শিমুর মেয়েকে বাবা : ‘মা ভুল করেছি মাফ করে দিও’

আগের সংবাদ

স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট ও স্মার্ট সোসাইটি : যে ফর্মুলায় স্মার্ট বাংলাদেশ

পরের সংবাদ

‘ইরা’কে দর্শক খুঁজেছে’

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৮, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ২৮, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

গত বছর বাংলাদেশে মুক্তি পেয়েছিল সাদিয়া নাবিলার প্রথম চলচ্চিত্র মিশন এক্সট্রিম।
সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে চলচ্চিত্রটির দ্বিতীয় কিস্তি ব্ল্যাক ওয়ার। ইরা চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছেন। সিনেমা, ব্যস্ততা
ও নানা প্রসঙ্গে তার সঙ্গে কথা বলেন
সোহানুর রহমান সোহাগ

ব্যস্ততা?
বর্তমানে ব্ল্যাক ওয়ারের প্রমোশন নিয়ে আমার পুরো ব্যস্ততা। অস্ট্রেলিয়া থেকে এসে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন শহরে প্রমোশন নিয়েই ব্যস্ততা।

ইরা চরিত্র নিয়ে দর্শকদের অনুভূতি কেমন ছিল?
দর্শকদের অনুভূতি দেখে আমি মুগ্ধ। ইরা চরিত্রকে এমনভাবে মানুষ গ্রহণ করেছে যেটা আমি ভাবিওনি। দর্শকদের কাছাকাছি গিয়েছি, অনেক প্রশংসাও পেয়েছি। সোশ্যাল মিডিয়ায়ও পেয়েছি প্রশংসা। ব্ল্যাক ওয়ার মুক্তির পর ইরাকে দর্শকরা খুঁজেছে। দর্শকরা অনেক মুগ্ধ হয়েছেন। তারা আমাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন।

দর্শকদের সঙ্গে হলে সিনেমা দেখার অভিজ্ঞতা?
দর্শকদের সঙ্গে নিজের সিনেমা দেখার অভিজ্ঞতা ছিল দারুণ। পুরো সিনেমা হলের দর্শকরা সিনেমাটি উপভোগ করেছেন। তারা আমাদের কাছে এসেছেন, ছবি তুলেছেন, প্রশংসাও করেছেন। মিশন এক্সট্রিম মুক্তির সময় কোভিডের জন্য আসতে পারিনি। তবে এবার মুগ্ধ হয়েছি।

নতুন চলচ্চিত্রের ভাবনা?
ব্ল্যাক ওয়ার মুক্তির পর অনেক গল্প ও চরিত্র এসেছে। কিন্তু এখন আমি চলচ্চিত্রের জন্য সময় নেব। গল্প দেখেই চলচ্চিত্র করব। গল্প পছন্দ হলে সে অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করে তবেই কাজ শুরু করব।

কেমন গল্প পছন্দ?
সব ধরনের গল্পই পছন্দ, তবে গল্পটা যেন দর্শকদের ভালো লাগে। আর হ্যাঁ আমার চরিত্রটি যেমনই হোক না কেন। চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্র না হলেও আমি কাজ করব, কিন্তু গল্প এবং চরিত্রটি যেন দর্শকদের আকর্ষণ করে।

ওটিটির প্রতি টান?
ওটিটি এখন বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়। নিয়মিত ওটিটির কাজ হচ্ছে। অনেক ভালো ভালো কাজ হচ্ছে। যদি সে রকম কোনো পছন্দনীয় গল্প পাই অবশ্যই ওটিটিতে কাজ করব।

বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়াতে সমানতালে কাজ করেন- দুই দেশের কাজের ভিন্নতা কেমন?
সব ইন্ডাস্ট্রির কাজের ভিন্নতা থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। যেমন আমি বলিউডে কাজ করেছি তাদের কাজের ধরন একেক রকম। তেমনি অস্ট্রেলিয়ায়ও কাজের ভিন্নতা আছে বাংলাদেশের থেকে।

বছরের প্রথম সফল ছবি ব্ল্যাক ওয়ার কেমন লাগছে?
ঈদের খুশির মতো লাগছে। আমি মিশন এক্সট্রিম সিনেমা মুক্তির পর থেকে অপেক্ষায় ছিলাম। কারণ মিশন এক্সট্রিমে আমার চরিত্রের বিন্যাস হয়েছে মাত্র পনেরো শতাংশ, কিন্তু ব্ল্যাক ওয়ারে আমার সম্পূর্ণ চরিত্র বিন্যাস হয়েছে। অনেক ভালো লাগছে। ব্ল্যাক ওয়ারের জন্য আমি কয়েকটি ওয়েব সিরিজ, চলচ্চিত্রেও কাজ করিনি। এখন আমার পরিশ্রম সফল।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়