ঢাকায় সিপিবির সমাবেশ কাল

আগের সংবাদ

টার্গেট এবার রাজপথ দখল : পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামছে আওয়ামী লীগ ও প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপি

পরের সংবাদ

আড়াই হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্প : তিন জেলায় বদলে যাচ্ছে গ্রামীণ জীবনযাত্রার মান

প্রকাশিত: জুন ৩, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ৩, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

আছাদুজ্জামান : শুধু শহর কিংবা উপশহর নয়, গ্রামেও লাগছে উন্নয়নের ছোঁয়া। বদলে যাচ্ছে সড়ক ব্যবস্থা। কৃষি অর্থনীতির সঞ্চালন ঘটাতে নেয়া হচ্ছে নানা উদ্যোগ। শুধু তাই নয়, মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। সবার জন্য শিক্ষা ও সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে বিভিন্ন অবকাঠামো। এরই মধ্যে আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চাঁদপুর জেলার গ্রামীণ অবকাঠামো ও সড়ক উন্নয়নের কাজ চলছে।
প্রকল্প-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে পাল্টে যাবে গ্রামীণ মানুষের ভাগ্য। প্রতিটি গ্রামের গণ্ডির মধ্যেই পাবেন সব ধরনের মৌলিক সুযোগ-সুবিধা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ। এতে মানুষ আর শহরমুখী হতে চাইবে না। সেই সঙ্গে সঞ্চালন হবে কৃষি অর্থনীতির।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চাঁদপুর জেলার মোট গ্রামীণ (উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রাম সড়ক) কাঁচা সড়কের পমিাণ ২০ হাজার ৫৮৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ৮১৭ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়নের মাধ্যমে কৃষি/অকৃষি অর্থনীতির সঞ্চালনের ব্যবস্থা করা হবে। এতে গ্রামীণ জনগণের জন্য গ্রাম, বাজার, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানে যাতায়াত সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক মো. ওয়াহিদুজ্জামান ভোরের কাগজকে বলেন, আমাদের প্রকল্পের কাজ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। আর আমাদের এই কাজ সংশ্লিষ্ট জেলার নির্বাহী প্রকৌশলীরা দেখাশোনা করছেন।
কাজের গুণগতমান মান সম্পর্কে তিনি বলেন, আমরা কাজের মান সম্পর্কে খুবই সচেতন। কেননা দরপত্রে দেয়া কোটেশন অনুযায়ী আমাদেরকে কাজ বুঝিয়ে দিতে হয়। কাজের মান খারাপ হলে আমরা সেটা গ্রহণ করব না। অন্য এক প্রশ্নের জবাবে প্রকল্প পরিচালক আরো বলেন, আমাদের মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম ও আমাদের প্রধান প্রকৌশলী সেখ মোহাম্মদ মহসিন যথাসময়ে প্রকল্পের কাজের গুণগতমান ঠিক রেখে শেষ করার নির্দেশনা দিয়েছেন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়