পদ্মা সেতুর উদ্বোধন : সারাদেশে উৎসব হাতিরঝিলে হবে লেজার শো

আগের সংবাদ

সর্বনাশা ধ্বংসযজ্ঞের দায়ভার কার : নিহত অর্ধশত, দগ্ধ-আহত আড়াইশর বেশি, হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড মজুতের অনুমতি ছিল না, ২৫ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

পরের সংবাদ

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানের চিন্তা ও সংশয়

প্রকাশিত: জুন ৫, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ৫, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানের বিষয়ে ইউজিসি চিন্তাভাবনা করছে। এ রকম একটি খবর গত সপ্তাহের শেষ দিকে গণমাধ্যমে এসেছে। ইউজিসির এই চিন্তাভাবনাটি মন্দ নয়- ভালো। জননেত্রী শেখ হাসিনার কাক্সিক্ষত ‘উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র’ প্রতিষ্ঠায় হয়তো বা সময়ের দাবিও তাই। কিন্তু সমসাময়িক বাস্তবতার নিরিখে এ রকম উদ্যোগের প্রশংসার চেয়ে নানা রকমের সংশয় বোধই আমাদের চারদিক থেকে আঁকড়ে ধরে- নানা রকমের প্রশ্নবাণেও জর্জরিত করে তোলে। এখনই কি সে রকম সময় এসেছে? এখনই কি এর দরকার আছে? যেখানে দেশের সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বছরে আনুমানিক দুই-আড়াইশ পিএইচডি ডিগ্রি নিয়েই নেতিবাচক সমালোচনার ঝড় ওঠে সেখানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি প্রদানের মাধ্যমে হুহু করে এ সংখ্যা বাড়িয়ে লাভ কী? আর এসব ডিগ্রিই বা কতটা মানসম্মত গবেষণা হবে? বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা ও গবেষণা অবকাঠামোই বা এখন পর্যন্ত কতটা শক্তিশালী ভিত্তি অর্জন করেছে? ইত্যাদি নানা রকমের প্রশ্ন। এসব প্রশ্নের কারণ একটিই। সে কারণটিও চিহ্নিত। আমাদের সব কাজেই শৃঙ্খলার বড় অভাব। আইনের প্রতি আমাদের উদাসীনতাও কম নয়। আর প্রতিশ্রæতি ভঙ্গের পরিমাণ নির্ণয়-নিরিখ এ তো এক অসম্ভব ব্যাপার! নিত্যপণ্যসহ যাবতীয় বিষয়ে যেখানে ‘ব্যবসায়’ নামক প্রত্যয়টি আছে সেখানে আমরা বিশৃঙ্খল পরিবেশ তীব্ররূপেই বিদ্যমান দেখি। বলা যায়- বিশৃঙ্খলার বহুধাবৈচিত্র্য আমাদের বারবার বিস্মিতই করে! নানা ফন্দিফিকিরে ব্যবসায়ীরা তাদের কাক্সিক্ষত লাভালাভ থেকে কোনোভাবেই বঞ্চিত হতে চান না- উপরন্তু যেনতেন প্রকারেই হোক শুধু লাভই নয় লাভেরও অতিরিক্ত(!) কিছু নিজেদের সঞ্চয়ী হিসাবে জমা করতেই বেশি সচেষ্ট, সক্রিয়! দেশে উচ্চশিক্ষা বিস্তারের মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে ১৯৯০ দশকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রারম্ভ করলেও পরবর্তী অল্প কিছুদিনেই দেখা গিয়েছিল তার মধ্যে অপরিসীম ‘ব্যবসায়িক’ সুযোগ-সুবিধা লুক্কায়িত। তাই কিছুসংখ্যক রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীর মধ্যে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার হিড়িক পড়ে যায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবসায়ী মহলের ব্যবসায়ের হাতিয়ারে পরিণত হয়ে ওঠে! দেশি-বিদেশি বিচিত্র নামে নানা রকমের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এ দেশে প্রতিষ্ঠিত হতে থাকে। প্রতিযোগিতামূলকভাবে এর সংখ্যাবৃদ্ধিকে ব্যঙ্গ করে অনেকেই কোচিং সেন্টারের উন্নত ভার্সন হিসেবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে মূল্যায়ন করতেও দ্বিধা করেননি। ইউজিসির হিসাবে দেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বর্তমানে ১০৮টি। কিন্তু শিক্ষার গুণগত মান বিবেচনায় অর্থাৎ যাকে ‘কোয়ালিটি এডুকেশন’ বলে সে বিবেচনায় মাত্র ৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উচ্চারণ সম্ভব কি-না সে বিষয়ে ইউজিসি নিজেও সন্দেহজনক অবস্থানে রয়েছে। কাজেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সংখ্যা’ আর ‘মানসম্মত শিক্ষা’য় ব্যবধান বিস্তর।
দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জরিপে র‌্যাঙ্কিংয়ে ওপরের দিকে থাকা তথা মানসম্মত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় আমরা দেখি তাদের শিক্ষকদের অনেকেই এখনো দেশেরই অপরাপর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে খণ্ডকালীন হিসেবে কর্মরত। অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বয়ংসম্পূর্ণ জনবলের অভাবও প্রকট। সেক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানের ইউজিসির এই সুচিন্তা কার্যকরের উপযোগিতা নিয়ে প্রশ্ন কিছুটা থাকেই, সংশয়ও থাকে বিস্তর। দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ডিগ্রি নিয়ে যেখানে প্রায়ই নেতিবাচক আলোচনার অবকাশ তৈরি হয় সেখানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান শুরু হলে মন্দ সমালোচনার আর অন্ত থাকবে না।
ইউজিসির সঙ্গে প্রতিষ্ঠাকালীন যেসব চুক্তিনামায় স্বাক্ষরের মাধ্যমে অর্থাৎ যেসব শর্ত পূরণের প্রতিশ্রæতির মধ্য দিয়ে অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করেছিল ঠিক সেরূপ প্রতিশ্রæতি দিয়েই যদি কোনো কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানও শুরু করে, তবে তা জাতির জন্য ভালো ফল বয়ে আনার চেয়ে শিক্ষা ও গবেষণায় বিপর্যয়ই সৃষ্টি করবে, সৃষ্টি করবে চরম বিশৃঙ্খল পরিবেশ। স্থায়ী ক্যাম্পাস, নিজস্ব শিক্ষকমণ্ডলী এবং প্রশাসনিক জনবল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ইউজিসির সঙ্গে প্রতিশ্রæত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কয়টি এ পর্যন্ত তাদের অঙ্গীকার রক্ষা করতে পেরেছে তা আমরা জানি না। কিন্তু মাঝেমধ্যে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা ইস্যুতে যখন পত্রপত্রিকায় ইউজিসিরই নেতিবাচক অভিজ্ঞতার সংবাদ প্রকাশ পায় তখন আমাদেরও মন খারাপ হয়। বাংলাদেশের নানবিধ সামাজিক প্রবণতাদৃষ্টে একথা নিশ্চিতরূপেই বলা যায়- যাকে বলে অনেকটা ‘হলফ’ করেই বলা যায় যে, যেহেতু অধিকাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিক দেশের খ্যাতিমান ব্যবসায়ী, সুতরাং তারা কোনো না কোনোভাবে ইউজিসিকে প্রভাবিত করে কিংবা ভিন্ন কোনোরূপ প্রভাব খাটিয়ে হলেও স্বনামধন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যায় অখ্যাতরাও নির্বিচারে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানের পসরা সাজিয়ে বসবে। যেমনটি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুরূপ ঘটনা ঘটেছে। কোনো আইনি কাঠামো দিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকদের আটকানো যাবে না। পূর্বের বহু প্রতিশ্রæতি রক্ষা না করায় তাদের আইনি কাঠামোর মধ্যে এনে এখনো পরিপূর্ণ জবাবদিহিতার মুখোমুখি করা সম্ভব হয়নি। অসমর্থিত সূত্রের বরাতে আমরা জানি দেশের প্রায় অর্ধেক বা তারও বেশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েই কোনো উপাচার্য নেই, নেই উপ-উপাচার্য কিংবা কোষাধ্যক্ষও। ট্রাস্টি বোর্ডের নামে এক ধরনের রহস্যময় পরিচালনা পর্ষদ সেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করছে। সেখানে আনুষঙ্গিক কর্মকাণ্ডসহ একাডেমিক কাউন্সিল বা সিন্ডিকেট সভার রূপরীতি প্রভৃতি নিয়ে নেতিবাচক খবরই আমাদের সামনে আসে- হয়তো ভালো কিছু আছে কিন্তু তা অপ্রকাশ্য। গণমাধ্যমের বরাতে আমরা এটুকু জানি যে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক বিষয়ে ইউজিসিরও স্পষ্ট ধারণার অভাব আছে- অথবা ইউজিসিকে তারা অনেক সময় এড়িয়ে চলার চেষ্টাই করে থাকে। সুতরাং সেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান শুরু হলে তা নিতান্তই ‘বাণিজ্য-সর্বস্বতা’য় পর্যবসিত হওয়ার আশঙ্কা ও সংশয় থেকেই যায়। অতএব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ বা চিন্তাভাবনা কার্যকরের পূর্বে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ফ্যাকাল্টিগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ অভিজ্ঞ শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে তার স্বতন্ত্র মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। খণ্ডকালীন কিংবা ভাড়াটে শিক্ষক দিয়ে কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যেন পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানে অতি-উৎসাহী হয়ে ব্যবসায়-বাণিজ্যে লিপ্ত না হতে পারে সেদিকে ইউজিসিকেই কঠোর লক্ষ্য রাখতে হবে।
ইতোমধ্যেই আমরা উল্লেখ করেছি বাংলাদেশে শতাধিক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। সন্দেহ নেই সেখানে গুটিকতক মানসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ও আছে- তাও উল্লেখ করেছি। এসব বিশ্ববিদ্যালয় আবার দেশি-বিদেশি র‌্যাঙ্কিংয়েও স্থান পেয়েছে। আমরা জানি দেশের সরকারি ও স্বনামধন্য অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম র‌্যাঙ্কিংয়ে থাকে না। তার মানে এই নয় যে, সেসব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিচে পড়ে গেছে। র‌্যাঙ্কিংয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানের ওপরের দিকে ওঠে আসার জন্য যেসব সূচককে কাজে লাগাতে হয় দুঃখজনকভাবে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা প্রশাসন সেদিকটা গুরুত্বের সঙ্গে ভাবেন না। এটি অনেকটা অদৃষ্টের নির্মম পরিহাসের মতো শোনায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাঙ্কিংয়ের সময় গৃহীত সূচকগুলো নিয়ে যখন বহুমাত্রিক হিসাব-নিকাশ করা হয় তখন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পেছনের দিকে চলে যায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আর যাই করুক বা না করুক, সেসব সূচকের সূ²াতিসূ² হিসাব রাখতে বদ্ধপরিকর- যা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্ভব হয়ে ওঠে না। প্রায় প্রতিটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট দুর্বল। সব শিক্ষকের সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্ত এতে পাওয়া দুষ্কর। শিক্ষকদের সম্পর্কেই যেখানে তথ্যের ঘাটতি সেখানে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদেরও কোনো ডাটাবেজ নেই। প্রতি বছর কী কী গবেষণা হয় তারও কোনো তথ্যাদি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যায় না।
পক্ষান্তরে, কোনো কোনো (মাত্র তিন/চারটে) বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাঙ্কিংয়ে ওপরের দিকে থাকতে সংশ্লিষ্ট সূচকগুলো অতি যতেœ সুরক্ষা করে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এ বিষয়টি আমলেই নিতে চায় না। বিশেষ করে ১৯৭৩ সালের অধ্যাদেশ যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে সেখানে ব্যক্তিগতভাবে প্রত্যেক শিক্ষকের এবং কাঠামোগতভাবে বিভিন্ন পর্ষদ বা কমিটির স্বাধীনতা, স্বাতন্ত্র্য এতটাই বেশি যে বারবার তাগাদার পরও কেউ তাদের তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করেন না। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের নিজ নিজ তথ্য-উপাত্ত আপডেট রাখতে অনেক ক্ষেত্রেই অমনোযোগী, এক ধরনের অবহেলাই যেন করেন। অথচ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শিক্ষা ও গবেষণায় পশ্চাদপদ অবস্থানে নেই- বরং তাদের গবেষণা দেশ-বিদেশে অনেক সমাদৃত। কিন্তু ওয়েবসাইটে তথ্য আপলোডে রহস্যজনকভাবে তারা কেন যেন পিছিয়েই থাকেন।
ইউজিসিকে শুধু র‌্যাঙ্কিংয়ের দিকে নজর দিলে চলবে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রকৃত সক্ষমতা যাচাইয়ের জন্য মেধাবী, দক্ষ ও শক্তিশালী একটি কার্যকর কমিটির মাধ্যমে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে র‌্যাঙ্কিংয়ে প্রথম দিকে থাকা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মৌলিক বিষয়গুলোর নিরিখে মতামত গ্রহণে ইউজিসি মনোযোগ দেবে। কেননা এখনো দেশের স্বনামধন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক বিভাগ ও ফ্যাকাল্টি পূর্ণাঙ্গ নয়- তা পূর্ণাঙ্গ করতে হবে। গ্রামীণ হলেও প্রবাদটি মনে রাখতে হবে- ‘ঘোড়ার আগে গাড়ি জোড়া’ যাবে না। ইউজিসি যুগোপযোগী, মেধাবী এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের মধ্য দিয়ে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার মানকে উন্নত ও সমৃদ্ধ করায় যথাযথ ভূমিকা রাখবে। যা ২০৪১ সালের উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে সহায়ক হতে পারে।

আহমেদ আমিনুল ইসলাম : অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়