×

সম্পাদকীয় ও মুক্তচিন্তা

অবাঙালি সিএসপি আলাউদ্দিন মুজিবের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেননি

Icon

ড. এম এ মোমেন

প্রকাশ: ১৩ জুলাই ২০২৪, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

অবাঙালি সিএসপি আলাউদ্দিন  মুজিবের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেননি

১৯৫২ ব্যাচের তৎকালীন সিএসপি মোহাম্মদ মতিউল ইসলাম জীবিত বিশিষ্ট আমলাদের মধ্যে জ্যেষ্ঠতম, তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অর্থ সচিব।

১৯৫২-এর নির্বাচিত সিএসপি মতিউল ইসলামকে নিয়ে ১৫ জন, অন্যরা হচ্ছেন এম ওয়াজেদ আলী খান, জামসেদ রেজাউর রহমান, সাবের রেজা করিম, এম আলাউদ্দিন, জি এ ফারুকী, এস এম আসকারি কাজমি, সৈয়দ মুনির হোসাইন, ইজহারুল হক, ফজলুর রহমান, আকতার মাহমুদ, মাসুদ নবী নূর, মাসুদ জামান, হাসান নওয়াব, এস এম ওয়াসিম।

অবাঙালিই অধিকাংশ। দীর্ঘদিন চাকরিতে টিকে থাকা বাঙালি কেবল দুজন, সাবের রেজা করিম ও মতিউল ইসলাম (সিএসপি হিসেবে ১৭ বছর)। মতিউল ইসলামের ১৯৪৬-এ কলকাতা থেকে ম্যাট্রিকুলেশন; তিনি চেয়েছিলেন দাঁতের ডাক্তার হতে কিন্তু তার বাবার চাওয়া ভিন্ন- তাকে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হতে হবে। ভর্তি হলেন কমার্স কলেজে, কিন্তু ১৯৪৭-এর ভারত ভাগ কলেজটাকেও ভাগ করল, একাংশ এসে সৃষ্টি হলো চট্টগ্রাম কমার্স কলেজ। চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হতে পড়াশোনা ও আর্টিকেলশিপ শুরু করলেন। এর মধ্যে বড় ভাই নুরুল ইসলাম ১৯৫০ সালে সিএসপি হলেন (বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে অবসর নেন); সেই প্রেরণাতে মতিউল ইসলাম প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা দিলেন এবং ১৯৫২ সালে সিএসপিতে উত্তীর্ণ হয়ে কর্মজীবন শুরু করলেন। ইংরেজিতে লিখিত তার স্মৃতিকথা ‘রিকালেকশনস অব অ্যা সিভিল সার্ভেন্ট টার্নড ব্যাংকার’-এ একজন অবাঙালি ব্যাচমেট এবং বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু প্রেমিকের জীবন অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, তা-ই অনূদিত হচ্ছে। সেই বন্ধু ও ব্যাচমেট এম আলাউদ্দিন ১৯৭১-এ ছিলেন ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার।

এম আলাউদ্দিন (১৯২৭-২০০৯)

স্বতঃস্ফূর্ত বাঙালির ৩ মার্চ ১৯৭১-এর অভ্যুত্থানের স্মরণীয় মুহূর্তে এবং ২৫ মার্চ মধ্যরাতের সেনাবাহিনীর আক্রমণের ভয়ংকর সময়ে ১৯৫২ ব্যাচের সিএসপি অফিসার এম আলাউদ্দিন ছিলেন ঢাকা বিভাগের কমিশনার। রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ লায়লপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে শেখ মুজিবের বিচারের সময় সেনাবাহিনীর আলাউদ্দিনকে শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে ঢাকা থেকে উড়োজাহাজে লায়লপুর নিয়ে যায়; সরকার পক্ষের সঙ্গে সহযোগিতা না করার অপরাধে তাকে অবর্ণনীয় যাতনার শিকার হতে হয়। কিডনি ও লিভার ফেলিউরজনিত জটিলতা থেকে ১৮ এপ্রিল ২০০৯ আলাউদ্দিন লাহোরের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করে। একজন বোহেমিয়ান বুদ্ধিজীবী এবং আজীবন অবিবাহিত আলাউদ্দিন তার মৃত্যুর শোক করার জন্য হাতেগোনা ক’জন বন্ধুকে রেখে যান।

তার সঙ্গে আমার প্রথম সাক্ষাৎ লাহোরের সিভিল সার্ভিস একাডেমিতে, সেখানেই আমাদের সিভিল সার্ভিসে কর্মজীবনের শুরু। আমাদের মধ্যে যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল তা এতটুকুও না কমে বছরের পর বছর বিভিন্ন পরীক্ষা, দুর্দশা ও বিচ্ছেদের মধ্য দিয়ে চলতেই থাকে। ১৯৬৯ সালে যখন আকস্মিকভাবে আমার সিভিল সার্ভিস জীবন থেমে যায়, আলাউদ্দিন সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তানেই থেকে যাবেন; সেখানে কয়েক দিনের দাপ্তরিক সফরে গিয়েছিলেন এবং পূর্ব পাকিস্তানে স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হয়ে যাওয়ায় তিনি সেখানে আটকাও পড়ে যান।

সিভিল সার্ভিস প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার পর আলাউদ্দিনের প্রথম পদায়ন হলো পশ্চিম পাকিস্তানে, পরে তাকে বদলি করা হলো পূর্ব পাকিস্তানে। এখানে এসে তিনি সিলেটের ডেপুটি কমিশনার, চট্টগ্রাম বিভাগের এডিশনাল কমিশনার এবং স্বাস্থ্য বিভাগের সচিব হয়েছেন। স্বাস্থ্যের সচিব থাকার সময় মেডিকেল কলেজে ভর্তি নিয়ে গভর্নর আবদুল মোমেন খানের অসন্তোষের শিকার হন। ৯০ ভাগ ভর্তি মেধার ভিত্তিতে হলেও গভর্নরের কোটা প্রবর্তন করে ১০ ভাগ আসন গভর্নর মোনেম খান নিজের জন্য রেখেছিলেন। বন্ধুদের সাহায্য করার জন্য বরাবরই এগিয়ে থাকা আলাউদ্দিন গভর্নরের কোটার কয়েকটি নিজেই বন্ধুদের সন্তানদের জন্য নির্ধারণ করে নিজেকে বিপদে ঠেলে দেন। ক্ষিপ্ত গভর্নর প্রথমে তাকে তিন মাসের প্রশিক্ষণে লাহোর স্টাফ কলেজে পাঠালেন; তারপর শাস্তির বদলি করলেন চট্টগ্রামে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার পদে। আমি তখন শিক্ষা সচিব, স্বাস্থ্য সচিবের বাড়তি দায়িত্ব দেয়া হলো আমাকে। এ নিয়ে আলাউদ্দিন বিচলিত হয়নি। আসলে এই পদটি তার জন্য আশীর্বাদ হিসেবে কাজ করল। এবার তার পক্ষে তার আগ্রহের প্রিয় বিষয় পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি জীবন সম্পর্কে আরো জানা সহজ হয়ে গেল; ঢাকায় থাকাকালে ছুটিতে চলে আসত এখানে। উপজাতি জীবনের প্রতি আগ্রহ তাকে নিয়ে গেছে উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের দূরবর্তী এলাকা কাফিরিস্তান গিলগিট, দির এবং চিত্রল। তার লেখা বই কালাশ প্যারাডাইস লস্ট কালাশ উপজাতি জীবনের একটি মাস্টারপিস; রাজা ত্রিদির রায় এই বইয়ের ভূমিকা লিখেছেন।

আলাউদ্দিন একজন নিঃসঙ্গ মানুষ, অপ্রত্যাশিত স্থানগুলোয় তার আকস্মিক আবির্ভাব ঘটত। একবার তার হবিগঞ্জ সফরের সময় জেলাটি সাইক্লোন ঝড়ে পতিত হয়; জীবন ও সম্পদ মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতির মুখোমুখি হয়। সেখানে তিনি দিনরাত ত্রাণের কাজে ব্যস্ত থাকলেন। অঘোষিতভাবেই সেখানে গভর্নর মোমেন খানের আগমন ঘটল, তিনি ঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে ধারণা নেবেন এবং ত্রাণ কার্যক্রম কেমন চলছে দেখে যাবেন। আলাউদ্দিনকে দায়িত্বরত অবস্থায় দেখে মোমেন খান তাৎক্ষণিকভাবে বুঝতে পারলেন তিনি একজন নিবেদিত কর্মকর্তার প্রতি অবিচার করেছেন, অবিলম্বে তিনি তাকে ঢাকায় কমিশনার নিয়োগ করলেন। এখানে তিনি আমার প্রতিবেশী হলেন। আমি তখন বাণিজ্য ও শিল্পের সচিব; বেশ ঘন ঘন আমাকে ইসলামাবাদ যেতে হতো। ১৯৬৯-এর ডিসেম্বর এমন এক সফরের সময় আমার হাতে নোটিস ধরিয়ে দেয়া হলো- সাময়িক আইন রেজুলেশনের ৫৮ ধারার বিধান অনুযায়ী আমাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আমি ভীষণ ভেঙে পড়ি; কিন্তু আমার বিশেষ উদ্বেগ ছিল এই ভয়ংকর সংবাদে আমার স্ত্রীর কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে তা ভেবে। আমি আলাউদ্দিনকে ফোন করলাম। পরিস্থিতি সম্পর্কে তাকে একটা ব্রিফ দিলাম এবং এই খবরটা আমার স্ত্রীকে জানাবার দায়িত্ব তাকে দিলাম।

পরবর্তী ৬ মাস যখন সেনাবাহিনী এবং দুর্নীতি দমন বিভাগ আমার বিরুদ্ধে অনিয়ম, অসদাচরণ এবং দুর্নীতির অভিযোগ আনার জন্য উঠে পড়ে লাগল, আমার সহকর্মীরা যখন আমার সান্নিধ্য ছেড়ে দিয়েছে, আমার সান্ত¡না ও প্রশান্তির একমাত্র স্থান কমিশনারের বাংলো; আমি প্রতি সকালেই সেখানে হাজির হয়েছি। আমি কখনো কখনো তার কোচে ঘুমিয়ে পড়তাম। তিনি আমাকে বিরক্ত না করে নিঃশব্দে অফিসের পথে বেরিয়ে যেতেন। একাত্তরের মার্চে আলাউদ্দিন তখনো ঢাকা বিভাগের কমিশনার। জাতীয় পরিষদের ঢাকা অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য পিছিয়ে দেয়ার ঘোষণা হতেই ৩ মার্চ ঢাকায় গণঅভ্যুত্থান ঘটল। ২৫ মার্চ পাকিস্তানে সেনাবাহিনী রাতের অন্ধকারে যখন নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল, তিনি তখন ঢাকার কমিশনার। তার দাপ্তরিক বাংলো হয়ে উঠল বহুসংখ্যক পুলিশ কনস্টেবলের আশ্রয়স্থল, তারা কমিশনারের আশ্রয়ে এসে জীবন বাঁচাতে সক্ষম হলো। উর্দুভাষী হওয়াতে আলাউদ্দিন সেনাবাহিনীর বিশ্বাসভাজন ছিলেন, বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তির সঙ্গে কাজ করছে এমন সিনিয়র অফিসারদের অনুসন্ধান তারা করছিল। আলাউদ্দিনের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ অনেক ডিসি এসপির জীবন বাঁচিয়েছে, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ঢাকার ডিসি এটিএম শামসুল হক, টাঙ্গাইলের ডিসি জালাল আহমেদ এবং টাঙ্গাইলের এসপি বদিউজ্জামান।

আমি তখন ব্যক্তিমালিকানা খাতে চাকরি করছি, ধানমন্ডিতে বাসা নিয়েছি। ১৯৭১-এর জুনে আলাউদ্দিন আমার বাসায় এলেন এবং বললেন, সেনাবাহিনী তাকে সমন পাঠিয়েছে, লায়লপুর সেন্ট্রাল জেলে থাকা মুজিবের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় তাকে সাক্ষ্য দিতে যেতে হবে। আলাউদ্দিনকে হতে হবে রাষ্ট্রপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী, যিনি বলবেন শেখ মুজিব রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানে প্ররোচনা দিয়েছেন।

মাসখানেক পর আলাউদ্দিন ঢাকা ফিরে এলেন। রাষ্ট্রপক্ষে প্রদেয় বক্তব্য শেখানোর জন্য তাকে লায়লপুর আর্মি ব্যারাকে রাখা হয়। কিন্তু তাদের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। আলাউদ্দিন শেখ মুজিবকে জড়াতে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করলেন, ফলে তাকে বৈরী সাক্ষী ঘোষণা করা হলো। তারপরও শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে বিচারে পাকিস্তান সরকারের বিশিষ্ট আইনজীবী মনজুর কাদের তাকে নির্মমভাবে জেরা করলেন। আলাউদ্দিন একটি জীবন্ত বর্ণনা দিয়েছেন; শেখ মুজিব ডকে বসে আসেন, পাইপ টানছেন, আদালতের পুরো সময়টাতেই তার মুখে হাসি।

তারপর আলাউদ্দিনকে কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের সদস্য হিসেবে বদলি করা হয়। ১৯৭১-এর নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে একটি দাপ্তরিক সফরে তাকে পশ্চিম পাকিস্তান যেতে হলো। যুদ্ধ শুরু হয়ে যাওয়ায় তিনি করাচিতে আটকা পড়লেন, আর ঢাকা ফিরে আসতে পারলেন না। শেখ মুজিব ঢাকায় ফিরে আসার পর সাহস ও বীরত্বের জন্য আলাউদ্দিনকে পুরস্কৃত করার উদ্দেশ্যে তার খোঁজ করলেন। তাকে জানানো হলো আলাউদ্দিন পাকিস্তানে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পাকিস্তান সরকার তার সঙ্গে অত্যন্ত খারাপ আচরণ করেছে। দীর্ঘ সময় তাকে কোথাও পোস্টিং করা থেকে বিরত থেকেছে। শেষ পর্যন্ত তিনি প্রায় নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় আমি তার ব্যক্তিগত পুরনো ভক্সওয়াগান গাড়িটা খুঁজে পাই। এটি আমার ধানমন্ডির বাড়ির পেছনের আঙিনায় এনে রাখি। কয়েক মাস পর ইয়াহিয়ার শাসনকালের আরেকজন শিকার করাচি থেকে ঢাকায় ফিরে আসেন; তিনি সেখানে হাবিব ব্যাংকে কাজ করছিলেন। তিনি একটি জীর্ণ কাগজ আমাকে দেখালেন, তাতে আলাউদ্দিনের লেখা : এম কে আনোয়ারের কাছ থেকে ১০,০০০ টাকা গ্রহণ করেছি। তাকে আমার গাড়িটা দিয়ে দিন।

আমি জানতাম আলাউদ্দিনের কেনা ডিফেন্স সেভিংস ও পোস্টাল সেভিংস সার্টিফিকেট ছিল, আর তা লকারে রাখা ছিল। শুল্ক কর্তৃপক্ষ কখনো এসব সার্টিফিকেট দেশের বাইরে নিয়ে যেতে দেবে না। আমি মন্ত্রিপরিষদে প্রস্তাব করে অনুমোদন নিলাম যে, ডিফেন্স সেভিংস সার্টিফিকেটের নগদায়নে বাংলাদেশ সরকার কোনো দায়িত্ব নেবে না, কিন্তু বাংলাদেশি নাগরিকদের কাছে থাকা সব পোস্টাল সেভিংস সার্টিফিকেটের ক্ষেত্রে পূর্ণ মূল্য পরিশোধ করবে। একই সঙ্গে শুল্ক কর্তৃপক্ষের নির্দেশ দেয়া হলো বাংলাদেশের বাইরে সেভিংস সার্টিফিকেট নেয়া যাবে। আমি লকার থেকে আলাউদ্দিনের সেভিংস সার্টিফিকেটগুলো উদ্ধার করতে এবং করাচিতে পাঠাতে সমর্থ হই।

ইউনিডোর হয়ে দিল্লিতে চাকরিকালে আমি নিয়মিত লাহোর যেতাম এবং তার সঙ্গে অনেকটা সময় কাটাতাম। সর্বশেষ আমি ২০০৮ সালে লাহোর যাই। তিনি তখন দুর্বল বৃদ্ধ একজন মানুষ লাঠিতে ভর করে হাঁটেন। আমি ও আমার স্ত্রী উভয়েই মনে করলাম সম্ভবত আলাউদ্দিনের কাছে এটাই আমাদের শেষ আগমন। কিডনি ও লিভার ফেলিওরের পর সংকটজনক অবস্থায় তাকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। তিনি সেখানে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

বাংলাদেশে তিনি অনেক বন্ধু ও গুণমুগ্ধ রেখে গেছেন। আমি আশা করি এই নিবন্ধটি আলাউদ্দিনকে যাদের স্মৃতি জাগিয়ে তুলবে, তারা তার জন্য শোকাভিভূত হবেন এবং তার আত্মার শান্তির জন্য সর্ব শক্তিমানের কাছে প্রার্থনা করবেন।

ড. এম এ মোমেন : সাবেক সরকারি চাকুরে, নন-ফিকশন ও কলাম লেখক।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

পেশাদার সাংবাদিকতা করেছি, আমি সরকারের সুবিধা নেইনি

রিমান্ড শুনানিতে শ্যামল দত্ত পেশাদার সাংবাদিকতা করেছি, আমি সরকারের সুবিধা নেইনি

১৭ সেপ্টেম্বর: সারাদিন যা যা ঘটলো

১৭ সেপ্টেম্বর: সারাদিন যা যা ঘটলো

শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র কতটা গুরুত্ব বহন করে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র কতটা গুরুত্ব বহন করে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

কবির, নূরুল, তৌফিকসহ আরো যারা গ্রেপ্তার হলেন

কবির, নূরুল, তৌফিকসহ আরো যারা গ্রেপ্তার হলেন

সব খবর

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App