স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আতঙ্কিত হওয়ার মতো অবস্থায় নেই বাংলাদেশ

আগের সংবাদ

সরকারি ওষুধ সিন্ডিকেটের পেটে : রোগীর ভাগ্যে জোটে যৎসামান্য, বিনামূল্যে মিলে কোন ওষুধ জানেন না রোগী, তিন স্তরে পাচার হয়

পরের সংবাদ

চিংড়ির দাম কমায় চাষির মাথায় হাত

প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ১২, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া খুলনা থেকে : খুলনার ডুমুরিয়ায় চিংড়ি মাছের ব্যাপক দরপতনে চাষিদের মুখে হাসি নেই। ‘সাদা সোনা’ খ্যাত চিংড়ির দাম কমায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন উপজেলার চাষিরা। মৌসুমের শুরুতে দাম মোটামুটি স্বাভাবিক থাকলেও মাঝামাঝি সময় থেকে প্রতি নিয়ত দাম কমায় হাসি ¤øান হয়ে গেছে।
উপজেলার অধিকাংশ মানুষ চিংড়ির ওপর কোনো না কোনোভাবে নির্ভরশীল। চিংড়ি চাষ অধ্যুষিত এলাকা খুলনার ডুমুরিয়া, পাইকগাছাসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চল। জানা যায়, ৮০’র দশক থেকে উপজেলায় চিংড়ি চাষ শুরু হয়। এ এলাকায় মোট চিংড়ি ঘেরের সংখ্যা ৪ হাজার। যার আয়তন ১৭৭৫ হেক্টর। এসব অঞ্চলের চিংড়ি দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করে সরকার প্রতি বছর হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয় করে। এ ব্যাপারে দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ না নেয়া হলে এ খাতটি ধ্বংস হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের।
ডুমুরিয়াসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য চিংড়ির ওপর নির্ভরশীল। একদিকে পোনা সংকট, পোনার দাম বেশি, ভাইরাসজনিত মড়ক, জমির হারির দাম বেশি, লেবার ও মজুরের খরচ বেশি। এরপরও বাগদার দাম অনেক কম। হাজার টাকার বাগদা ৬০০-৭০০ টাকা। এতে ব্যাপারীরা লোকসান গুনছেন।
এ ব্যাপারে ডুমুরিয়া উপজেলা চিংড়ি চাষি শেখ নজরুল ইসলাম, শেখ আব্দুল হালিম বলেন, এভাবে দরপতন হলে শুধু ডুমুরিয়া, পাইকগাছা, দাকোপ বটিয়াঘাটাবাসী নয় সরকারেরও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন কমবে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়