প্রণয় ভার্মাকে সংবর্ধনা : ‘বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কূটচালে নষ্ট হওয়ার নয়’

আগের সংবাদ

গ্যাস সংকট কাটছে না সহসা : দৈনিক চাহিদা ৩৮০ কোটি ঘনফুট > সরবরাহ ২৬৬ কোটি ঘনফুট > দুর্ভোগে রাজধানীর বাসিন্দারা

পরের সংবাদ

চারা তৈরি : পাবনায় ট্রেতে করে বীজবপন কার্যক্রম

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৭, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ২৭, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

পাবনা সদর উপজেলায় সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় ৫০ একর জমিতে বীজ সহায়তায় এবং উপজেলা কৃষি অফিসের উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে ৪০ একর জমিতে মেশিনের সাহায্যে ট্রেতে বীজ বপনের মাধ্যমে চারা তৈরি কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সাহানা পারভীন লাবণী। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পাবনা জেলার জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার কৃষিবিদ সাইফুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি ছিলেন আঞ্চলিক কৃষি তথ্য ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ কৃষিবিদ প্রশান্ত কুমার সরকার, অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) কৃষিবিদ রোকনুজ্জামান, সংশ্লিষ্ট ব্লকের উপসহকারী কৃষি অফিসারসহ অন্য উপসহকারী কৃষি অফিসাররা এবং কৃষকরা। বিজ্ঞপ্তি।
উপজেলা কৃষি অফিসার জানান, আবাদযোগ্য অনাবাদি পতিত জমিতে স্বল্প জীবনকালের সরিষা চাষ করে তেল ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বোরো ধান আবাদের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্প থেকে প্রাপ্ত অটোমেটিক বীজ বপন যন্ত্রের সাহায্যে চারা তৈরি করা হচ্ছে। যন্ত্রটি ঘণ্টায় প্রায় ৮০০টি ট্রেতে চারা তৈরির জন্য প্রস্তুত করতে পারে, যা দিয়ে রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে প্রায় ৩০ থেকে ৩২ বিঘা জমিতে চারা রোপণ সম্ভব।
এভাবে চারা তৈরির মাধ্যমে জমিতে চারা রোপণ করলে চারায় কুশির সংখ্যা বাড়ে। ফলশ্রæতিতে প্রায় ১৫ থেকে ২০% ফলন বেশি পাওয়া যায়। অপরদিকে সনাতন পদ্ধতিতে ধান চাষ করলে বিঘাপ্রতি শ্রমিক খরচ লাগে ২০০০-২৫০০ টাকা এবং শ্রমিক সংকটের কারণে কৃষককে প্রায়ই বিপাকে পড়তে হয়, যেখানে যন্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে ধান রোপণ করতে প্রায় ৮০০ টাকার মতো খরচ হয়।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়