×

প্রবাস

আরব আমিরাতে কাজের সুযোগ, বেতন সাড়ে ৪ লাখ

Icon

কাগজ ডেস্ক

প্রকাশ: ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:৩৭ এএম

আরব আমিরাতে কাজের সুযোগ, বেতন সাড়ে ৪ লাখ

ছবি: সংগৃহীত

সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিশ্বের প্রায় দুইশ দেশের অন্তত ৯০ লাখ প্রবাসী কর্মরত আছেন। সম্প্রতি দেশটিতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে কাজের ব্যবস্থা এবং পরিবার নিয়ে স্থায়ীভাবে সেখানে বসবাসের সুবিধা দেয়া হচ্ছে। চাকরি, বিনিয়োগ, উদ্যোক্তা, শিক্ষা এবং জীবনধারণের জন্য আদর্শ গন্তব্য হয়ে ওঠার প্রবাসীবান্ধব পরিকল্পনা হাতে নিয়ে এগুচ্ছে দেশটি। 

সম্প্রতি দেশটি তাদের গ্রিন ভিসা নীতির আওতায় অভিবাসী নেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এ নীতির ফলে দেশটির ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে আশা করছেন বিশ্লেষকরা। গ্রিন ভিসার আওতায় একজন কর্মীর সর্বনিম্ন মাসিক বেতন ধরা হয়েছে ১৫ হাজার দিরহাম, বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় কমপক্ষে ৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।

এদের মধ্যে গ্রিন ভিসার আওতায় যারা যাবেন তাদের সর্বনিম্ন মাসিক বেতন ধরা হয়েছে ১৫ হাজার দিরহাম, বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় কমপক্ষে ৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। খবর খালিজ টাইমসের। 

ইউএই গ্রিন ভিসা প্রকল্পের আওতায় রয়েছে রেসিডেন্স পারমিট। এর মাধ্যমে উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন অভিবাসী, বিনিয়োগকারী, উদ্যোক্তা, শীর্ষ ফলাফলধারী শিক্ষার্থী ও স্নাতকধারীরা আমিরাতে কোনো কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ না হয়েই স্বাধীনভাবে বসবাসের অনুমতি পেয়ে থাকেন। 

এটি মূলত দেশটিতে প্রতিভাবান প্রবাসীদের আনতে সরকারের নেয়া একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। ফ্রিল্যান্সার, নিজস্ব উদ্যোগী ব্যক্তি এই ক্যাটাগরির আওতায় আবেদন করতে পারবেন। গ্রিন ভিসার আওতায় যারা যাবেন তাদের সর্বনিম্ন মাসিক বেতন ধরা হয়েছে ১৫ হাজার ইউএই দিরহাম, বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় কমপক্ষে ৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। 

একজন প্রবাসী স্ট্যান্ডার্ড ওয়ার্ক ভিসার আওতায় সর্বোচ্চ ২ বছর মেয়াদে সাধারণ কর্মসংস্থান ভিসা পেতে পারেন। এ ক্ষেত্রে যদি তিনি দুবাইতে বেসরকারি খাতে কর্মরত থেকে থাকেন অথবা সরকারী সেক্টরে বা অর্থনৈতিক মুক্ত অঞ্চলে কর্মরত থাকেন। 

ইউএই গোল্ডেন ভিসা প্রকল্পের আওতায় মেধাবী এবং পেশাজীবীরা দেশটিতে দীর্ঘ সময় পরিবারসহ অবস্থানের অনুমতি পাবেন। এই ভিসার মাধ্যমে প্রবাসীরা সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত ইউএইতে বসবাস, চাকরি ও অধ্যয়ন করতে পারেন। এন্ট্রি ভিসার মাধ্যমে আমিরাতে এসে এর মেয়াদ ধাপে ধাপে বাড়িয়ে পাঁচ থেকে ১০ বছর পর্যন্ত করা যায়। 

অন্যদিকে দেশটিতে গৃহকর্মী হিসেবে যেতে চাইলে ডোমেস্টিক ওয়ার্কার ভিসার আওতায় আবেদন করতে হবে। এই ভিসার নীতিমালাগুলোর লক্ষ্য হচ্ছে গৃহকর্মীদের অধিকার এবং কল্যাণ নিশ্চিত করা। দেশটিতে গৃহকর্মীরা সাধারণত তাদের নিয়োগকর্তাদের বিশেষ স্পন্সরের মাধ্যমে গিয়ে থাকেন।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App