রাজধানীর বছিলায় জুতার কারখানায় আগুন

আগের সংবাদ

সংসদে প্রধানমন্ত্রী : দেড় বিলিয়ন ডলার সহায়তা সংগ্রহের চেষ্টা চলছে

পরের সংবাদ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদকের বক্তব্য

প্রকাশিত: জুন ৮, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ৮, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : গত ৩১ মে ভোরের কাগজের তৃতীয় পৃষ্ঠায় প্রকাশিত ‘বিআইডব্লিউটিএর নৌ-নিট্রা ট্রাফিক বিভাগে নানা অনিয়ম’ শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। প্রতিবাদ লিপিতে বলা হয়, প্রকাশিত প্রতিবেদনটি অসত্য ও ভিত্তিহীন। রফিকুল ইসলাম বিআইডব্লিউটিএ অফিসার্স এসোসিয়েশনের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক। এসোসিয়েশনের নির্বাচন সামনে রেখে তার সুনাম ক্ষুণ্ন করার উদ্দেশ্যে তথ্যাদি যাচাই বাছাই ছাড়া এবং বক্তব্য না নিয়ে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে। এমভি পূর্বালী ও এমভি জামাল লঞ্চের মালিকানার সঙ্গে রফিকুল ইসলামের স্ত্রীর সম্পৃক্ততার বিষয়টিও অসত্য ও ভিত্তিহীন। অভ্যন্তরীণ রুটে চলাচলরত নৌযান এবং টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে নৌযান চলাচলের জন্য বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন বিধিমালা, ২০১৯ যথাযথভাবে অনুসরণ করে আবেদনকৃত লঞ্চসমূহকে রুট পারমিট ও সময়সূচি প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে কোনো লঞ্চকে আটকে রেখে অন্য জাহাজকে চলাচলের জন্য একক সুবিধা দেয়ার সুযোগ নেই এবং এ ধরনের ঘটনাও ঘটেনি। রুট পারমিট আটকে রেখে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন ও অসত্য।
প্রতিবেদকের বক্তব্য : গত ১৯ এপ্রিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দাখিল হওয়া অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে পুরো প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। উভয় দপ্তরে দাখিল হওয়া অভিযোগপত্রের অনুলিপি প্রতিবেদকের কাছে সংরক্ষিত আছে। প্রকাশিত প্রতিবেদনে প্রতিবেদকের নিজস্ব কোনো বক্তব্য বা মনগড়া তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি। প্রতিবেদনের প্রতিটি লাইন উভয় দপ্তরে জমা হওয়া অভিযোগপত্রে উল্লেখ রয়েছে। বিআইডব্লিউটিএর অফিসার্স এসোসিয়েশনের নির্বাচনের সঙ্গে এই প্রতিবেদন ও প্রতিবেদকের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
অভিযোগের বিষয়ে রফিকুল ইসলামের বক্তব্যের জন্য প্রতিবেদক কয়েক দফা তার মোবাইলে ফোন করেন। এর মধ্যে তিনি দুইবার ফোন রিসিভ করেন। কিন্তু প্রতিবেদকের পরিচয় পাওয়ার পর ‘আমি মিটিংয়ে আছি, এখন কথা বলতে পারবো না’ বলে ফোন কেটে দেন। এই বিষয়টিও প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে। রফিকুল ইসলাম কথা না বলায় অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেকের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি ফোন রিসিভ না করে এসএমএসে কারণ জানতে চান। পরবর্তীতে তাকে অভিযোগের বিষয়ে এসএমএস করা হয়। কিন্তু তিনিও কোনো উত্তর দেননি।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়