গ্রেপ্তার ৪ ডাকাত : বন্যার কারণে বেড়ে যেতে পারে ডাকাতি আশঙ্কা পুলিশের

আগের সংবাদ

আ.লীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

পরের সংবাদ

সাফল্য ও সংগ্রামে অগ্রযাত্রা

প্রকাশিত: জুন ২৩, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ২৩, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

প্রতিষ্ঠাকাল থেকে আওয়ামী লীগ একটি সংগ্রামী রাজনৈতিক গণসংগঠন। আর তাই এই দলটি জন্মলগ্ন থেকেই জনগণনির্ভর জাতীয়তাবাদী, উদার ও অসাম্প্রদায়িক সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে ধাবমান। আজ আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনের কথাই আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
১৯৪৯ সালের ২৩ জুন কে এম দাশ লেনের রোজ গার্ডেনে মুসলিম লীগ কর্মী, নেতা এবং অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সম্মেলন হয়। সম্মেলনে সভাপতি ছিলেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক এবং যুগ্ম সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৪৯ সালের ২৪ জুন আরমানিটোলা ময়দানে আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম জনসভা হয়। এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের জন্ম এবং উত্থান একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। দেশে তখন খাদ্য সংকট। ১১ অক্টোবর ১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগ জনসভা করে এবং একটি ভুখা মিছিল বের করে। মিছিলটি নবাবপুর রেলক্রসিংয়ে পৌঁছালে পুলিশ লাঠিচার্জ করে এবং ভাসানী, শামসুল হকসহ অনেকে গ্রেপ্তার হন। ভাসানীর পরামর্শে বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার এড়িয়ে পাকিস্তানে যান সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে পাকিস্তানভিত্তিক রাজনৈতিক দল গঠনের আলোচনা করতে। আলোচনা শেষে ডিসম্বরে ঢাকায় ফিরে ১ জানুয়ারি ১৯৫০ সালে গ্রেপ্তার হন। ওই বছর ২৮ সেপ্টেম্বর লিয়াকত আলী খান মূলনীতি কমিটির রিপোর্ট প্রকাশ করেন। রিপোর্ট অনুযায়ী ফেডারেল পদ্ধতির সরকার এবং উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার কথা ছিল। এর প্রতিবাদে আওয়ামী লীগ পূর্ব বাংলায় আন্দোলন করে প্রতিহত করে। ১৯৫৩ সালের ১৭ এপ্রিল ঢাকার পল্টনে এক সভায় গণআন্দোলনে আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের বৈষম্যের কথা উল্লেখ করে বাঙালি জাতির অস্তিত্বের লড়াইয়ের জন্য আত্মত্যাগের আহ্বান জানান।
পরবর্তীতে অনেক টানাপড়েনের মধ্য দিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। যুক্তফ্রন্টে যে দলগুলো অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল সেগুলো হলো আওয়ামী মুসলিম লীগ, কৃষক শ্রমিক পার্টি, গণতন্ত্রী পার্টি, নেজামে ইসলাম পার্টি, খিলাফতে রাব্বানী পার্টি ও কমিউনিস্ট পার্টি। ১৯৫৩ সালের ১৪-১৫ নভেম্বর ময়মনসিংহে আওয়ামী লীগ কনফারেন্সে ৪২ দফা নির্বাচনী ইশতেহার গ্রহণ করে, পরে সেটাকেই ছোট করে ২১ দফা যুক্তফ্রন্টের কর্মসূচি হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৫৪ সালের ৩১ মে প্রথমে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওদিকে পশ্চিম পাকিস্তানের প্রদেশ ভেঙে এক ইউনিট গঠন করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। ১২ ডিসেম্বর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী পাকিস্তানে ফিরে আসেন। সোহরাওয়ার্দীর প্রচেষ্টায় ১৮ ডিসেম্বর শেখ মুজিব ঢাকা জেল থেকে মুক্তি পান। ২০ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী আইনমন্ত্রী হিসেবে পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারে যোগদান করেন। ১৯৫৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর রূপমহল সিনেমা হলের সম্মেলনে আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে মুসলিম শব্দ বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ অসাম্প্রদায়িক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়।
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী বঙ্গবন্ধুকে কয়েকটি দেশে সফর করতে পাঠিয়েছিলেন। ওয়ার্কিং কমিটির সভায় তিনি বলেছিলেন এ দেশের ভবিষ্যতের নেতৃত্বের ভার তাকেই নিতে হবে। হামিদুল হক চৌধুরী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করে ১৯৫৮ সালের ৩ এপ্রিল এবং পল্টনে জনসভা করে ৪ এপ্রিল। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৮ সালের ১২ অক্টোবর প্রথম ধাপেই গ্রেপ্তার হলেন, মুক্তি পেলেন ১৯৫৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর। এদিকে বিদেশে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় ১৯৬৩ সালে সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৬৪ সালের ৫ জুন আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভা বসে। সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান ওই সভায় ১১ দফা পেশ করেন। ১৯৬৪ সালে আওয়ামী লীগ ইউনিয়ন পর্যায়ে দলের শাখা কমিটি গঠনের সাংগঠনিক কাজ শুরু করে। ১৩ জুলাই আওয়ামী লীগ দল পুনর্গঠনের পর প্রকাশ্য জনসভা করে পল্টনে। রাজবন্দিদের মুক্তি, শিক্ষাঙ্গনে সরকারি সন্ত্রাসী বন্ধ, যুক্ত নির্বাচন, গণতান্ত্রিক অধিকার প্রভৃতি দাবি ছাড়াও জোর দেয়া হয় পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের ওপর।
১৯৬৬ সালের ১১ মার্চ বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিমানবন্দরে সংবাদ সম্মেলনে ৬ দফার ব্যাখ্যা প্রদান করেন। তিনি এটাকে বাঙালির বাঁচার দাবি বলে আখ্যায়িত করেন সেদিনই। ১৩ মার্চ আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটিতে ৬ দফা অনুমোদন করা হয়। ৬ দফাই পূর্ব পাকিস্তানের একমাত্র রাজনৈতিক বিষয় হয়ে উঠে। বাঙালি মধ্যবিত্ত সমাজ অর্থনৈতিক টানাপড়েনে ৬ দফাকেই মুক্তির সনদ হিসেবে বিবেচনা করে। এত অল্প সময়ের মধ্যে ৬ দফা যে বাংলার প্রতিটি ঘরে পৌঁছে যাবে কেউই কল্পনা করতে পারেনি। ৮ মে বঙ্গবন্ধু নারায়ণগঞ্জে বিশাল জনসভা করেন। ওইদিনই গভীর রাতে তাকে গ্রেপ্তার করে সরাসরি জেলে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধুসহ বন্দিদের মুক্তির দাবি এবং ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে ১৩ মে পল্টনে জনসভা হয় এবং ৭ জুন হরতালের কর্মসূচি দেয়া হয়। ১৯৬৯ সালে আগরতলা মামলা খারিজ করা হলে আনন্দ উল্লসিত জনতার ঢল নামে রাজপথে। ২২ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমানসহ সব বন্দির মুক্তি দেয়া হয়।
৭ মার্চ ১৯৭১ বঙ্গবন্ধু তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিলেন। পাক হানাদার বাহিনী ২৫ মার্চ আক্রমণ করলে, ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে ৩০ লাখ লোকের আত্মাহুতির বিনিময়ে ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের মাধ্যমে আমরা বিজয় অর্জন করি।
জাতির জনক পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ১০ জানুয়ারি তার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলায় আসেন। এসে পেলেন পুরো দেশটা ছিল ধ্বংসস্তূপে পরিণত, সাড়ে ৩ কোটি লোক গ”হহারা, ১ কোটি লোক বিদেশের মাটিতে আশ্রিত, ৩০ লাখ শহীদ পরিবার, ২ লাখ বীরাঙ্গনা, রাস্তাঘাট-ব্রিজ-কালভার্ট-রেললাইন সব ধ্বংসপ্রাপ্ত। ব্যাংকে কোনো বৈদেশিক মুদ্রা নেই, খাদ্যের গুদামে খাদ্য নেই, পোর্ট-বিমানবন্দর ধ্বংসপ্রাপ্ত। মাত্র সাড়ে ৩ বছরের মধ্যে সবকিছু সচল করে স্বাধীনতাকে অর্থবহ করার জন্য অর্থনৈতিক মুক্তি দেয়ার লক্ষ্যে যখন তিনি দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি দিলেন সেই মুহূর্তে তাকে সপরিবারে হত্যা করা হলো। বঙ্গবন্ধুর হত্যার মধ্য দিয়ে যে সামরিকতন্ত্র এই দেশের মানুষের বুকের ওপর জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসেছিল এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মূল্যবোধ হত্যা করে সংবিধানের চার মূলনীতি ফেলে দিয়ে সাম্প্রদায়িকতা পুনঃপ্রবর্তন করেছিল।
১৯৮১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগ কাউন্সিলে সর্বসম্মতভাবে শেখ হাসিনাকে দলের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। ১৭ মে তিনি স্বজনহারা বুকভরা বেদনা নিয়ে ঢাকায় অবতরণ করেন। লাখ লাখ মানুষ তাকে স্বাগত জানায়। ১৯৮৩ সালের ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শেখ হাসিনা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামের লক্ষ্যে নেতাকর্মীদের শপথ পাঠ করান। ১ এপ্রিল দেশে ঘরোয়া রাজনীতি চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ১৫ দলীয় জোট গঠন হয়। ১৪ নভেম্বর প্রকাশ্য রাজনীতির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সঙ্গে সঙ্গে জোটনেত্রী শেখ হাসিনা সর্বাগ্রে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে ২৭ নভেম্বর সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করেন। হাজার হাজার মানুষ আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঘেরাও কর্মসূচি সফল করে। ১৯৮৪ সালের শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৫ দলীয় জোট উপজেলা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে সর্বাগ্রে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি জানায়।
১৯৯৬ সালের ১২ জুন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয় লাভ করে এবং ২৩ জুন বঙ্গবন্ধুর হত্যার দীর্ঘ ২১ বছর পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। ১২ ডিসেম্বর শেখ হাসিনার একক উদ্যোগে ভারতের সঙ্গে দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত ফারাক্কা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৯৭ সালের ২৩ জুন বঙ্গবন্ধু সেতু উদ্বোধন করেন। ২২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ২০০৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন। ২০০৯ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ক্ষমতায়।
বঙ্গবন্ধু-কন্যা দেশে এসে আন্দোলন ও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে সকল ষড়যন্ত্র বানচাল করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আজকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মূল্যবোধ পুনঃপ্রতিষ্ঠা, চার মূলনীতি সংবিধানে পুনঃঅর্ন্তভুক্ত করেছেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের এবং যুদ্ধাপরাধী ও মানবতা বিরোধীদের বিচার অনুষ্ঠিত করে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে পাপ মুক্ত করেছেন। আজ শেখ হাসিনার নির্ভীক, তেজস্বী ও দূরদর্শী নেতৃত্বের এবং সফল রাষ্ট্রনায়কোচিত সিদ্ধান্ত ও পরিচালনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার বাস্তব প্রতিফলন দেখিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আধুনিক ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাতা ও উন্নয়নের কাণ্ডারি, উন্নত, সমৃদ্ধ, মর্যাদাশীল বাংলাদেশ নির্মাণের রূপকার। তার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ স্বল্পন্নোত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছে এবং দেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। শেখ হাসিনার সফল নেতৃত্বে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বহু লেন সড়ক টানেল নির্মাণ প্রকল্প, ঢাকার মেট্রোরেল প্রকল্প, দোহাজারী-রামু-ঘুমধুম রেল প্রকল্প, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা বিদ্যুৎ নির্মাণ প্রকল্প, পায়রা বন্দর, সোনাদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দরসহ মেঘা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে।
তার সফল রাষ্ট্র পরিচালনার মধ্য দিয়ে তিনি খাদ্য নিরাপত্তা, দারিদ্র্য বিমোচন, শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার হ্রাস, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান, শিক্ষানীতি প্রণয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন, গণতন্ত্র, শান্তি, জঙ্গিদমন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার মাধ্যমে তিনি বহু মর্যাদা সম্পন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন। ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতির মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে গৌরবান্বিত করেছেন। বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদার নতুন মাত্রা দিয়েছেন। শেখ হাসিনা আজ বিশ্বে একজন নন্দিত সফল রাষ্ট্রনায়ক। তিনি সৎ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিশ্বে তৃতীয় ¯’ানের অধিকারী হয়েছেন। বর্তমানে অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি এবং পাশাপাশি উপর্যুপরি বন্যার মোকাবিলা করে যাচ্ছেন। আজ তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। তার ঘোষিত ২০৪১ সালের আগেই দেশ উন্নত দেশে রূপান্তরিত হবে। তার দীর্ঘায়ু কামনা করি।

আমির হোসেন আমু এমপি: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ এর সদস্য, কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়