প্রণয় ভার্মাকে সংবর্ধনা : ‘বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কূটচালে নষ্ট হওয়ার নয়’

আগের সংবাদ

গ্যাস সংকট কাটছে না সহসা : দৈনিক চাহিদা ৩৮০ কোটি ঘনফুট > সরবরাহ ২৬৬ কোটি ঘনফুট > দুর্ভোগে রাজধানীর বাসিন্দারা

পরের সংবাদ

ভারতীয় চালের দাম ৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৭, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ২৭, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ ডেস্ক : ভারতীয় চালের রপ্তানি মূল্য বেড়ে নয় মাসে সর্বোচ্চে পৌঁছেছে। দেশটির মুদ্রা রুপির বিনিময় মূল্যবৃদ্ধি এবং সীমিত সরবরাহ দাম বাড়াতে সহায়তা করেছে। অন্যদিকে, শক্তিশালী মুদ্রা ও চাহিদার প্রভাবে বেড়েছে থাই চালের বাজারদরও।
বিশ্বের শীর্ষ চাল রপ্তানিকারক দেশ ভারত। চলতি সপ্তাহে দেশটির ৫ শতাংশ ভাঙা সেদ্ধ চাল রপ্তানি হচ্ছে টনপ্রতি ৩৮৭-৩৯৫ ডলারে, যা এক সপ্তাহ আগেও ছিল ৩৭৫-৩৮২ ডলার। এছাড়া দেশটি সাদা চাল রপ্তানি করছে টনপ্রতি ৪৩৫-৪৪০ ডলার মূল্যে- যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৩৯৮-৪০৫ ডলার।
চলতি সপ্তাহে ভারতীয় রুপির দাম বেড়ে এক মাসের সর্বোচ্চে পৌঁছেছে। ফলে রপ্তানিকারকরা বিদেশের বাজারে বিক্রি কমিয়ে দিয়েছেন। স্থানীয় বাজারে দাম ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠায় চাহিদাও কমেছে। রপ্তানি প্রতিষ্ঠান সত্যম বালাজির নির্বাহী পরিচালক হিমাংশু আগারওয়াল বলেন, সরকার বিনামূল্যে খাদ্যশস্য বিতরণ কমিয়ে দিলে স্থানীয় বাজারে শস্যটির দাম বেড়ে যায়।
চলতি সপ্তাহে থাইল্যান্ড ৫ শতাংশ ভাঙা চাল টনপ্রতি ৫০০-৫০২ ডলারে রপ্তানি করছে- যা ২০২১ সালের মার্চের পর সর্বোচ্চ। গত সপ্তাহে দেশটি একই চাল রপ্তানি করেছিল ৪৯৫ ডলারে। স্থানীয় বাজারে ঊর্ধ্বমুখী এবং দেশটির মুদ্রা বাথের দাম বেড়ে যাওয়ায় প্রভাব পড়েছে চালের বাজারে।

ব্যাংককভিত্তিক এক ব্যবসায়ী বলেন, বাথের দাম বেড়ে যাওয়া মানে ডলার মূল্যে থাই চালের দাম বেড়ে যাওয়া। মুদ্রার এমন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় অনেক চাল ব্যবসায়ী ও ক্রেতা বর্তমানে বাণিজ্যের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছেন। তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়