জয়-রেহানা-বিপুর সিন্ডিকেট যেভাবে দুর্নীতির রামরাজত্ব কায়েম করে, রিমান্ডে জানালেন পলক
কাগজ ডেস্ক
প্রকাশ: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৫০ পিএম
ছবি: সংগৃহীত
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগের নেতাদের অনেকেই ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাদের কেউ সাবেক সরকারের মন্ত্রী ছিলেন, কেউ ছিলেন সংসদ সদস্য। ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দলীয় ও সরকারপ্রধান দেশ ছাড়ার পর সবই হারিয়েছেন তারা। যারা গ্রেপ্তার হয়েছেন তাদের সবার বিরুদ্ধেই হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। সবাইকেই রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।
গত রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) দুই মামলায় সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৬ দিনের রিমান্ডে পেয়েছে পুলিশ।
এর মধ্যে কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী ইকরাম হোসেন কাউসার ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজর ছাত্র ওমর ফারুক হত্যায় সূত্রাপুর থানার মামলায় তিন দিন এবং বাড্ডার ফুজি টাওয়ারের সামনে সুমন সিকদার হত্যা মামলায় তিন দিন হেফাতে নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমদি দিয়েছে আদালত।
আরো পড়ুন: যার নির্দেশে সব করেছেন, রিমান্ডে জানালেন আওয়ামী লীগ নেতারা
এর আগে বিভিন্ন মামলায় ১৭ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে সাবেক এই প্রতিমন্ত্রীকে।
সূত্র জানিয়েছে, রিমান্ডে মুখ খুলেছেন সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি জানিয়েছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়, শেখ রেহানা পুত্র রাদওয়ান সিদ্দিক ববি, সাবেক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু এবং সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এবং সিআরআই (সেন্টার ফর রিসার্চ এবং ইনফরমেশন) সিন্ডিকেট কীভাবে দুর্নীতির রামরাজত্ব কায়েম করেছিলেন।