রাজধানীর ওয়ারীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু

আগের সংবাদ

মুখে স্বস্তির ভাব, মনে উদ্বেগ : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে আলোচনার ঝড়

পরের সংবাদ

কাকে সমর্থন করবে মিত্র দেশগুলো : ভারত ও কানাডা দ্ব›েদ্বর প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী!

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ ডেস্ক : অটোয়া ও নয়াদিল্লিতে কূটনীতিক বহিষ্কার, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত, ভ্রমণ সতর্কতা জারি এবং কানাডার নাগরিকদের ভারতীয় ভিসা বন্ধ করার পর দুদেশের সম্পর্ক ক্রমেই জটিল হচ্ছে। কূটনৈতিক বিরোধ যেন অন্য আন্তর্জাতিক সম্পর্কগুলোর ওপর সুদূরপ্রসারী প্রভাব না ফেলে- সেই প্রচেষ্টাই এখন চলছে। যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র কানাডা, ভারতের সঙ্গেও উষ্ণ সম্পর্ক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্য পশ্চিমা শক্তিগুলো এই মুহূর্তে কখনই চাইবে না যে এমন একটা বিরোধ তৈরি হোক- যেটি ভারতের সঙ্গে তাদের দূরত্ব বাড়িয়ে দেবে।
গত সোমবার কানাডার পার্লামেন্টে দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর এক বক্তব্যের পর দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক টানাপড়েন শুরু হয়। তিনি পার্লামেন্টে এক বিবৃতিতে বলেন, শিখ সম্প্রদায়ের নেতা কানাডার নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জরের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ভারতের এজেন্টরা জড়িত।
গত ১৮ জুন কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া প্রদেশে গুরুদুয়ারার সামনে খুন হন নিজ্জর। ট্রুডোর বক্তব্যের পর কানাডা ও ভারত দুই দেশের কূটনীতিকদের পাল্টাপাল্টি বহিষ্কারের পাশাপাশি নানা পদক্ষেপ নেয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনো দেশ থেকে বিদেশি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করা অপর দেশটির প্রতি সরকারের অসন্তুষ্টি প্রকাশের প্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। কিন্তু উত্তেজনা বৃদ্ধির প্রভাব শেষ পর্যন্ত দুই দেশের জনগণের ওপর পড়তে পারে।
ভারতের নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা শাখা দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ায় সক্রিয়। পাকিস্তানে বেশ কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের জন্য তাদের সন্দেহ করা হচ্ছে। তবে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রায় ২০ লাখ মানুষের বাসস্থান কানাডায় একজন কানাডিয়ান নাগরিককে হত্যার বিষয়টিকে নজিরবিহীন বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
ভারতের সরকারের দিকে সরাসরি অভিযোগের আঙুল তোলার পরে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এখন চাইছেন যে, কানাডার মিত্র দেশগুলো তাদের পাশে দাঁড়াক। কমনওয়েলথ ছাড়াও কানাডা নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন (ন্যাটো) এবং জি-৭

এর সদস্য। ট্রুডো চান এই দুটি গোষ্ঠী ভারতের বিরুদ্ধে আনা তাদের অভিযোগগুলো গুরুত্ব সহকারে দেখুক।
কানাডার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ট্রুডো মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের কাছে বিষয়টি উত্থাপন করেছেন। হোয়াইট হাউস বলেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই হত্যার অভিযোগের বিষয়ে ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’ আর ‘কানাডার যে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করা সেটিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’।
পশ্চিমা কূটনৈতিক তৎপরতা চলছে : কানাডা ও ভারতের মধ্যে শুরু হওয়া কূটনৈতিক বিরোধ যেন অন্য আন্তর্জাতিক সম্পর্কগুলোর ওপরে প্রভাব না ফেলে, এর জন্যই এখন প্রবল প্রচেষ্টা চালাবে পশ্চিমা বিশ্বের মন্ত্রী আর কর্মকর্তারা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্য পশ্চিমা শক্তিগুলো এই মুহূর্তে কখনই চাইবে না যে এমন একটা বিরোধ তৈরি হোক যেটি ভারতের সঙ্গে তাদের দূরত্ব বাড়িয়ে দেবে।
বিশ্ব রাজনীতির বৃহত্তর দাবার বোর্ডে ভারত এক গুরুত্বপূর্ণ পক্ষ। তারা যে শুধুই একটি ক্রমবর্ধমান শক্তি, তা নয়- ভারত বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ এবং পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি। আবার চীনের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য সুরক্ষা প্রাচীর হিসেবেও ভারতকে দেখে পশ্চিমা দেশগুলো। ভারতে স¤প্রতি অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনেও তা দেখা গেছে যখন রাশিয়ার আগ্রাসনের বিষয়ে নাম উল্লেখ না করেই একটি চূড়ান্ত বিবৃতিতে ঐকমত্যে পৌঁছায় ইউক্রেনের মিত্র পশ্চিমা দেশগুলো। এই বিবৃতি নিয়ে বিতর্ক এড়ানোর মাধ্যমে তারা ভারতের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক রক্ষা করার পথ বেছে নেয়।
পশ্চিমা কূটনীতিকদের মধ্যে আরেকটি আশঙ্কা আছে যদি বিভিন্ন দেশ কানাডা-ভারত বিরোধে কোনো একটা পক্ষ নেয়া শুরু করে। ভারত সম্প্রতি নিজেকে উন্নয়নশীল দেশগুলো, যাদের কখনো ‘গেøাবাল সাউথ’ হিসেবে পরিচয় দেয়া হয়, তাদের নেতা হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করছে। এই দেশগুলোর মধ্যে অনেকেই ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের নিন্দা জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কিছু ইউরোপীয় দেশ কঠোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যাতে এসব দেশগুলোকে বোঝানো যায় যে এই যুদ্ধ তাদের কাছে এবং তাদের অর্থনীতির কাছে কেন গুরুত্বপূর্ণ। কূটনীতিকরা চাইবেন না যে, তাদের সেই প্রচেষ্টায় কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলুক ভারত-কানাডা বিতর্ক, যেটিকে দুটি কমনওয়েলথ দেশের মধ্যে উত্তর বনাম দক্ষিণ বিরোধ অথবা একটি ট্রান্স-আটলান্টিক শক্তি আর একটি উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে দ্ব›দ্ব হিসেবে পরিগণিত হয়।
কাকে সমর্থন করবে মিত্র দেশগুলো : যুক্তরাজ্য এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলোর জন্য, যেখানে বৃহৎ শিখ সম্প্রদায় রয়েছে, সেখানে সব সময় এই জাতীয় কূটনৈতিক দ্ব›েদ্বর অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিণতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কানাডীয় গোয়েন্দারা যা জেনেছেন, সেই তথ্য কয়েকটি মিত্র দেশের সঙ্গে ভাগ করে নেয়া হতে পারে। যদি সেটা করা হয়, তাহলে পশ্চিমা শক্তিকে বেছে নিতে হবে যে দিল্লি না অটোয়া, কাকে তারা সমর্থন করবে। আইনের শাসনের নীতিমালা, না রাজনীতির কঠোর বাস্তবতা- এই দুইয়ের মধ্যে একটিকে বেছে নিতে হবে তখন।
অতীতে রাশিয়া, ইরান বা সৌদি আরবে মতো দেশের বিরুদ্ধে যখন ভিন দেশে হত্যার অভিযোগ উঠেছে, তখন পশ্চিমা বিশ্ব সেই ঘটনাগুলোর নিন্দা জানিয়েছিল। তারা চাইবে না যে ভারতও সেই তালিকাভুক্ত হোক।
ভারতকে সহযোগিতার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের: এদিকে ভারত-কানাডা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে টানাপড়েন নিয়ে মুখ খুলেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘটনার তদন্তে সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছে জো বাইডেনের সরকার। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো যে অভিযোগ করেছেন, তা আমরা গুরুত্ব সহকারে দেখছি।
শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যার ঘটনা তদন্তে কানাডাকে সহযোগিতার জন্য ভারতের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন ব্লিংকেন। গত শুক্রবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমরা চাই এ ঘটনায় জবাবদিহি নিশ্চিত হোক। তদন্ত কাজকে নিজের গতিতে চলতে দেয়া ও ফল পাওয়াটা জরুরি। আমরা আশা করি, ভারতীয় বন্ধুরা এ তদন্ত কাজে ভালোভাবে সহযোগিতা করবে। ভারত ও কানাডা দুই দেশের সঙ্গেই যুক্তরাষ্ট্রের যোগাযোগ হচ্ছে।
হরদীপ সিং হত্যার ঘটনায় তদন্তে সহযোগিতার জন্য গত বৃহস্পতিবার ভারতের প্রতি আহ্বান জানান ট্রুডো। জাতিসংঘ অধিবেশনের এক ফাঁকে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, কানাডা ভারতের সঙ্গে কাজ করতে চায়। তারা নয়াদিল্লিকে কোনো উসকানি দিতে চায় না। কানাডা সব সময় আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
জি-২০ সম্মেলনেও উদ্বেগ জানিয়েছিলেন বিশ্ব নেতারা : ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ বিশ্ব নেতারা। মোদির কাছে ঘটনাটি সরাসরি তুলেছিল ‘ফাইভ আইজ’ নামে ৫ দেশের গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদানের একটি নেটওয়ার্কের কয়েকজন সদস্য। এই নেটওয়ার্কে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড।
পশ্চিমা একটি সূত্রের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফাইভ আইজ অ্যালায়েন্স হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যার নিন্দা জানিয়ে প্রকাশ্যে একটি যৌথ বিবৃতি দিতে অস্বীকৃতি জানালেও জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের আগে বিষয়টি উত্থাপন করে। ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, জাস্টিন ট্রুডো ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও এই ইস্যুতে কথা বলেছেন।
ফাইভ আইজের সদস্য দেশ অস্ট্রেলিয়া গত কয়েক বছরে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা সম্পর্ক দৃঢ় করেছে। চীনের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপড়েনের পর থেকেই ভারতের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। আবার অস্ট্রেলিয়ায় হিন্দু মন্দিরগুলোয় খালিস্তান-সমর্থকদের ক্রমবর্ধমান হামলার নানা খবর আসছে এবং নরেন্দ্র মোদি অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজের কাছেও ওই হামলার ঘটনাগুলোর বিষয়টি উত্থাপন করেছিলেন।
সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে ভারত : ভারত-কানাডা সম্পর্কের বিরোধ ‘আশ্চর্যজনক’ উল্লেখ করে সাবেক কানাডীয় কূটনীতিক প্যাট্রিসিয়া ফর্টিয়ের বলেছেন, বিদেশি কর্মকর্তাকে কোনো দেশ থেকে বহিষ্কারকে হালকাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। এমন পদক্ষেপ কেবল তখন নেয়া হয়, যখন কর্তৃপক্ষ একান্ত আলোচনায় কোনো ইস্যু সমাধানে ব্যর্থ হন। ভ্রমণ সতর্কতা জারি রাজনৈতিক বার্তা দেয়ার আরেকটি কূটনৈতিক হাতিয়ার হতে পারে। এটি খুব অস্বাভাবিক নয়। এই ধরনের বার্তা হলো ইঙ্গিত দেয়া। চীন ও ভারতের বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী কানাডায় অধ্যয়ন করে। ফলে এই সতর্কতার ইঙ্গিত হলো হয়তো ভারত শিক্ষার্থী পাঠানো বন্ধ করতে পারে এবং এসব শিক্ষার্থীকে অন্য কোনো দেশে পাঠানোর উদ্যোগ নিতে পারে।
এই বিরোধের জেরে এরই মধ্যে দুদেশের বাণিজ্য আলোচনা ও অক্টোবরে একটি বাণিজ্য মিশন স্থগিত করা হয়েছে। ফর্টিয়ের বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে হয়তো কানাডীয়রা বাণিজ্য আলোচনা স্থগিতের প্রভাব টের পাবেন না। কারণ, এগুলো হলো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার জন্য। কিন্তু এই বিরোধের না অবসান হলে অনেক কিছু সামনে আসতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র খুব সতর্কতার সঙ্গে একটি বিবৃতি দিয়েছে। অন্য দেশগুলো বলেছে তারা উদ্বিগ্ন। যুক্তরাজ্য জানিয়েছে তারা ভারতের সঙ্গে মুক্তবাণিজ্য আলোচনা চালিয়ে যাবে। ভূ-রাজনীতি, রাজনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থ দ্বারা চালিত হচ্ছে অপর দেশগুলো। কানাডার একটি ইন্দো-প্রশান্ত কৌশল রয়েছে। কিন্তু ভারত সঙ্গে না থাকলে ইন্দো-প্রশান্ত কৌশলের কোনো অর্থ নেই।
এশিয়া প্যাসিফিক ফাউন্ডেশন অব কানাডার প্রেসিডেন্ট ও সিইও জেফ নাঙ্কিভেল বলেন, কানাডার দশম বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার ভারত। বাণিজ্যিক পণ্যের মধ্যে রয়েছে কয়লা, সার ও মসুর ডাল। নয়াদিল্লি যদি শাস্তিমূলক কোনো পদক্ষেপ নেয় তাহলে প্রথম আঘাত আসবে কানাডা থেকে কৃষিপণ্য আমদানিতে। ২০২২ সালে ৩ লাখ ২০ হাজার ভারতীয় শিক্ষার্থী কানাডায় অধ্যয়নে এসেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে এটি হয়তো প্রভাবিত হবে না। তবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জাতিসংঘ বা জি-২০তে কোনো পদক্ষেপের পক্ষে সমর্থন বা দরকষাকষির ক্ষেত্রে কানাডা হয়ত ব্যর্থ হবে, ভারত তাদের বিচ্ছিন্ন করে দিতে পারে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়