খুলনা প্রতিনিধি : ভোরের কাগজের খুলনা শিল্পাঞ্চল প্রতিনিধি এস এম মনিরুজ্জামানের বাবা ইংগুল আলী মীর গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে খালিশপুর তৈয়েবা কলোনির নিজ বাসভবনে মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। তিনি ৪ ছেলেসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন। গতকাল বাদ জুমা নগরীর হাউজিং তৈয়েবা কলোনি জামে মসজিদ চত্বরে জানাজা শেষে গোয়ালখালী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
সাংবাদিক মনিরের বাবার রুহের মাগফিরাত কামনা করে ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ভোরের কাগজের খুলনা প্রতিনিধি বাবুল আকতার, ফুলতলা প্রতিনিধি ইমরুল ইসলাম, রূপসা প্রতিনিধি শেখ শাহরিয়ার বাবু, দীঘলিয়া প্রতিনিধি নূর এ হেলাল, তেরখাদা প্রতিনিধি এ জি এম বাছিতুল হাবিব প্রিন্স, ডুমুরিয়া প্রতিনিধি শেখ মাহাতাব হোসেন, বটিয়াঘাটা প্রতিনিধি মিজানুর রহমান মিজান,পাইকগাছা প্রতিনিধি তৃপ্তি রঞ্জন সেন, দাকোপ প্রতিনিধি রুহুল আমিন ও কয়রা প্রতিনিধি সিরাজুদৌলা লিংকন। তার মৃত্যুতে ভোরের কাগজ পরিবারের পক্ষ থেকেও গভীর শোক প্রকাশ ও সমবেদনা জানানো হয়।
মরহুম ইংগুল আলী মীরকে শেষবারের মতো দেখতে তার খালিশপুর তৈয়েবা কলোনির বাড়িতে যান খুলনার রাজনৈতিক ও সাংবাদিক নেতারা। এ সময় তারা শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

নগর আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক ফারুক হাসান হিটলু, খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম সানাউল্লাহ নান্নু, সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মনিরুল ইসলাম বাশার, মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক শফিকুর রহমান পলাশ, খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. ফারুক আহম্মেদ, সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিয়াজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শাহ আলম, বিএফইউজের নির্বাহী সদস্য মো. হুমায়ুন কবির, গাজী টেলিভিশনের খুলনা ব্যুরোপ্রধান শেখ লিয়াকত হোসেন, ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের রিপোর্টার অভিজিৎ পাল, আনন্দ টিভির খুলনা ব্যুরো আমজাদ আলী লিটন, ফটো সাংবাদিক আনোয়ারুল ইসলাম কাজল, ওয়ার্ড কাউন্সিলর মুন্সী আ. ওয়াদুদ, মহিলা কাউন্সিলর পারভীন আক্তার, আওয়ামী লীগ নেতা ওবায়দুর রহমান ডাবলু, শ্রমিক নেতা মুরাদ হোসেন, যুবলীগ নেতা মুরাদ হোসেন রিপন প্রমুখ।