সাগর-রুনি হত্যা মামলা : তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পেছাল ৯৩ বার

আগের সংবাদ

গ্যাস সংকট তীব্র হওয়ায় শঙ্কা : ৩৮০ কোটি ঘনফুট চাহিদার বিপরীতে বিতরণ ২৬০ কোটি ঘনফুট

পরের সংবাদ

ড. আতিউর রহমান, সাবেক গভর্নর : অংশীদারত্ব কার্যক্রম বাড়াতে হবে

প্রকাশিত: নভেম্বর ২, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ২, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে বাংলাদেশের অগ্রগতি ভালো। বাংলাদেশ শুরু থেকেই অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন করছে। কৃষি, গ্রামীণ কাঠামো, আয় বাড়ানোর দিকে ইতিবাচক দৃষ্টির সুফল মিলছে। দারিদ্র্য, ক্ষুধা নিবারণে কাজ করছে বাংলাদেশ। ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজির সবগুলো অভীষ্ট অর্জন সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। এজন্য অংশীদারত্ব কার্যক্রম বাড়াতে হবে। প্রয়োজন সরকারি-বেসরকারি, প্রাইভেট ও নাগরিক পার্টনারশিপ- বললেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান। গতকাল টেলিফোনে ভোরের কাগজকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি। ড. আতিউর রহমান বলেন, এসডিজি অর্জনে সারা বিশ্বেই চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কোভিড ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে সারাবিশ্বে চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। দেশে দারিদ্র্য বাড়ছে। গ্রামের তুলনায় শহরে দারিদ্র্য কিছুটা বেড়েছে। দারিদ্র্য বিমোচনে সরকারের কৌশল সঠিক পথে এগুচ্ছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সাবেক গভর্নর।
তিনি বলেন, এসডিজির অন্যতম লক্ষ্য জলবায়ু মোকাবিলায় বাংলাদেশ সব সময় সোচ্চার। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সহায়তার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। বাংলাদেশে শিক্ষাক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কোভিডে শিক্ষা খাতে ক্ষতি হয়েছে। ঝরে পড়ার হার বেড়েছে। কোভিড ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে বাণিজ্য ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি হয়েছে। আগে বিভিন্ন দেশে বাণিজ্য সুবিধা ছিল। এখন বেশ চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে রাজস্ব আদায় একটি বড় চ্যালেঞ্জ। যে পরিমাণ অর্থ দরকার, সে পরিমাণ রাজস্ব আদায় হচ্ছে না বলেও মনে করেন এই অর্থনীতিবিদ।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়