদের এই বাংলাদেশ; বাংলাদেশের ইতিহাস: প্রাচীন থেকে পলাশী, ইতিহাসের পলাশী; ইতিহাসে ; ইতিহাস বাংলাদেশ। জীবনী : অশোক বড়ুয়া; শহীদুল্লা কায়সার। চাঁদে প্রথম মানুষ; বিদ্যুতের কাহিনী, বিজ্ঞানের ইতিকথা: সন্ধানী মানুষ, সৌরজগৎ; বিজ্ঞান ও মহাশূন্য, পরমাণু শক্তি, শিশু-কিশোর বিজ্ঞান সমগ্র; গ্রিনিচ মানমন্দির। অনুবাদ: দি রাইট স্টাফ; কণা, কোয়ান্টাম ও তরঙ্গ; আমেরিকার ভৌগোলিক রূপরেখা; শঙ্খচিল; এমিল ও গোয়েন্দা বাহিনী; নিশ্চয়তার সমীরণ; সরল পথে চলা; গণিতের রাজ্যে এলিস, সেই অদম্য কিশোর প্রভৃতি।
সুমন ইসলাম (১৯৫৯-২০১২)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: মাহসী পুরুষের পদ্য,এত্তটুকুন
সুমন বড়–য়া (১৯৬৮)। কবি, ছড়াকার, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ভোদড় নাচে ঢোলের তালে, এই আকাশে অনেক তারা; নির্বাচিত কিশোর গল্প।
সুমি দাশ। কবি ও গল্পকার। তার প্রকাশিত বই : শেষ বিকেলের আলো।
সুরাইয়া জহুর শিরীন (১৯৫৪)। কবি, গল্পকার, নাট্যকার, গীতিকার ও শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত বই : ‘নিঃশব্দ বৃষ্টি’, শিশুতোষ কাব্যগ্রন্থ ‘খোকা ও চাঁদের বুড়ি’ এবং ছোটোদের উপযোগী গল্পগ্রন্থ ‘গোপাল চন্দ্রের বুদ্ধি’।
সুলতানা নুরজাহান রোজী। কবি, গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : পথের পরে, সমুদ্রের নোনা জল, অসুস্থ পৃথিবী, সুরঞ্জনা, ভয়ংকর দুর্ভিক্ষ আসছে পৃথিবীতে।
সেখ কাদের বক্স (১৯৪৩)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: বিরহীর অশ্রæজল।
সেলিনা শেলী (১৯৬৭)। দেশের একজন মেধাবী কবি। গল্পকার এবং প্রাবন্ধিক হিসেবেও তার রয়েছে সমান পরিচিতি ও খ্যাতি। প্রজ্ঞা, মেধা ও সৃজনশীলতা নিয়ে এগিয়ে চলেছেন কাব্যভুবনে। কবিতা বিষয়ক গবেষণাতেও তিনি অসাধারণ। তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে : অন্ধকার হে অন্তর্গত, নিভে আসে সূর্য সকাল, চিতাচৈতন্যের গান, দ্বিধাসংহিতা, তাচ্ছিল্যকুসুম; হনন।
সেলিম সোলায়মান। ভ্রমণ সাহিত্যিক, ছড়াকার। তার প্রকাশিত বই : ‘প্রজাপতি পলায়ন ও রক্ত’, নি হাও মেইড ইন চায়না ১ ও ২, ডটার অব স্টোন ফরেস্ট, এবং ওল্ড স্পাইস নর্থ স্টার ও অন্যান্য।
সৈয়দ আহমদ শামীম (১৯৭৩)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: অবলীলাদের বাড়ি অনেতিহাসের লোকগান।
সৈয়দ ইকবাল(১৯৫৩)। কবি, কথাসাহিত্যিক, চিত্রশিল্পী। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কুশল আর মৃত্যুবড়ো, ফিরে যাওয়া, একদিন বঙ্গবন্ধু ও অন্যান্য গল্প, ভালোবাসার পাচ পা, ঘুমাচ্ছো লস আঞ্জালিস, খাগড়াছড়ির কংজুরী, সৈয়দ ইকবালের প্রেমের গল্প।
সৈয়দ উমর ফারুক(১৯৫৯)। ছড়াকার, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: প্রবন্ধ: বিবেকের বিধ্বস্ত বিকাশ, স্মৃতি বিস্মৃতির মুক্তিযুদ্ধ।
সৈয়দ আমির উদ্দিন (১৯৫৯)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : এইতো আমার দেশ, লা পেরুজের হাতছানি, সোনার কৌটা রুপোর খিল।
সৈয়দ খালেদুল আনোয়ার (১৯৫৯)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : সোনারোদের হাসি, অসংগতির ছড়া, প্রীতির জামা, স্মৃতি-আঁকা চিঠি মনের ছবি।
সৈয়দ গোলাম মোরশেদ (১৯৫৩)। কবি ও প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ইসলামী প্রবন্ধ সম্ভার, কারবালা ও মুয়াবিয়া, আহলে কোরআন, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দঃ) ও প্রাসঙ্গিক আলোচনা।
সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ (১৯৫২)। শিশুসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, গবেষক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: শিশুতোষ: ওয়াল্ট ডিজনীর মিকি মাউস, প-তে প্যালেস্টাইন, ডিজনী নগরে হৈ চৈ, রমেশ শীল, বাঘের মাসী, গবেষণা: ছড়ার ইশকুল, ছড়ায় বাঙালি সমাজ ও সংস্কৃতি, Comparative Study in Oral Tradition. সম্পাদনা: সুকান্ত শিশু-কিশোর সমগ্র, সংস্কৃতি ও উন্নয়ন, রমেশ শীল রচনাবলী, ফণী বড়–য়া : জীবন ও রচনা।
সৈয়দা সেলিমা আক্তার। ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত বই : ছোটদের গল্পগ্রন্থ ভিকি, পিংকি এবং টুনটুনি পাখির গল্প বালিকার চোখে উদাসী মেঘ, যুগলবন্দি ছড়া- নাশরাহ্ র জন্য ছড়া, ছড়াকাব্য : জাগতে আমি ভালোবাসি, মিঠে কড়া ছড়ার ঘড়া, বিষ্টি যখন পড়ে, মাগো তুমি, আয়রে খুকু, ‘মনের সাথে যাই হারিয়ে’।
সৌরভ শাখাওয়াত (১৯৭১)। ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক, নাট্যকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: মন থাকেনা ঘরে, ছু মন্তর ছু, হুল্লোড়, শিশুনাট্যম, অদ্ভুত ভূত, হাউ মাউ খাউ, কাতুকাতু ভুুতু, পাহাড়পুরের ডাইনিবুড়ি, রাক্কস খোক্কস, রূপজগতের মানুষ, মামদো ভূতের ছানা, দত্যি দানো, আলাদিন জ্বীন, বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু : জীবন ও দর্শন।
স্বপন দত্ত (১৯৪৮)। কবি, প্রাবন্ধিক। তিনি এক শক্তিমান কবি। সংযত আবেগ ও প্রচণ্ড অনুভূতিপ্রবণ কবি হিসেবে খ্যাত। তিনি ক্রমাগত একটি ঘোরের আবহ তৈরি করেন কবিতায়। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: স্বপ্নের বসতবাটী ও অন্ত লীন চাষ-আবাদ, কুরুক্ষেত্রের কালোপ্রহরে অমৃত সমান বৃষ্টিপাত, পান করি জতুগৃহে অনন্ত যৌবন, জেগে আছি ভালোবাসা একুশ বছর, রূপসাগরে পর্যটন কায়া করতালি। সম্পাদনা: আয়না।
হাফিজ রশিদ খান (১৯৬১)। কবি, প্রাবন্ধিক, সমালোচক। প্রতিটি শাখাতেই আছে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার ছাপ। আদিবাসী কবিতার গবেষণায় অনন্য ভূমিকা রেখেছেন তিনি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: জোসনা কেমন ফুটেছে, চোরাগোপ্তা, ডুবোপাহাড়, লোহিত ম্যান্ডোলিন, স্বপ্নখণ্ডের রোকেয়া বেগম রুকু, আদিবাসী কাব্য, দস্যু রতœাকর ও অন্যান্য কবিতা, বাংলাদেশের উপজাতি ও আদিবাসী: অংশীদারিত্বের নতুন দিগন্ত, আমাদের কবিতা ও আদিবাসী প্রসঙ্গ।
হায়াত হোসেন (১৯৪২)। কবি, কথাসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: নাফ নদীর তীরে, নীলা।
হাসান আকবর (১৯৬৮)। ভ্রমণ সাহিত্যিক। কবিতাও লিখেছেন। উপন্যাসও লিখেছেন। তার প্রকাশিত বই : ‘উদ্দেশ্যহীন’, ‘দূরের টানে বাহির পানে’।
হুমায়ুন সাদেক চৌধুরী (১৯৬০-২০২০)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: এক কিশোরের মন।
হোসাইন কবির (১৯৬৩)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কাব্য: জলের কল্লোল বৃক্ষের ক্রন্দন।
এছাড়াও আরো অনেক কবি-ছড়াকার ছড়া ও কবিতায় অসামান্য অবদান রেখে চলেছেন। তারা হলেন : বিপ্লব বিজয় বিশ্বাস, শ্যামল অদুদ, মুশফিক হোসাইন, মাহমুদ সুলতান, জামাল রাজা, শামসুদ্দীন হারুন, সনজীব চৌধুরী, আবদুল বাকী বাদশা, সঞ্জিত আলম, বশির উদ্দিন কনক, শিমুল মাহমুদ, জামাল আহমদ, কাঞ্চন চক্রবর্তী, সমীরণ বড়–য়া, দেবাংশু হোড়, রফিক রিজভী, শামসুল আরেফীন, বিলকিস ফাতেমা, চৌধুরী শাহজাহান, আলী প্রয়াস, তুতুল বাহার, নীল রতন বড়–য়া, সাইফুল্লাহ কায়সার, সালাম সৌরভ, শান্তময় দাশ, শ্যামল বড়–য়া, সুবল বড়–য়া, মোজাম্মেল মাহমুদ, সৌমেন ধর, বিকিরণ বড়–য়া, আবদুল মতিন রিপন, নাসরিন সুলতানা খানম, কল্যাণ বড়–য়া মুক্তা, আলম নজরুল, ইমরান পরশ, মইনুল হক চৌধুরী, জুলফিকার শাহাদাৎ, মোশতাক রায়হান, শাফিনূর শাফিন, আকতার আহমেদ, আহসানুল কবির রিটন, সুসেন কান্তি দাশ, মেহবুব আলম, চৌধুরী শাওন হক, ফেরদৌসী আখতার, ইয়ামিন চৌধুরী ইমন, দীপঙ্কর দাশ, খোরশেদুল আলম শামীম, নন্দন রায়, সাইফুদ্দীন আবসার, নান্টু কুমার দাশ, মোস্তফা হায়দার, ইলিয়াস বাবর, নুরুন্নাহার নিপা, সোমা মুৎসুদ্দী, আহমেদ পলাশ, লিপি চৌধুরী, অরূপ কুমার বড়–য়া, স্মরণিকা চৌধুরী, পিংকু দাশ, সুজন সাজু, মাহবুবা ছন্দা, নাসিমা হক মুক্তা, মার্জিয়া খানম সিদ্দিকা, তানজিনা রাহী, আশরাফ চৌধুরী, ফরিদা ইয়াসমিন, মিলি চৌধুরী, প্রবীর পাল, দিলরুবা খানম, অনিন্দ্য টিটো, শেখ মঈনুল হক চৌধুরী জোসেফ, তারিফা হায়দার, আনজানা ডালিয়া, টুম্পা ভট্টাচার্য, মোহিনী সংগীতা সিনহা, মল্লিকা বড়–য়া, রুদ্র সাহাদাত, উপল বড়–য়া, রায়হানা সিদ্দিকা, মাজহারুল আলম তিতুমির, মোয়াজ্জেম হোসেন, ইসতিয়াক জাহাঙ্গীর, কোহিনুর শাকি, হৈমন্তী তালুকদার, শর্মি বড়–য়া প্রমুখ।
চট্টগ্রামের ছড়া-কবিতা অঙ্গনে প্রতিনিয়ত যেমন যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন নাম, তেমনি আসছে নতুন নতুন গ্রন্থ। এরা আমাদের কাব্যসাহিত্যের যুগ যুগ ধরে প্রবহমান ধারাটি এগিয়ে নিয়ে যাবেন সামনের পথে এবং ঊর্ধ্বে তুলে ধরবেন অগ্রগতির নিশান-এ প্রত্যাশা সবার।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়