বাংলা একাডেমির তিনটি পুরস্কার ঘোষণা

আগের সংবাদ

মহাসড়কে পদে পদে মরণফাঁদ :

পরের সংবাদ

আব্দুল হালিম বয়াতির ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন

প্রকাশিত: নভেম্বর ৪, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ৪, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : আবদুল হালিম বয়াতির সংগীতকে বেছে নিয়েছিলেন সাধনা আর মানবতার মুক্তির পথ প্রদর্শক হিসেবেই। যিনি আদর্শ প্রচার মাধ্যম ছাড়াও সংগীতকে শিক্ষামূলক শিল্পে পরিণত করেছিলেন, আর সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে লিখেছেন মানুষের গান, মানবতার গান। হালিম সংগীত ও বিচার গানের প্রবর্তক ছিলেন আবদুল হালিম বয়াতি। বলা যায় লোকসংগীতের বিশেষ ধারা বিচার গান তার এক অভিনব সৃষ্টি। যার দর্শন ছিল ‘মহাবিশ্ব স্রষ্টা ও সৃষ্টির লীলা নিকেতন’। যিনি পাঁচ হাজারেরও অধিক গান লিখেছেন। সেই গানগুলো ছড়িয়ে আছে দেশের বিভিন্ন এলাকায় হাজারো ভক্তের মাঝে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে লোকসংগীতের এই প্রবাদপুরুষ বিচারগানের সম্রাট বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হালিম বয়াতির ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে শিল্পকলা একাডেমি এক আলোচনা ও সংগীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে।
একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাষ্টি মফিদুল হক এবং লোকগবেষক ও বাংলা একাডেমির উপপরিচালক ড. তপন বাগচি। স্বাগত বক্তব্য দেন আবদুল হালিম বয়াতির পুত্র মো. নিশান হালিম।
আলোচনা পর্বের পর সংগীত পরিবেশন করেন সুলতানা ইয়াসমিন লায়লা, সৈয়দ আশিকুর রহমান, কামরুজ্জামান রাব্বি, সামছ পলাশ, হালিমা পারভীন, দেলোয়ার বয়াতি, বাবুল বয়াতি, লাল মিয়া বয়াতি, আয়েলা বয়াতি এবং আকলিমা বয়াতি প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সৌম্য সালেক।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়