কাতার নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী : প্রবাসে অপরাধে জড়ালে দায় নেবে না সরকার, দালালের মাধ্যমে কেউ বিদেশমুখী হবেন না

আগের সংবাদ

বিপর্যয় সামালের সক্ষমতা কম : ইঞ্জিনিয়ার ও প্যারামেডিকেল টিম নেই, প্রয়োজন উন্নত প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জাম

পরের সংবাদ

চট্টগ্রামের ছড়া কবিতা ও পুঁথি

প্রকাশিত: মার্চ ১০, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: মার্চ ১০, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

(পূর্ব প্রকাশের পর)

অমিত প্রসাদ মুৎসুদ্দী (১৯৪৬)। কবি ও ছড়াকার। প্রকাশিত গ্রন্থ: বিচিত্রিতা, ছড়ায় ছড়ায় ছন্দ, অব্যক্ত, অবিস্মৃত অধ্যায়, দি হোটেল নাইট লং।
অমিত বড়–য়া (১৯৬৭)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত বই : যখন বাজে ছুটির ঘণ্টা, ছুটির বাঁশি, রোদের কণা পাখির পালক, লাজ রাঙা বউ, বুকে আঁকা বাংলাদেশ, ভরদুপুরে বাঁশির সুরে, নির্বাচিত ছড়া, ছুটি শেষে ভালোবেসে প্রভৃতি।
অরবিন্দ বড়–য়া (১৯৪৬)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: অনুপম জাতক, হে মহা জীবন।
অরুণ দাশগুপ্ত (১৯৩৬-২০২১)। কবি, প্রাবন্ধিক, গবেষক ও গুণী সাহিত্য সম্পাদক। সৃজনশীল ও মননশীল জগতের একজন অনুকরণীয় পুরুষ। শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, সংগীত, রাজনীতি, দর্শন, ইতিহাস, ঐতিহ্য- এমন কোনো দিক নেই যে তিনি জানতেন না। লেখালেখিতে ও লেখকের মানস-গঠনে যার অবদান অসামান্য। তার প্রকাশিত গ্রন্ত : ‘রবীন্দ্রনাথের ঋতুর গান ও অন্যান্য’ এবং ‘যুগপথিক কবি নবীন চন্দ্র সেন’।
অরুণ শীল (১৯৬২)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : মেঘের দেশে আলোর ঘোড়া, সাদা মেঘের সাঁকো, চাঁদের বুড়ি ওড়ায় ঘুড়ি, মেঘ তাড়–য়া, মেঘ উড়ে যায় বন পাহাড়ে, আয়রে সকাল আয়, রোদের বাড়ি যাব, নির্বাচিত কিশোরকবিতা, ১০০ কিশোরকবিতা, পড়ছি পাখির খাতা, পদ্মপরি ও পালোয়ান, নির্বাচিত ছড়া।
অরুণ সেন (১৯৫৮-২০১৬)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: শঙ্কায় নিনাদে শঙ্খ, বাইরে রেখে পা, শেষ বিকেলের কড়ানাড়া, রুদ্র গেছে রোদের বাড়ি।
আইউব সৈয়দ (১৯৫৬)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: স্বপ্নের স্মারকলিপি, শঙ্খ নদীর না, দোলার জন্য ছড়া, সম্পাদনা: বাংলাদেশের ছড়া।
আকতার হোসাইন (১৯৫৭)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : যে তুমি কাঁদাও এসে, চোখের তারা সকল মেয়ের নাচে না, কষ্ট নাও সমানে সমান, যে বিষ ছুঁয়েছে রক্ত, জলের কাতর ডানা, দরিয়া কাঁদে না দাঁড়ের আর্তনাদে, মেঘ তোমাকে দিলাম ছুটি, ইহানের জন্য ছড়া প্রভৃতি।
আকাশ আহমেদ। কবি, ছড়াকার, গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: আয় আয় মেঘ পরী।
আকাশ মাহমুদ (১৯৫৩)। কবি, গল্পকার, অনুবাদক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: গন্তব্য সামনেই, বাংলা সাহিত্যে যুদ্ধ জীবন।
আখতার উন নবী (১৯৪৯-২০১৪)। কবি, গল্পকার, অনুবাদক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: গল্প: প্রতিবার শনিবার, রম্য: প্রেমের নাম বেদনা, অনুবাদ গ্রন্থ: কৃষণ চন্দরের ফুলে ফুলে খুঁজে ফেরে, মাটির প্রেম, এজেন্ট এফবিআই, শয়তানের পদত্যাগ, পাঁচ গুণ্ডা এক নায়িকা, এক লায়লা হাজার মজনু, দরজা খুলে দাও, কার্ণিভ্যাল, তিনগুণ্ডা, আমার যত স্মৃতি, বোম্বের সন্ধ্যা, সা’দত হাসান মান্টোর দুটি উদাস চোখ, সেই মেয়েটি, প্রেম আমার প্রেম, দুই হৃদয়, খাজা আহমদ আব্বাসের এবং আলো এবং আঁধার, দুফোঁটা পানি, রক্তের মত লাল, মুনসী প্রেম চাঁদের প্রেমেশ্বরী, কৃষণ চন্দরের প্রেমের গল্প, গোলাম আব্বাসের জুয়াড়ি, উর্দু প্রেমের গল্প, চাঁদ হে চাঁদ, সা’দত মান্টোর ডার্লিং ডার্লিং ডার্লিং।
আখতারুল ইসলাম (১৯৮০)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত বই : মেঘের ডানায় রোদের ছুটি, ধানের দেশে গানের দেশে, নীল আকাশের ডানা, ইচ্ছেঘুড়ি স্বাধীনতা, একটা সবুজ পৃথিবী চাই, ফুটছে আলোর ফুল, মুক্তির সুর শেখ মুজিবুর, আজ সারাদিন ছুটি, লাল সবুজের দেশ, রোদের লুকোচুরি, ভিনগ্রহে নীল জোনাকি (বিজ্ঞানভিত্তিক ছড়া), টাপুর টুপুর আনন্দপুর, টক মিষ্টি ফলের ছড়া, নীলগ্রহ লাল আকাশ, ডাইনোসরের ডিম, উড়ন্ত মানুষ, অর্ধেক মানুষ অর্ধেক রোবট, জিরো, আরিয়ান, ভূতমামা ও ভিনগ্রহের ইঁদুর, ফুল পরিদের ডানা, স্যারের নীল কলম, সোনার পুতুল হীরের চোখ, ইচ্ছেপূরণ পাখি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বিজ্ঞান বিষয়ক বই:-চেনা প্রাণীর অচেনা জগৎ, অদ্ভুত প্রাণী ডাইনোসর।
আজহার মাহমুদ। কবি, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত বই : খোলামেলা অনুভূতি।
আজাদ বুলবুল। মূলত কথাসাহিত্যিক। কবিতাতেও বিচরণ তার। তার প্রকাশিত বই : অগ্নিকোণ, করোনাকালের ক্বাসিদা।
আজিজ কাজল। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: এ পালের জোছনা প্রহরে, বাঁকা হরেক চাঁদ, ধ্বনি পূর্বাপর।
আজিজ রাহমান (১৯৬৫)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত বই : ‘রাঙা আলো রং ছড়ালো’, ‘রোদ তুলেছে আনন্দ ঢেউ’, ‘ছুটি বাজায় খুশির বাঁশি’, ‘মন ভালো চাই’, হিটলুর গোপন মিশন ।
আনন্দ মোহন রক্ষিত (১৯৫০)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত বই : ঢালো বিষ ঢালো অমৃত (১৯৯৭), তুমিও ফেরালে চোখ (২০০১), মানুষের দ্রোহ মানুষ (২০০৬), অনুরাগে ভেজা চোখ (২০০৯), চেরাগির অপূর্ব আলোয় (২০২০)।
আনোয়ার শওকাত আফছার (১৯৬৮)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ভালবাসার সাগরে জেগে ওঠা দ্বীপ, হাত বাড়িয়ে হাত চেয়েছি, ছড়া: সোনামণিদের ছড়া ।
আনোয়ার হোসেন পিন্টু (১৯৬০)। ছড়াকার, প্রাবন্ধিক, শিল্পসমালোচক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: চলচ্চিত্র প্রসঙ্গ, চলচ্চিত্র চিন্তা, সত্যজিতের রবীন্দ্রনাথ।

আনোয়ারা আলম (১৯৫০)। কবি, প্রাবন্ধিক, গবেষক, কথাসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত বই : ভাঙনের শব্দ, ভিন দেশে ঝরা পালক, ঝুঁকিপূর্ণ শ্রম ও শিশু, আমার শিক্ষকতার জীবন, বসন্তের বৃষ্টি, ‘ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে চট্টগ্রামের নারী’, ‘শিশির থেকে শবনম’ প্রভৃতি।
আনোয়ারুল হক নুরী (১৯৬৪)। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : ‘হাসি খুশির জোনাক জ্বলে’ ও ‘মেঘ পাহাড়ের বাড়ি’।
আ ফ ম মোদাচ্ছের আলী। ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : বারোয়ারি ছড়া, ছড়ায় ছড়ায় বাংলাদেশ, ছড়ায় ছড়ায় বঙ্গবন্ধু, ভাষার ছড়া দেশের ছড়া, ছড়ায় ছড়ায় ভাষার লড়াই, ছড়ায় ছড়ায় শেখ রাসেল, হীরের টুকরো মাশরাফি, দেশের ছড়া দশের ছড়া, যুদ্ধদিনের গল্প, গল্পটি মুক্তিযুদ্ধের, ভাইয়েরা আমার, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটেকে জানো।
আ ফ ম সিরাজউদ্দউলা চৌধুরী (১৯৪০-১৯৯৯)। ছিলেন অত্যন্ত প্রাণোচ্ছল-দীপ্তপ্রাণ। খ্যাতিমান কবি হিসেবে, প্রাজ্ঞ অধ্যাপক হিসেবে, রসপ্রিয় আড্ডারু হিসেবে এবং অসাধারণ বক্তা হিসেবে তিনি অনেকের কাছে শুধু পরিচিত নন, প্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্থান করে নিয়েছেন বহুমনের মণিকোঠায়। তার প্রকাশিত কাব্য ‘বিপন্নতা প্রতিদিন’, ‘একগুচ্ছ ভালোবাসা ও পিকনিক’, ‘রুবাইয়াত-ই-সিরাজ’ এবং ছড়া ‘খান সাহেবের চশমা’। তার জীবনের শেষ লেখাটি ছিল এরকম :
‘মরণোত্তর পদক চাই না, চাই না প্রশংসাও
জীবদ্দশায় যা কিছু প্রাপ্য-পারো যদি তাই দাও।
যত ক্ষুদ্রই হোক তা আমার সঠিক প্রাপ্য জানি,
মৃত্যুর পরে বলো না তোমরা আমাকে মহৎ জ্ঞানী।’

আবদেল মান্নান। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : সামনে দাঁড়াও পথ রুখে, গোষ্ঠে চলো হরি মুরারি,
আবসার হাবীব (১৯৫৫)। কবি, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: গবেষণা: দেলীপাড়া: বাংলাদেশের একটি অখ্যাত জেলে গ্রাম, কাব্য: কবে শেষ হবে এই গ্রহণের কাল ভোর বেলাকার বারান্দায় দাঁড়িয়েছি, জয় হোক মানুষের, দাও নক্ষত্রের বর্ণমালা।
আবু তাহের মুহাম্মদ (১৯৫৯)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ব্যক্তিগত ঈশ্বরের সাথে, আছি অঙ্গারে আছি সংহারে, আড়ি আড়ি আড়ি, নির্বাচিত কবিতা।
আবু মুসা চৌধুরী (১৯৫৯)। কবি, ছড়াকার, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত বই : মুরলী বেজে ওঠো, সুসমাচার।
আবুল কালাম বেলাল (১৯৬৬)। কবি, ছড়াকার, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত বই : হাতের কাছে ফড়িং নাচে নাক ড্যাঙা ড্যাং ড্যাং, আয়রে সবুজ আয়রে অবুঝ, তাল বেতালের তাল, ভূত শিকারের গল্প, মাগো তোর শ্যামল মায়ায়, রক্তে ভেজা সবুজ মাটি, স্বপ্নের রঙে দেশ, প্রিয় দেশ প্রিয় কবিতা।
আবুল মোমেন (১৯৪৮)। সমকালীন বাংলাদেশের এক অগ্রগণ্য লেখক। দেশের প্রথম সারির একজন বুদ্ধিজীবী। মননশীল প্রাবন্ধিক হিসেবে শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরেও তিনি সমাদৃত। শিক্ষার সঙ্গে সংস্কৃতির সমন্বয় ঘটিয়ে তিনি সৃষ্টি করেছেন ব্যতিক্রমী ধারা। শিক্ষায়, সাহিত্যে, সাংবাদিকতায়, সমাজ সংস্কারে সবক্ষেত্রেই তিনি অনন্যসাধারণ ও সাহসী কণ্ঠস্বর।
সাহিত্যের নানা শাখায় তার কাজ। কবিতা, প্রবন্ধ, গল্প, অনুবাদ, ভ্রমণ, নাটক, গবেষণা, শিশুসাহিত্য- প্রতিটি শাখায় রয়েছে তার অজগ্র লেখা। দায়িত্বশীল রচনার জন্য তিনি আমাদের কাছে আইডল। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: কাব্য: চার ভুবনের চারণ, চড়াই উৎরাই, অর্ঘ্য পৌরুষের, প্রবন্ধ: কালসমুদ্রে আলোর যাত্রী, সংস্কৃতির সংকট ও সাম্প্রদায়িকতা, বাংলা ও বাঙালির কথা, অপরূপকথা, মরুভূমি, কিশোর উপযোগী : স্পার্টাকাস, বিজ্ঞানীমামা ও অপারেশন ফিউচার, আরো এক বধ্যভূমি, জীবনী গ্রন্থ: বুদ্ধ, শিশুপাঠ্য: খেলাপড়া, এসো শিখি ইংরেজি, সূর্য ও শিউলি।
আবু হেনা দীপক (১৯৬৭-২০০৪)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : একাত্তরের পশু, তুমি যে আমার।
আমানউদ্দীন আবদুল্লাহ (১৯৫২)। কবি, প্রাবন্ধিক, শিশুসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : ‘চাঁদনী আমার চাঁদনী’, ‘চাঁদের বুকে’; ‘মিঠে কড়া ছড়ার বড়া’, ‘মান করো না খোকন সোনা’।
আমিনুর রহমান আমিন (১৯৬৬)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: দহনে বর্ষণে স্বপ্নরত।
আলম খোরশেদ (১৯৬০)। কবি, প্রাবন্ধিক ও অনুবাদক। তার প্রকাশিত বই : ভার্জিনিয়া উলফের বই ‘অ্যা রুম অফ ওয়ান্স উন’ এর অনুবাদ ‘নিজের একটি কামরা’, সালমান রুশদির ‘দ্য জাগুয়ার স্মাইল’, হেনরি মিলারের আত্মজৈবনিক রচনা ‘ভাবনাগুচ্ছ’, মূল স্প্যানিশ ভাষা থেকে অনূদিত বোর্হেস ও বিক্তোরিয়া ওকাম্পোর আলাপচারিতা, ‘নির্জন নিশ্বাস: নারী বিশ্বের কবিতা’, ‘লাতিন-দ্বাদশী’, নোবেল-বিজয়ী পোলিশ কবি ‘ভিস্লাভা শিমবরস্কার ত্রিশটি কবিতা’, ‘নিউ ইয়র্ক নিসর্গ’,
‘নৈঃশব্দের নামগান’, জাদুবাস্তবতার গাথা: লাতিন আমেরিকার গল্প’, ‘মানবীমঙ্গল’ ইত্যাদি।
আলমগীর শিপন (১৯৭২)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: অন্তরালে, প্রেয়সী, ছোটদের মজার গল্প, গল্প বলি গল্প শোন।
আলম মাহবুব (১৯৬৫)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : পতাকা আমার দেশ (২০০১)।
আলেক্স আলীম (১৯৫৯)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : সামনে দাঁড়াও পথ রুখে (যৌথ), বিশ্বাসে নিঃশ্বাসে।
আলেয়া চৌধুরী (১৯৫২)। কবি ও গল্পকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: নন্দিত সূর্য, সমীরণে সৌরভে, জীবন-যুদ্ধ-প্রেম, মেঘ বৃষ্টি রোদ।
আসমা বীথি। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: টুকরো হয়ে ছড়িয়ে পড়ি, এসো হে জন্ম
আসাদ মান্নান (১৯৫৭)। কবি। সত্তর দশকের অন্যতম প্রধান কবি, মা-মাটি ও মাতৃভূমির বেদনাকে নিসর্গের ক্যানভাসে বিচিত্র রঙ ও রেখায় একজন নিপুণ শিল্পীর অসামান্য কল্পনায় অঙ্কন করেছেন বহুমাত্রিক শব্দচিত্রে। আসাদ মান্নানের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ: ‘সুন্দর দক্ষিণে থাকে’; ‘সূর্যাস্তের উল্টোদিকে’; ‘সৈয়দ বংশের ফুল’; ‘ভালোবাসা আগুনের নদী’; ‘দ্বিতীয় জন্মের দিকে’; ‘তোমার কীর্তন’; ‘যে-পারে পার নেই সে-পারে ফিরবে নদী’; ‘নির্বাচিত কবিতা’; ‘প্রেমের কবিতা’; ‘হে অন্ধ জলের রাজা’; ‘জলের সানাই ;’ দদপাথর সে কী করে কাঁদে;’ দকুয়াশা উপেক্ষা করে বসে আছে আশা’ ইত্যাদি।
আহমদ ছফা (১৯৪৩-২০০১)। বাংলা সাহিত্যের মননশীল ও সৃজনীশক্তির এক ব্যতিক্রমী ব্যক্তিত্ব আহমদ ছফা। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, দার্শনিক ও বুদ্ধিজীবী। একজন ঔপন্যাসিক কিম্বা দার্শনিক হিসেবে তিনি যতখানি পরিচিত ও প্রতিষ্ঠিত কবি হিসেবে ততখানি প্রতিষ্ঠা না পেলেও তার কবিতায়ও রয়েছে স্বতন্ত্রতা। কাব্যগ্রন্থের মধ্যে ‘জল্লাদ সময়’, ‘লেনিন ঘুমোবে এবার, ‘বস্তি উজাড়’, ‘দুঃখের দিনের দোহা,’ একটি প্রবীন বটের কাছে প্রার্থনা ও ‘আহমদছফার কবিতা (কাব্য সমগ্র)। তার সৃষ্টি বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ সম্পদ। লোকজ ভাষা, পুঁথিপুরাণের শব্দ ও বাকরীতির প্রকাশ তার কবিতাকে এক স্বাতন্ত্রিক রূপদান করেছে।
আহমদ খালেদ কায়সার (১৯ ৫৫-২০২০)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ‘জেগে থাকে মৃদু বুদবুদ’
আহমেদ মাওলা (১৯৭১)। ছড়াকার, প্রাবন্ধিক, গবেষক, কথাসাহিত্যিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: মুক্তিযুদ্ধের সাহিত্য, ইমদাদুল হক মিলনের কথাসাহিত্য, বাংলাদেশের কথাসাহিত্যে প্রবণতা সমূহ, নজরুলের কথাসাহিত্য: মনোলোক ও শিল্পরূপ ।
আহসান মালেক (১৯৫৩)। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : ছড়া: জগাখিচুড়ি (২০০০), চৈতী দিনের হাওয়া (২০০০), থুড়িবুড়ি (২০০১)।
আহসান সাইয়েদ (১৯৬৩)। কবি, গল্পকার, অনুবাদক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: মাঝরাতে বৃষ্টি (১৯৯৬), হাদীছ সংকলনের ইতিবৃত্ত (২০০১), নাগীব মাহফুজের ছোটগল্প (২০০১)
আহসানুল হক । কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত বই : ‘স্মৃতির শ্মশানে তিন বসন্ত’, ‘সমকালীন ছড়া’, ‘এই পতাকা স্বপ্ন আঁকা’।
ইউসুফ মুহম্মদ (১৯৫৮)। কবি, ছড়াকার। প্রকাশিত গ্রন্থ: জল প্রবাহে পদচিহ্ন, হাত বাড়ালেই বুকের নদী, আয়না ও অন্যান্য কবিতা, নেহাই।
ইকবাল করিম রিপন। কবি, ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: চিৎকার, হাট খোলা থেকে।
ইকরামুল হক ইলি। কবি ও ছড়াকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : ফ্রিল্যান্সিংয়ে ডোবে পারিবারিক চাঁদ, রাজার পিঠে গাধা, ঘোড়ার পিঠে
ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী (১৯৫৫)। কবি, প্রাবন্ধিক, গবেষক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ‘বাংলাদেশ : প্রাসঙ্গিক সমাজ চিন্তা’ ‘দক্ষিণ এশিয়ায় জাতি-বর্ণ বৈষম্য : পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ’, ‘দলিত ও জাতি-বর্ণ বৈষম্য : পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ’, ‘দেশরতœ শেখ হাসিনা : আস্থার অবিচল ঠিকানা, ‘বাঙালির বঙ্গবন্ধু : বিশ্ববন্ধু শেখ মুজিব’ ‘মাঙ্গলিক পদ্মা সেতু উন্নয়নের নবদিগন্ত’, ‘বঙ্গবন্ধু, মহান একুশে ও মুক্তিযুদ্ধ’ ‘বঙ্গবন্ধু ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ’, ‘গণতন্ত্রের জয়-পরাজয়’ ‘পরিবেশ-অর্থনীতি-সামাজিক অসঙ্গতির গতি-প্রকৃতি’।
ইফতেখার মারুফ। ছড়াকার, গল্পকার। তার প্রকাশিত বই : ‘বীথিমণির গল্প’, ‘সাবুর স্কুলে ফেরা’, ‘মেঘের রাজ্যে বীথি’, ‘রামধোলাই’, ‘রাসেল তোমায় ভালোবাসি’।
ইব্রাহিম আজাদ। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: ‘সমুদ্রকে হাতে নিয়ে’
ইয়াসমিন মাসুদ (১৯৭৮)। কবি। তার প্রকাশিত গ্রন্থ: নিঃশব্দে অনুভূতি।
ইসমাইল জসীম (১৯৭১)। কবি, ছড়াকার, প্রাবন্ধিক। তার প্রকাশিত গ্রন্থ : ছড়া : খুকুর নাচন দেখে যা, কিশোর কবিতা: মন ছুঁয়েছে ঘুড়ি, কিশোর ও মেঘবালিকা, প্রবন্ধ: কিশোর উপযোগী পুঁথিবিশারদ আবদুস সাত্তার চৌধুরী। সম্পাদিত গ্রন্থ: বাংলাদেশের আবৃত্তি উপযোগী কিশোর কবিতা, আমার মায়ের মুখের হাসি। (চলবে)

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়