×

জাতীয়

বিশেষ সংসদ অধিবেশন বসছে ৬ এপ্রিল

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪ এপ্রিল ২০২৩, ০৯:০৯ পিএম

জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে বিশেষ অধিবেশন শুরু হচ্ছে আগামী ৬ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার)। গত ২১ মার্চ সংবিধানের ৭২ অনুচ্ছেদের (১) দফায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ অধিবেশন আহ্বান করেন।

বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) সকাল ১১টায় স্পিকার ড. শিরিন শারমীন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হবে।

সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ৭ এপ্রিল শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় দিনটিকে সংসদের কার্যদিবস গণ্য করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এদিন সংসদের বিশেষ অধিবেশনে স্মারক বক্তৃতা করবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এদিন অধিবেশন প্রত্যক্ষ করতে দেশি-বিদেশি অতিথি ও বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। বিশেষ অধিবেশন ৯ এপ্রিল পর্যন্ত চলতে পারে। তবে ৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য সংসদের কার্যউপদেষ্টা কমিটির সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।

সংসদের বিশেষ অধিবেশন সম্পর্কে স্পিকার ড. শিরিন শারমীন চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেছেন, ৭ এপ্রিল আমাদের জাতীয় জীবনে একটা গুরুত্বপূর্ণ দিন। বাংলাদেশের ইতিহাসেও এটি একটি ঐতিহাসিক দিন। কারণ ১৯৭৩ সালের ৭ এপ্রিল বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ তার যাত্রা শুরু করেছিল। সংসদের প্রথম অধিবেশনটি এদিনই অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় আগামী ৭ এপ্রিল ২০২৩ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী (৫০ বছর) বিশেষ অধিবেশনের মাধ্যমে উদযাপন করতে যাচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, একাদশ সংসদ ৫০ বছরের এই সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করতে যাচ্ছি এটা অনেক গর্বের বিষয়। কারণ সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন নারী, বিরোধী দলীয় নেতা রওশান এরশাদ, সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী এবং আমি স্পিকার ড. শিরিন শারমীন চৌধুরী একজন নারী। দশম ও একাদশ সংসদের একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য।

জানা যায়, সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ প্রদত্ত স্মারক বক্তব্যের ওপর সংসদের ১৪৭ এ কার্যপ্রণালি বিধির আলোকে প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা সংসদে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করবেন। সে প্রস্তাবের ওপর সংসদের প্রবীণ সদস্য, বিশেষ করে যারা ১৯৭৩ এর সংসদে ছিলেন তারা বক্তব্য রাখবেন। ৮ এপ্রিল দিনব্যাপী এই আলোচনা চলবে। ৯ এপ্রিল সংসদের এই বিশেষ অধিবেশন সমাপ্ত হতে পারে।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App