প্রকাশিত: নভেম্বর ১৩, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ১৩, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
কাগজ প্রতিবেদক : স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. শেখ দাউদ আদনান সরকারি হাসপাতালে ওষুধ না পাওয়া প্রসঙ্গে ভোরের কাগজকে বলেন, রোগীরা কোন ওষুধগুলো বিনামূল্যে হাসপাতাল থেকে পাবেন সেই তথ্যটি হাসপাতাল থেকেই জানানো উচিত। কিন্তু অনেক সময় প্রক্রিয়াগত কারণে এটি সম্ভব হয় না। যেমন বরাদ্দ না পেলে দরপত্র আহ্বান করা যায় না। বরদ্দ পাবার পর দরপত্র অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়। দরপত্র অনুমোদন হয়ে আসার জন্য বেশ খানিকটা সময় লেগে যায়। এই সময়টায় একটা শূণ্যতা তৈরি হয়। সাধারণত নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরে ওষুধ প্রাপ্তি শুরু হবে। ফেব্রুয়ারি-মার্চে হাসপাতালগুলোতে প্রচুর ওষুধ থাকে। এরপর তা কমতে থাকে। কমতে কমতে আবার সেই চক্রে পড়তে হয়। এছাড়া যে হিসাব ধরে ওষুধ বন্টন করা হয় তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি রোগী হয় হাসপাতালগুলোতে। ঢামেক, সোহরাওয়ার্দী, মিডফোর্ড, হৃদরোগ হাসপাতালের মতো হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা কত হবে তাতো ধারণাও করা সম্ভব হয় না। সরকারি ওষুধ বাইরে বিক্রির প্রসঙ্গে এই কর্মকর্তা বলেন, সরকারি জিনিস ক্রয় বিক্রয় দণ্ডনীয় অপরাধ। কেউ এই কাজটি করলে পুলিশি মামলা এবং বিভাগীয় মামলা হয়।
শেয়ার করুন
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।