কুমিল্লাকে হারের স্বাদ দিল রংপুর

আগের সংবাদ

বাংলাদেশ-ব্রাজিল বাণিজ্য বাড়ানোয় জোর প্রধানমন্ত্রীর

পরের সংবাদ

শেখ হাসিনা সরকারের টানা ১৪ বছর : ধারাবাহিক উন্নয়নের দৃশ্যমান সাফল্য ধরে রাখতে হবে

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৮, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ৮, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে ভূমিধস বিজয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ। পরপর টানা তিনবারের মতো বর্তমানে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন। ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ বর্তমান সরকারের ৪ বছর এবং একটানা ক্ষমতার ১৪ বছর পার করল। আমরা বারবার বলার চেষ্টা করি এবং সগর্বে বলিও যে, স্বাধীনতা লাভের পর ৫১ বছরের ইতিহাসে কখনোই কোনো সময়ই টানা ১৪ বছরে এতটা উন্নয়ন ঘটেনি যতটা উন্নয়ন গত ১৪ বছরে এদেশে সম্ভব হয়েছে। আমরা জানি এই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে সরকারের ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন থাকায়। এই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে পরিকল্পিতভাবে রূপকল্প প্রণয়ন ও তার বাস্তবায়নের মাধ্যমে। আমরা এও জানি যে, বিগত ১৪ বছর দেশের সার্বিক উন্নয়নের সুপরিকল্পিত রূপকল্প প্রণয়নের পশ্চাতে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী চিন্তা ও দার্শনিক অভিপ্রায়ই ছিল সক্রিয়।
বাংলাদেশকে একটি সক্ষম ও সমর্থবান রাষ্ট্রে পরিণত করার শেখ হাসিনার অঙ্গীকারের প্রতিফলনই চারদিকের বহুমুখী উন্নয়ন। ৬ জানুয়ারি বর্তমান সরকারের চার বছর পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যে দাবি করেছেন স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাসহ দেশের মহৎ ও বৃহৎ অর্জন আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগ সরকারের হাত ধরেই অর্জিত হয়েছে তা মোটেই বাগাড়ম্বর নয়- প্রকৃত বাস্তবতা। প্রসঙ্গত, তিনি আরো মনে করিয়ে দেন যে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ২৩ বছরের রাজনৈতিক সংগ্রাম এবং ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করেছি মহান স্বাধীনতা। স্বাধীনতার পর জাতির পিতার নেতৃত্বে যখন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের মাধ্যমে অর্থনীতিকে মজবুত ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর দ্বারপ্রান্তে তখনই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি তাঁকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ নির্মমভাবে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে স্তব্ধ করে দেয়া হয়। আমরা জানি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর থেকে স্বাধীন বাংলাদেশ পুনরায় পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরতে শুরু করে। একের পর এক ব্যর্থ হয়ে যায় দীর্ঘ নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত দেশবাসীর স্বপ্ন-আকাক্সক্ষা। ব্যর্থ হয়ে যায় তিরিশ লাখ শহীদের রক্ত, ব্যর্থ হয়ে যায় আড়াই লাখ নারীর সম্ভ্রম। ১৯৭২ সালের মননশীল সংবিধানকে ছিন্নভিন্ন করে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মুক্তিযুদ্ধের মৌল প্রেরণাকে ধ্বংস করে। রচনা করে চলে একের পর এক মনগড়া, কল্পিত ও মিথ্যা ইতিহাস! ইতিহাসের মিথ্যাচারের বিপরীতে দাঁড়িয়ে, এ দেশের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ২১ বছর লড়াই, সংগ্রাম ও আন্দোলনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার নিয়ে ১৯৯৬ সালে প্রথম বারের মতো সরকার গঠন করেন।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবার সঠিক পথের সন্ধান পায় এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় মানুষের কল্যাণে এগিয়ে যেতে থাকে। আমরা দেখেছি ১৯৯৬-২০০১ সালের মধ্যে দেশের প্রতিটি খাতে অভাবনীয় উন্নয়ন সাধিত হয়। সে সময় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছিল। পাশাপাশি, স্বাস্থ্য খাতে সে সময় সারাদেশে ১১ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়া হয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই দীর্ঘদিনের সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির অবসান ঘটিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে পাহাড়ে শান্তি স্থাপন করা হয়। আন্তর্জাতিক সমস্যার মধ্যে অন্যতম ভারতের সঙ্গে গঙ্গার পানি বণ্টন- জননেত্রী সে সমস্যার সমাধান করেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন প্রথম মেয়াদেই আমরা ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মর্যাদা অর্জন করতে দেখি। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায়ও শেখ হাসনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ কুখ্যাত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যার বিচার প্রক্রিয়া শুরু করেছিল। আজ সবাই মোটামুটি নিশ্চিত যে, ২০০১ সালে সূ² কারচুপির ‘অ্যারেঞ্জড’ ও ‘প্রহসনমূলক’ নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট পুনরায় রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করেছিল।
১৯৯১-৯৬ মেয়াদে বিএনপি ক্ষমতায় থাকলেও ২০০১-২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াতের ভিন্ন চেহারা দেখতে পায় এদেশের মানুষ। মূলত ১৯৯১ সাল থেকেই বিএনপি মিথ্যা ইতিহাসের প্রচার শুরু করে এবং ১৯৯৩ সাল থেকে খালেদা জিয়া নতুন এক ইতিহাস সৃষ্টির মাধ্যমে হঠাৎ করেই ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে নিজের জন্মদিন পালন শুরু করেন! বাংলাদেশের ইতিহাসে এই যুগপর্বটি একটি কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত। হত্যা-গুম, ধর্ষণ, লুটপাট, সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প এর আগে বাংলাদেশে এতটা প্রকট আকার কখনো ধারণ করেনি। এ সময় বিএনপি-জামায়াতের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে জঙ্গিবাদের উত্থান, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক অপশাসন-কুশাসনে অতীষ্ঠ হয়ে উঠেছিল দেশের মানুষ। রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের এক অন্ধকার যুগ হিসেবেও বিশ্লেষকরা ২০০১-২০০৬ সময়পর্বকে বুঝিয়ে থাকেন। এ সময় শুধু আওয়ামী লীগেরই হাজার হাজার নেতাকর্মী হত্যা ও গুমের শিকার হয়। এ সময় অর্থনীতির চাকা স্থবির হয়ে পড়ে। মূল্যস্ফীতি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুৎ উৎপাদন হ্রাস, সাক্ষরতা হ্রাস, জিডিপির নিম্নমুখী প্রবণতা, বছরের পর বছর দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়া প্রভৃতি জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। জাতিগতভাবে আমাদের দুর্ভাগ্য যে, সে সময় রাষ্ট্রীয় প্রশাসনযন্ত্রের সমান্তরালে হাওয়া ভবন বিকল্প সরকার ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গড়ে তোলে! সারাদেশে ৬৩ জেলায় একই সময়ে বোমা হামলার ঘটনাসহ ২১ আগস্ট সৃষ্টির মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা চালানো হয়। শেখ হাসিনা প্রাণে রক্ষা পেলেও সেদিন সরকারি সেই নারকীয় তাণ্ডবে আইভি রহমানসহ আওয়ামী লীগের অন্তত ২৪ জন নেতাকর্মীকে প্রাণ বিসর্জন দিতে হয়েছিল!
২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াতের মেয়াদ শেষে হলেও নানা রকমের তালবাহানা করে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছিল। নতুন ভোটার তালিকায় ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার অন্তর্ভুক্ত করে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার ষড়যন্ত্রও করেছিল তারা! দলীয় রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদকেই প্রধান উপদেষ্টার পদ দিয়ে হাস্যকর এক তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে ৬ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে প্রহসন আয়োজনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু সচেতন দেশবাসী এসব অনিয়ম ও ক্ষমতা কুক্ষিগত করার অপকৌশলকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করে। সে সময় বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় সংকট ও অরাজক পরিস্থিতিতে সেনা সমর্থিত আরেক নতুন ধরনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে। কিন্তু তারাও নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান না করে ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করাসহ নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়ে পড়ে। তবু আশার কথা যে, বিলম্বে হলেও তারা পূর্বোক্ত ভোটার তালিকা সংশোধন ও ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা তৈরির মাধ্যমে একটি সর্বজনগ্রাহ্য নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। সে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ভূমিধস বিজয় অর্জন করে। তার পর থেকে আজ অবধি দেশের মানুষ জননেত্রী শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রেখে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেছে। দেশে স্থিতিশীলতা বিদ্যমান থাকায় এবং সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষা পাওয়ায় আজ আওয়ামী লীগ বর্তমান মেয়াদেও চতুর্থ এবং একটানা ক্ষমতার ১৪ বছর অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছে। আওয়ামী লীগ ধারাবাহিক ক্ষমতায় আছে বলেই দেশের উন্নয়নেও ধারাবাহিকতার প্রতিফলন দৃশ্যমান। পদ্মা সেতু থেকে শুরু করে মেট্রোরেল, বিদ্যুৎ উৎপাদন, দেশের সড়ক পথ সর্বত্র সবখানেই উন্নয়নের চাঞ্চল্য! শুধু তাই নয়, করোনা মহামারি ও ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ বিশ্বব্যাপী সংকট সৃষ্টি করলেও জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ‘সতর্ক’ অবস্থানে থেকে এবং অনেক ক্ষেত্রে ‘কৃচ্ছ্রতা’ অবলম্বনের মাধ্যমে সে সংকট এখন পর্যন্ত সফলভাবে মোকাবিলায় সক্ষমতা অর্জন করেছে। দেশের অর্থনীতি এখনো বেগবান রয়েছে। ২০৩৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার বিশ্বের ২০তম অবস্থান অর্জন করবে বলেও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গবেষণায় সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।
অথচ বিএনপি-জামায়াতসহ একদল ষড়যন্ত্রকারী বাংলাদেশকে ‘শ্রীলঙ্কা বানানোর’ যারপরনাই চেষ্টা করে যাচ্ছে! তাদের বিরতিহীন অপতৎপরতা দেখে আমরা হতাশ না হয়ে পারি না। ‘নিন্দুকের মুখে ছাই’ দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে দুর্বার গতিতে! সব ষড়যন্ত্রকারী ও নিন্দুকের মুখে ছাই দিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে হবে। দেশবাসীর উচিত ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়নে বাস্তবতাকে উপলব্ধি করা এবং সে মতে কার্যক্রম গ্রহণ করা। ১৪ বছরে ডিজিটাল উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের পরবর্তী লক্ষ্য স্মার্ট বাংলাদেশ। জননেত্রী তার ভাষণেও বলেছেন, ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের নানা অনুষঙ্গ ধারণ করে আমরা তরুণদের প্রশিক্ষিত করে তোলার উদ্যোগ নিয়েছি। স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট গভর্নমেন্ট, স্মার্ট জনগোষ্ঠী, স্মার্ট শিল্পকারখানা ও ব্যবসা-বাণিজ্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষিসহ সব ক্ষেত্রে রোবোটিকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ন্যানো টেকনোলজি, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, জৈব প্রযুক্তি অর্থাৎ ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে।’ বঙ্গবন্ধু একটি শোষণ ও বঞ্চনামুক্ত সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখেছিলেন। আর জননেত্রী শেখ হাসিনা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে তৎপর। স্মার্ট দেশ বিনির্মাণের মাধ্যমে একটি সুখী-সমৃদ্ধ, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ লক্ষ্যে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। তার এই অগ্রযাত্রা সফল হলেই দেশের সাধারণ মানুষের মুখে হাসি ফুটবে। জাতীয় নির্বাচনের আর মাত্র এক বছর বাকি। এই একটি বছর দেশি-বিদেশি নানা রকমের ষড়যন্ত্র ও কৌশল-কূটকৌশলে জননেত্রীর সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র হবে। কিন্তু দেশপ্রেমী সাধারণ নাগরিক নিজ নিজ সচেতনতা দিয়ে সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করবে। দৃশ্যমান উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে হলে এবং উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে হলে সরকারের ধারাবাহিকতার বিকল্প নেই।

আহমেদ আমিনুল ইসলাম : অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়