মোজাম্মেল-প্রণয় সাক্ষাৎ : কলকাতার থিয়েটার রোডের সেই বাড়িটি চেয়েছে বাংলাদেশ

আগের সংবাদ

কাদের সঙ্গে ডায়লগ করব? মহিলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন

পরের সংবাদ

ইউপি নির্বাচন : চরফ্যাশনের দুই ইউনিয়নে জমজমাট প্রচারণা

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৬, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ২৬, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি : প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে চরফ্যাশন উপজেলার দুই ইউনিয়নে পাড়া মহল্লা ও হাটবাজারসহ চেয়ারম্যান এবং ইউপি সদস্য প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছেন। করছেন উঠান বৈঠক। আগামী ২৮ নভেম্বর চরফ্যাশন উপজেলার আসলামপুর ও ওমরপুর ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। শেষ সময়ে জমজমাট হয়ে উঠেছে প্রচারণা।
আসলামপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনিত নৌকার প্রার্থী নুরে আলম মাস্টার ও স্বতন্ত্র প্রার্থী কাশেম মিলিটারি এবং ওমরপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম রিজন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম ভোটারদের কাছে ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছেন।
আঞ্চলিক পর্যায়ে নানা রকমের উন্নয়ন করার প্রতিশ্রæতি দিয়ে নির্বাচনী পোস্টার, লিফলেট নিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন দুই ইউনিয়নের প্রার্থীরা। প্রতিদিন সন্ধ্যায় বাড়ির উঠানে বসে উঠান বৈঠক।
আসলামপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের পক্ষে উঠান বৈঠকে নৌকার প্রার্থী নুরে আলম মাস্টার ইউনিয়নের প্রান্তিক পর্যায়ের ভোটারদের দ্বারে দ্বারে সরকারের উন্নয়নসহ সব ধরনের সেবা পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাবেন বলে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন।
অন্যদিকে ওমরপুর ইউনিয়নের স্বতন্ত্র আনারস প্রতীকের প্রার্থী সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম অবিভক্ত আসলামপুরে (বর্তমানে বিভক্ত দুটি ইউনিয়ন) দীর্ঘ এক যুগের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরেন।
সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ওমরপুর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম রিজন ও আসলামপুরের স্বতন্ত্র প্রার্থী কাশেম মিলিটারি আনারস প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তারা প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে ভোটারদের কাছে ভোট ও সমর্থন চাইছেন। পাশাপাশি তাদের কর্মী সমর্থকরাও মাইকিং ও লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে ভোটের মাঠে কাজ করছেন।
আনারস প্রতিকের প্রার্থী কাশেম মিলিটারি জানান, তিনি আসলামপুরের মানুষের উন্নয়নে ভোটারদের সুখে দুঃখে পাশে থেকে দীর্ঘদিন ধরে নানা সেবামূলক কাজ করেছেন।
নির্বাচনে জয়লাভ করলে ইউনিয়নকে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা প্রণয়নের পাশাপাশি উপকূলীয় মানুষের দোরগোড়ায় সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে কাজ করবেন।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ও র‌্যাবের পাশাপাশি কোস্ট গার্ডসহ বিভিন্ন প্রশাসন নির্বাচনী মাঠে কাজ করবেন। ভোটাররা যেন নিরাপদে ভোট দিতে পারেন এজন্য নিরাপদ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটি উৎসবমুখর ভোটের পরিবেশ থাকবে।
এছাড়াও ভোটাররা যেন ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট দিতে পারেন সে লক্ষ্যে ভোটগ্রহণে কর্মরত ব্যক্তিদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়