বসতঘর থেকে মা ও ২ শিশু সন্তানের মরদেহ উদ্ধার

আগের সংবাদ

বছরজুড়েই ‘উন্নয়নে’র দুর্ভোগ : ভাঙাচোরা সড়কে সমন্বয়হীন খোঁড়াখুঁড়ির ফাঁদ > নিত্যসঙ্গী তীব্র যানজট > সামান্য বৃষ্টিতেই জলজট

পরের সংবাদ

ছাত্রী হত্যায় কোচিং শিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: অক্টোবর ৩, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : রাজধানীর সদরঘাট থেকে পটুয়াখালীগামী ঈগল-৩ লঞ্চে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে গলা কেটে হত্যা মামলায় কোচিং শিক্ষক আল-মামুনকে (২৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
গতকাল রবিবার ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ এএইচএম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া এ রায় ঘোষণা করেন। হত্যার সময় ভুক্তভোগী পারুল গর্ভবতী ছিলেন। তার গর্ভের সন্তান মারা যাওয়ায় আদালত রায়ে দণ্ডবিধির ৩১৬ ধারায় আসামিকে আরো ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল চন্দ্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলা থেকে জানা যায়, ভুক্তভোগী পারুল কেরানীগঞ্জের জিনজিরা পীর মো. পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। সেখানে বাড়ির পাশে ব্রাইট পাবলিক একাডেমিতে কোচিং করার সময় শিক্ষক আল-মামুনের সঙ্গে তার প্রেম হয়। এই প্রেমের সম্পর্কের এক পর্যায়ে সে গর্ভবর্তী হয়। এরপর ২০১৬ সালের ২০ জুলাই কাউকে কিছু না বলে বরগুনার উদ্দেশে তারা দুজন ঈগল-৩ লঞ্চের ৩০৮ নাম্বার কেবিনে ওঠে। সেখানে মামুন একটি ছুরি দিয়ে গলা কেটে পারুলকে হত্যা করে। এ সময় পারুলের গলা থেকে রক্ত গড়িয়ে কেবিনের বাইরে চলে আসলে লঞ্চের লোকজন মামুনকে আটক করে পুলিশকে খবর দেয়। মামলাটির বিচারকালে ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়