মৎস্যমন্ত্রী : দেশের কোথাও আর মাছের আকাল হবে না

আগের সংবাদ

তিন চ্যালেঞ্জ নিয়ে মাঠে আ.লীগ : রাজপথের দখল নিশ্চিত করা > মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সম্মেলন সম্পন্ন করা > তৃণমূলকে ঐক্যবদ্ধ করা

পরের সংবাদ

‘কলকাতার একটা অন্য রকম গন্ধ আছে’

প্রকাশিত: অক্টোবর ১, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: অক্টোবর ১, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কলকাতায় পূজা কাটাতে এসেছেন বলিউড অভিনেত্রী সামীরা রেড্ডি। শপিংও করেছেন পরিবার পরিজন নিয়ে। থাকবেন পূজা অবধি। শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে ঘুরে ঘুরে দেখবেন প্রতিমা। সবকিছু নিয়েই কথা বলেছেন গণমাধ্যমের সঙ্গে। তারই চুম্বকাংশ থাকছে মেলার পাঠকদের জন্য

কেমন আছেন?
দারুণ আছি। এখন খুব কম মানুষ আছেন, যারা এই প্রশ্ন করেন। ভালো লাগল, আপনি জানতে চাইলেন কেমন আছি। খুব শান্তিতে আছি।

পূজার সময় আগে কখনো কলকাতায় এসেছেন?
না, আগে কখনো আসিনি। এবারে এসে যা প্রস্তুতি দেখলাম, ভাবছি পূজার সময় আরো এক বার আসব। সব মণ্ডপ ঘুরে দেখতে বেশ ইচ্ছা হচ্ছে। কলকাতার একটা অন্য রকম গন্ধ আছে। এটা অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।

আপনি তো আগে এই শহরে শুটিং করেছেন, কতটা বদল লক্ষ্য করলেন?
হ্যাঁ, প্রায় সাত বছর পর এই শহরে এলাম। পরিচালক বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর দুটো ছবির শুটিংয়ের জন্য এসেছিলাম। কলকাতায় এলে নিজের বাড়িতেই আছি মনে হয়। এখানকার ভেটকি মাছ অসাধারণ। ভেটকির পাতুরি খেয়ে মন ভরে গিয়েছে।

কনটেন্ট ক্রিয়েটর, নাকি অভিনেত্রী কোন পরিচয় পেলে বেশি খুশি হন?
আমি জানি না। এই দুইয়ের মধ্যে কোনো পরিচয়ই আমি চাই না। দুই ছেলে-মেয়ের মা আমি। সেই পরিচয়েই আমি বেশি খুশি। সবাই যখন আমায় প্রশ্ন করে আমি এই উত্তরই দিই। বলি আমিই সব। যখন ইনস্টাগ্রামে রিল তৈরি করতে হয়, তখন কনটেন্ট ক্রিয়েটর থেকে পরিচালনা সবটাই তো আমি করি। তাই সেইভাবে কোনোটাই বলতে পারব না। তাই কারো মা, কারো পুত্রবধূ এই পরিচয়েই আমি খুশি।

আপনার শাশুড়ি মা (মঞ্জরী বর্দে) তো আপনার থেকেও জনপ্রিয়?
ওহ! হ্যাঁ, বাবা উনি আমার থেকেও আধুনিকা। অগণিত ভক্ত। রক মিউজিক ভালোবাসেন মা। ট্যাটুও করিয়েছেন। তার বয়সি অনেকের অনুপ্রেরণা আমার শাশুড়ি।
আবার কবে দেখা যাবে বড় পর্দায়?
খুব শিগগিরই। আগামী বছরে দর্শক নিশ্চিতভাবেই আমায় বড় পর্দায় দেখতে পাবেন।

এত দিন বড় পর্দা থেকে দূরে, আপনার সমসাময়িক অভিনেত্রীদের থেকে কোথাও পিছিয়ে পড়েছেন বলে মনে হয়?
না, কখনো মনে হয় না। নিজের ইচ্ছায় এই রাস্তা বেছে নিয়েছি। তাই এই সব ভাবি না। যারা নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে ভেবে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন, তাদের সব সময় বলি লোকে কে কী বলল সেগুলো নিয়ে না ভাবতে। আমিও সেটাই মেনে চলি।

আপনার জীবনের অনুপ্রেরণা কে?
এই মুহূর্তে আমার সন্তানেরা। আমি যোগাভ্যাস করি। অনেকে বলে, রোগা হওয়ার জন্য করছেন? আমি বলি না, বেশি দিন বাঁচব বলে করছি। সন্তানদের সঙ্গে কাটাব বলে করছি। আমার জীবনের অনুপ্রেরণা ওরাই।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়