লাইসেন্স ছাড়াই ৭ বছর ট্রাক চালায় জসিম

আগের সংবাদ

ফাইভ-জিতে অনাগ্রহ কেন : তরঙ্গ নিলামের শর্ত ও নীতিমালা চূড়ান্ত হয়নি > ‘বুঝে-শুনে আগে বাড়তে চায় বেসরকারি অপারেটররা

পরের সংবাদ

যাত্রীদের জিম্মি করেন সিএনজি অটোরিকশা মালিকরা

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৯, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ২৯, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : রাজধানীতে সিএনজি অটোরিকশায় যেসব যাত্রী নিয়মিত চলাচল করেন, তারা প্রায় সময়ই ভাড়া বেশি নেয়ার অভিযোগ তোলেন। যাত্রীদের জিম্মি করার কথাও বলেন কেউ কেউ। চালকদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ তুললেও যাত্রীরা কিন্তু চালকদের কাছে জিম্মি নন। বরং ঢাকার এক কোটি যাত্রী গণপরিবহন মালিকদের কাছে জিম্মি হয়ে আছেন। গতকাল শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সিএনজি অটোরিকশা চালক ঐক্য পরিষদ আয়োজিত এক মানববন্ধনে বক্তারা এ দাবি করেন।
বক্তারা বলেন, একতরফা নির্দেশ অনুযায়ী বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ সিএনজিচালিত অটোরিকশার দৈনিক জমা ৯০০ টাকা নির্ধারণ করেছে। তবে মালিকরা এর চেয়েও অধিক হারে জমা নিয়ে থাকেন। অনেক ক্ষেত্রে গাড়ির গ্যারেজ ভাড়াও দিতে হয় চালককে।
সিএনজি অটোরিকশা চালকরা বলেন, অটোরিকশা মালিকরা করোনাকালীনও আগের মতোই অন্যায়ভাবে মাসে দুইবার জমা বৃদ্ধি করেছেন।
আমরা প্রতিদিন দেড় হাজার টাকা ঋণের বোঝা নিয়ে যাত্রা শুরু করি। সে হিসেবে আমরা আড়াই টাকা মিনিটে গাড়িটি ভাড়া নিয়ে চালাই। সরকারি হুকুমে বিক্রি করতে হয় (যাত্রীদের কাছ থেকে নেয়া হয়) দুই টাকা মিনিট। আমাদের সবসময় একটা বিড়ম্বনার মধ্যে থাকতে হয়। এছাড়া নিয়োগপত্র না থাকায় বছরে তিন থেকে চারবার বেকার হই।
চালকরা অভিযোগ করে বলেন, যাত্রীদের কাছে মিটারের চাইতে ২০ টাকা বাড়িয়ে দেয়ার আবদার করলে তারা বাস্তব কারণে রাজি হন। কিন্তু ট্রাফিক সার্জেন্ট যাত্রীদের জেরা করে মিটার থেকে বাড়িয়ে নেয়ার কথা জেনে নেন। আর এই অপরাধে ৭০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত একটা মিটার মামলা করে দেন। রাজধানীতে পার্কিং জোন নেই বললেই চলে, অথচ নো পার্কিংয়ের মামলা করে জরিমানা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন সিএনজি চালকরা।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়