ভূমির কুতুবকে দেয়া হাইকোর্টের জামিন আপিলে বাতিল

আগের সংবাদ

তৃণমূলে সহিংসতা বাড়ছেই : দুই সপ্তাহে অন্তত ২০টি স্থানে সংঘর্ষ হয়েছে, দলগুলোকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ বিশ্লেষকদের

পরের সংবাদ

ঢাকা দক্ষিণ সিটির ১৭০ পরিচ্ছন্নকর্মী পেলেন নতুন বাসা

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: সেপ্টেম্বর ২, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) কর্মরত ১৭০ জন পরিচ্ছন্ন কর্মী পেলেন নতুন বাসা। গতকাল বৃহস্পতিবার নগরভবনে তাদের হাতে বরাদ্দপত্র ও বাসার চাবি হস্তান্তর করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। এ সময় তিনি পরিচ্ছন্ন কর্মীদের দেয়া এ বাসাগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, আজকে (বৃহস্পতিবার) নগরীর পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের যেসব বাসা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে, সেগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, ৪৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বাদল সরদার, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা এয়ার কমোডর সিতওয়াত নাঈম, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহমেদ, পরিবহন মহাব্যবস্থাপক হায়দর আলী, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন প্রমুখ। ১০তলা বিশিষ্ট নবনির্মিত এ ভবনগুলোর নাম শাপলা, শালুক ও পলাশ।
ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের দেয়া এই বাসাগুলো ঢাকা দক্ষিণের আওতায় হলেও তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার। তিনি অনুধাবন করেছেন যে, আমাদের এই বিপুল সংখ্যক পরিচ্ছন্নতা কর্মী হরিজন, মুসলিম, তেলেগু, মানামি স¤প্রদায়ের যারা নি¤œ আয়ের এবং যাদের কোনো মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই, তিনি সিটি করপোরেশনের মাধ্যমে ভবন নির্মাণ করে তাদের থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এই বাসস্থানের ব্যবস্থা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মায়ের মমতায় আপনাদের ঠিকানা করে দিলেন।
আবাসন সমস্যার সমাধান করা হবে জানিয়ে মেয়র বলেন, আমরা যেসব বাসা নির্মাণ করছি, সেগুলোর মধ্যে কিছু ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে, কিছু নির্মাণ কাজ চলছে। নির্মাণ কাজ শেষ হলেই সেগুলোও পরিচ্ছনকর্মীদের বরাদ্দ দেয়া হবে। তেলেগু স¤প্রদায়কে যে বাসা দেয়া হয়েছে, সেখানে কিছু বাসা খালি আছে। সেগুলোও অচিরেই প্রাপ্যতা তালিকা সম্পন্ন করে যেন তাদের মাঝে বরাদ্দ দেয়া হয়। নতুন ৩টি ভবনেও ১২০টি বাসা বাকি আছে। সেগুলোও আমরা পরিচ্ছন্ন কর্মীদেরকেই বাসা বরাদ্দ দিয়ে দিব। তিনি বলেন, কোথাও যদি অন্যায়-অন্যায্য কিছু পাওয়া যায় তাহলে আমাদের জানাবেন। আমরা ব্যবস্থা নেব। আমরা কোনো অন্যায় ও অন্যায্য বরদাশত করব না। গত দুই বছরে কোনো অনিয়ম, অন্যায় বরদাশত করিনি। আগামীতেও করব না।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়