প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৮, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ২৮, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল-২০২২’ আইনটি শুভ সূচনা। অতি উত্তম প্রয়াস। সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। এই আইনের মাধ্যমে ৫০ বছরের যে শূন্যতা ছিল তা পূরণ হলো। গণতন্ত্রের মঙ্গলকর প্রক্রিয়া এগিয়ে যাবে। আইনের কোনো ত্রæটি থাকলে সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে তা পরিবর্তন, সংযোজন করা যাবে এবং অবশ্যই তা সংবিধানের মধ্যে থেকে।
আইনটি নিয়ে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননের সংশোধনীটি আমার ভালো লেগেছে। এটি গ্রহণযোগ্য ছিল। বিএনপি কখনোই ভালো কিছু চাইবে না। এটিই স্বাভাবিক। তারা দেশের মঙ্গল চায় না। তারা পাকিস্তান চায়। তালেবান চায়। বাংলাদেশ প্রেম চায় না। পাকি প্রেমে অন্ধ। ১৫ ফেব্রুয়ারি মার্কা নির্বাচন চায়। দেড় কোটি ভুয়া ভোটার করেছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকার লতিফুর রহমানের আমলে সন্ত্রাস করেছে। মানুষের ঘরবাড়ি ধ্বংস করেছিল। মানুষ তাদের কথার গুরুত্ব দেয় না। জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্যরা কিছু কথা বলেছেন। তবে প্রতিবাদ হিসেবে এসব তেমন জোরালো নয়।
৫০ বছর পর আইন তৈরিই প্রথম ধাপ। একে আমাদের সবার স্বাগত জানানো উচিত। আমরা এক ধাপ এগিয়ে গেলাম। বাকিটা ধীরে ধীরে পূরণ হয়ে যাবে।
শেয়ার করুন
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।