স্বপ্নজয়ের পদ্মা সেতুর নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

আগের সংবাদ

হাওর জনপদে স্বাস্থ্যসেবা ‘নেই’

পরের সংবাদ

পদ্মা সেতু উদ্বোধনে সারাদেশে উৎসব

প্রকাশিত: জুন ২৬, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ২৬, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

সারাদেশে ডেস্ক : স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় উৎসব ও আনন্দে ভাসছে সারাদেশ। গতকাল শনিবার এ উপলক্ষে আনন্দ র‌্যালি, বিজয় উৎসব, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ ব্যাপারে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
পাবনা : জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সকাল ৯টায় স্বাধীনতা চত্বর থেকে র‌্যালি বের করে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র‌্যালিতে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষার্থী অংশ নেন। আলোকসজ্জা, বেলুন উড্ডয়ন, ফেস্টুন, কবুতর অবমুক্তকরণ, আলোচনা সভা, আতশবাজি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা কর্মসূচি পালন করেছে। এসব কর্মসূচিতে জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ সদস্য রেজাউল রহিম লাল, পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম খান, জেলা পরিষদে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী আতিয়ুর রহমান, বীর মুক্তিযুদ্ধা চন্দন কুমার চক্রবর্তী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পাবনা জেলা পরিষদ ও পাবনা পৌরসভা পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করে। জেলা আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা চত্বরে বিকাল ৫টা থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং সন্ধ্যা থেকে আতশবাজি উৎসব করে। শহরের প্রধান সড়কে আলোকসজ্জা, ব্যানার-ফেস্টুন, জাতীয় ও দলীয় পতাকা দ্বারা সুসজ্জিতকরণ করা হয়েছে। জেলার সব উপজেলা প্রশাসন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান উৎসব পালন করে।
যশোর : উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সরাসরি সম্প্রচার দেখাতে টাউন হল মাঠে স্থাপন করা হয় এলইডি স্ক্রিন। ঐতিহাসিক দিনে ঐতিহাসিক ক্ষণের সাক্ষী হতে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে যশোরের বিশিষ্টজনরাসহ সাধারণ মানুষ হাজির হন টাউন হল মাঠে। প্রাণের টানে হাজারো মানুষের মহামিলন ঘটে জেলা প্রশাসনের এ আয়োজনে। রাতে আতশবাজির আলোকচ্ছটায় আলোকিত হয় যশোরের আকাশ। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলে নানা অনুষ্ঠান।
সেতু উদ্বোধনের ক্ষণকে স্মরণীয় করে রাখতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং নানা শ্রেণি-পেশার মানুষও করে সাড়ম্বর আনন্দ আয়োজন। যশোর পুলিশ সুপারের আয়োজনে বিকাল ৩টায় স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি বের করা হয়।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর সেতু উদ্বোধনের পরই যশোর জেলা আওয়ামী লীগের ব্যানারে দলের সব সংগঠনের নেতাদের সমন্বয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বিশাল আনন্দ মিছিল ও শোভাযাত্রা বের হয়।
অন্যদিকে ঐতিহাসিক এই অনুষ্ঠানটির ইতিহাসের সাক্ষী হয়েছেন যশোরের তিন লাখ শিক্ষার্থী। যশোরে মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, ভোকেশনাল ও কারিগরি স্কুল মিলে মোট এক হাজারের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে তিন লাখ ১০ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। প্রায় প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে টেলিভিশন কিংবা মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান প্রদর্শন করা হয়েছে। এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা শিক্ষা অফিসার এ কে এম গোলাম আজম।
নোয়াখালী : বিকালে জেলা শহরের আবদুল মালেক উকিল প্রধান সড়কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ র‌্যালি বের করে জেলা আওয়ামী লীগ। র‌্যালিটি শহরের সিনেমা হল থেকে পুরনো বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভায় মিলিত হয়। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন- জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক অধ্যক্ষ খায়রুল আনম সেলিম, যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন, সহিদ উল্যাহ খান সোহেল, নোয়াখালী পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টু।
এ সময় সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদুস জাহের, সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান নাছেরসহ জেলা আওয়ামী লীগ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ, নোয়াখালী পৌরসভা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত দলীয় নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
এদিকে সকালে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আনন্দ র‌্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান, পুলিশ সুপার মো. শহিদুল ইসলামসহ প্রশাসনের কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতারা বক্তব্য রাখেন।
বিকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জেলা প্রশাসন। রাতে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের ছাদে আতশবাজি বিস্ফোরণের আয়োজন করেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন।
রাঙ্গামাটি : জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে আনন্দ শোভাযাত্রার মধ্যে দিয়ে দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে স্বাগত জানান রাঙ্গামাটিবাসী। শোভাযাত্রার নেতৃত্বে দেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুইপ্রæ চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। র‌্যালিটি রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে জিমনেসিয়াম মাঠে গিয়ে শেষ হয়। জিমনেসিয়াম মাঠে বেলুন উড়িয়ে সেতু উদ্বোধনকে স্বাগত জানানো হয়। সন্ধ্যায় জিমনেশিয়াম মাঠে অনুষ্ঠিত হবে স্থানীয় শিল্পীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এরপর ফোটানো হয় আঁতশবাজি।
ঠাকুরগাঁও : সকালে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বড় মাঠে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বড় পর্দায় সম্প্রচারের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পরে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বড় মাঠ থেকে আনন্দ র‌্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। র‌্যালিতে অংশ নেন জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মামুন ভুঁইয়া, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রামকৃষ্ণ বর্মন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সুলতানা রাজিয়া, জেলা শিক্ষা অফিসার খন্দকার আলাউদ্দিন আল আজাদ, জেলা শিশুবিষয়ক কর্মকর্তা জবেদ আলী প্রমুখ।
এছাড়াও আনন্দ র‌্যালিতে অংশ নেন জেলা আ’লীগের সভাপতি মুহ: সাদেক কুরাইশী, সাধারণ সম্পাদক দীপক কুমার রায়, পৌর মেয়র আঞ্জুমান আরা বেগম বন্যা, জেলা আ’লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহাবুবুর রহমান বাবলু, মাহাবুবুর রহমান খোকন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাম্মেল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ জুলফিকার আলী ভুট্টো, সদর উপজেলা আ’লীগের সভাপতি এড. অরুনাংশু দত্ত টিটো, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সুনাম, জেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুল মজিদ আপেল, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আজহারুল ইসলাম প্রমুখ অংশ নেন। সন্ধ্যায় সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় বড় মাঠে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেখানে স্থানীয় বিভিন্ন শিল্পী অংশগ্রহণ করেন। রাতে সেখানেই আতশবাজির মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকতার শেষ হয়।
মৌলভীবাজার : স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে মৌলভীবাজারে আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল সাড়ে নয়টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে বের হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গিয়ে শেষ হয়। এর নেতৃত্বে ছিলেন মৌলভীবাজার-৩ আসনের সাংসদ নেছার আহমদ। এছাড়া অংশ নেন জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মিছবাউর রহমানসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। একই সঙ্গে শ্রীমঙ্গল জেলা পরিষদে আয়োজন করা হয় আলোচনা সভা ও শোভাযাত্রা।
এদিকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। এই অর্থ দিয়ে বন্যা দুর্গতসহ মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলার প্রায় দুই হাজার নিম্ন আয়ের মানুষকে দেয়া হয় খাদ্য সহায়তা।
নড়াইল : সকালে জেলা শিল্পকলা অডিটরিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সঙ্গে মিল রেখে মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তের মূল অনুষ্ঠান বড় পর্দায় প্রদর্শন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে জেলা শিল্পকলা একাডেমি চত্বর থেকে আনন্দ র‌্যালি শুরু হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে নড়াইল বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহম্মদ স্টেডিয়ামে এসে শেষ হয়। এ সময় পুলিশ সুপার প্রবীর কুমার রায়, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস, সরকারি কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, আইনজীবী, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সন্ধ্যায় নড়াইল বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রাতে আতশবাজির প্রদর্শনী হয়।
সাতক্ষীরা : জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের আয়োজনে সকাল সাড়ে ৯টায় সদর উপজেলা পরিষদ থেকে আনন্দ র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে আলোচনা সভায় পরিণত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ আমানুল্লাহ আল হাদী, সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ বাসুদেব বসু, সিভিল সার্জন ডাক্তার হুসাইন সাফায়াত, সাতক্ষীরা প্রেস ক্লাবের সভাপতি মমতাজ আহমেদ বাপী, কৃষিসম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক নুরুল ইসলাম, জেলা পুলিশিং কমিটির সভাপতি ডা. আবুল কালাম বাবলা প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে বড় পদ্মার মাধ্যমে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মূল পর্ব জনসাধারণকে দেখানো হয়।
এদিকে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের সঙ্গে মিলিয়ে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে বেসরকারি সংস্থা সুশীলনের উদ্যোগে ‘উপকূলবাসীর পদ্মা উৎসব’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শরীয়তপুর : শহরের চৌরঙ্গী মোড় থেকে আনন্দ র‌্যালিটি বের হয়ে শরীয়তপুর স্টেডিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে বড় পর্দায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান প্রদর্শন করে জেলা প্রশাসন। এছাড়া জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিনদিনব্যাপী বিজয় উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ঘোষণার পর আনন্দে ফেটে পড়ে শরীয়তপুরের সাধারণ মানুষ। প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে নানা সেøাগান দেন তারা।
শরীয়তপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছাবেদুর রহমান খোকা সিকদার বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নেই। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকাতেই এ সেতু নির্মাণ করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা। তার সততা, সাহসিকতা ও দৃঢ়তার কারণে সব ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে সোনালি যুগের সূচনা হয়েছে।
নাটোর : সকাল ৯টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে মিষ্টিমুখ করিয়ে শহরের কানাইখালী মাঠ থেকে বের করা হয় আনন্দ শোভাযাত্রা। শত শত মানুষের উপস্থিতিতে পটকা ফুটিয়ে, বাদ্য বাজিয়ে মাহেন্দ্রক্ষণটিকে স্মরণীয় করে রাখতে আয়োজিত আনন্দ শোভাযাত্রাটিতে যোগ দেন। শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা পরিষদের অনিমা চৌধুরী অডিটোরিয়াম প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে আয়োজন করা হয় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস, জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ, পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এডভোকেট সাজেদুর রহমান খান, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল আসলাম রমজান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার, নাটোর পৌরসভার মেয়র উমা চৌধুরী জলি, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা সৈয়দ মোর্তজা আলী বাবলুসহ জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতারা।
অপরদিকে জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শহরের কাঁদিভিটাস্থ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন ও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। এ সময় সংসদ সদস্য অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল আসলাম রমজান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার, নাটোর পৌরসভার মেয়র উমা চৌধুরী জলি, জেলা আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতারা।
দিনাজপুর : সকালে পদ্মা সেতু উদ্বোধন উদযাপন উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত ডিআইজি ও দিনাজপুরের পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন। দিনাজপুর সদরের শেখপুরা ইউনিয়ন পরিষদে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউপি চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম। এর আগে জেলা পুলিশ আয়োজিত শোভাযাত্রায় অংশ নেন অতিরিক্ত ডিআইজি ও পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন।
কুষ্টিয়া : সকালে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যানার, ফেস্টুন ও বিভিন্ন রং-বেরঙের বেলুন নিয়ে সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা র‌্যালি করে জেলা প্রশাসন চত্বরে বঙ্গবন্ধু মঞ্চের সামনে সমাবেশে মিলিত হয়। সকাল সাড়ে ১০ টায় পদ্মা সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সরাসরি বঙ্গবন্ধু মঞ্চে মাল্টিমিডিয়ায় স্ক্রিনে উপভোগ করেন সবাই। এ সময় কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মো. খাইরুল আলম, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব মৃণাল কান্তি দে, কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ডা. এস এম মুসতানজীদ, নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. সেলিম তোহা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শারমিন আখতার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) সিরাজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, র‌্যাবের কমান্ডিং অফিসার ইলিয়াহ হোসেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম, কুষ্টিয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনিস্জ্জুামান ডাবলু, বাসস জেলা প্রতিনিধি নুর আলম দুলাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন শেষে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন চত্বরে বঙ্গবন্ধু মঞ্চে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে বেলুন উড়িয়ে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন। সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতাসহ সুধীজন উপস্থিত ছিলেন। সন্ধ্যায় ওই মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।
কিশোরগঞ্জ : সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে র‌্যালি শুরু হয়ে কিশোরগঞ্জ পুরাতন স্টেডিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। পরে পদ্ম সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠান বড় পর্দায় জনসমাবেশে প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। এ সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম, পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ বিপিএম (বার), জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিল্লুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এম এ আফজল, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং স্কুল কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। এছাড়াও দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
ফরিদপুর শহর : সকাল ৯টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে র‌্যালি বের হয়। এটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় শেখ জামাল স্টেডিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। এর আগে শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে খণ্ড খণ্ড র‌্যালি নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে সমবেত হয়। পরে শেখ জামাল স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ২ দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক অতুল সরকার। এ সময় জেলার বিভিন্ন সংগঠনের হাজার হাজার কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
মাভাবিপ্রবি : পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ র‌্যালি করে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার। এ উপলক্ষে সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. ফরহাদ হোসেনের নেতৃত্বে প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে র‌্যালি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে। র‌্যালিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, রেজিস্ট্রারসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ অংশ নেন। এর
ধামইরহাট (নওগাঁ) : প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা সদরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ৯টায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার গণপতি রায়ের নেতৃত্বে র‌্যালী উপজেলা সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর পরিষদ হলরুমে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়। পরে দুপুরে উপজেলা স্মৃতিসৌধ চত্বর দলীয় আয়োজনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের উপজেলা সভাপতি দেলদার হোসেন। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকার। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান আজাহার আলী, ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা, অফিসার ইনচার্জ মোজাম্মেল কাজী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার গণপতি রায়, টিএইচএ ডা. স্বপন কুমার বিশ্বাস প্রমুখ।
সিংড়া (নাটোর) : উপজেলা প্রশাসন এবং উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের পৃথক পৃথক আনন্দ শোভাযাত্রা করে। সকাল ১০টায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে ইউএনও এমএম সামিরুল ইসলামের নেতৃত্বে অপরদিকে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে উপজেলা আলীগের সভাপতি এডভোকেট ওহিদুর রহমান শেখ ও সাধারণ সম্পাদক, পৌর মেয়র জান্নাতুল ফেরদৌসের নেতৃত্বে আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। পরে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বড় পর্দায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপভোগ করেন উপস্থিত প্রশাসনিক কর্মকর্তা, আওয়ামী লীগ নেতাসহ সাধারণ জনতা।
বকশীগঞ্জ (জামালপুর) : সকালে উপজেলা পরিষদের চত্বর থেকে র‌্যালি বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ তালুকদার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুন মুন জাহান লিজা, পৌর মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগর, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আজিজুল হক, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মাসুমা ইয়াসমিন স্মৃতি। এছাড়াও উপজেলা আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযোদ্ধা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কলেজসহ বিভিন্ন সংগঠন কর্মসূচির আয়োজন করে।
চারঘাট (রাজশাহী) : সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষ আবু হাসান মুহাম্মদ তারিক, বিপিএমের নেতৃত্বে আনন্দ র‌্যালি সারদা বাজার গেট থেকে বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে সকাল ১০টায় পদ্মা সেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সারদা একাডেমির ঐতিহাসিক প্যারেড গ্রাউন্ডে বড় পর্দায় প্রচার করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষ অতিরিক্তি পুলিশ মহাপরিদর্শক আবু হাসান মুহাম্মদ তারিক বিপিএমসহ একাডেমির সর্বস্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সুধীজন।
সৈয়দপুর (নীলফামারী) : রেলওয়ে জেলা পুলিশের উদ্যোগে র‌্যালি বের হয়। এতে নেতৃত্ব দেন পুলিশ সুপার সিদ্দিকী তাঞ্জিলুর রহমান। র‌্যালিটি বের হয় সকাল ৯টায় সৈয়দপুর রেলস্টেশন প্ল্যাটফর্ম থেকে। পরে শহরের মূল সড়কগুলো ঘুরে রেলওয়ে জেলা পুলিশ ক্লাব চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার সিদ্দিকী তাঞ্জিলুর রহমান।
আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) : সকাল ১০টায় পৌর শহরের সড়ক বাজারস্থ উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় থেকে র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ে সামনে এসে শেষ হয়। র‌্যালিতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও মহিলা লীগসহ সব অঙ্গ সংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন। র‌্যালি শেষে দলীয় নেতাকর্মীরা ভার্চুয়ালির মাধ্যমে সরাসরি স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠান দেখেন। এর আগে একে অপরকে রং মাখিয়ে নেচে-গেয়ে আনন্দ-উচ্ছ¡াস প্রকাশ করেন। পরে দলীয় কার্যালয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন- উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. আব্দুল্লাহ ভূঁইয়া, ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু, সাধারণ সম্পাদ সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ। শেষে নেতাকর্মীদের মাঝে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
ঈশ্বরদী (পাবনা) : বিকাল সাড়ে ৪টায় ঈশ্বরদীতে আনন্দ উৎসবের অংশ হিসেবে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের লাঠিখেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল উল্লেখযোগ্য। বঙ্গবন্ধু পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থবিষয়ক সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য উপকমিটির সদস্য জালাল উদ্দীন তুহিনের পৃষ্ঠপোষকতায় বঙ্গবন্ধু পরিষদ ঈশ্বরদী উপজেলা শাখা এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বঙ্গবন্ধু পরিষদ ঈশ্বরদী শাখার আহ্বায়ক মো. আতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে লাঠিখেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নায়েব আলী বিশ্বাস, ঈশ্বরদী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ মিন্টু, পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইছাহক আলী মালিথা, ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী অফিসার পি এম ইমরুল কায়েম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) টি এম রাহসীন কবির, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সালাম খান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আতিয়া ফেরদৌস কাকলী, ঈশ্বরদী প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি মোস্তাক আহমেদ কিরন, সভাপতি স্বপন কুমার কুণ্ডু, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবেক ভিপি মুরাদ আলী মালিথা প্রমুখ।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়