সেশনজট নিরসনে গ্রীষ্মকালীন ছুটি কমাল ঢাবি

আগের সংবাদ

কী নির্দেশনা পেলেন ডিসিরা : জনগণের সেবক হতে হবে > খাদ্য নিরাপত্তা-বাজার স্থিতিশীল রাখা > সাম্প্রদায়িকতা-জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ

পরের সংবাদ

করোনাকালেও রেকর্ড ছাড়াল চা উৎপাদন

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২০, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ২০, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রাম অফিস : সঠিক ব্যবস্থাপনার ফলে করোনা চলা সময়েও ২০২১ সালে চায়ের উৎপাদন অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। দেশের ১৬৭টি চা বাগান এবং ক্ষুদ্রায়তন চা বাগান থেকে ২০২১ সালে রেকর্ড পরিমাণ মোট ৯৬ দশমিক ৫০৬ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ১১ মিলিয়ন কেজি বেশি। পাশাপাশি শুধু উত্তরাঞ্চলে সমতলের চা বাগান ও ক্ষুদ্র চা চাষ থেকে গত বছর রেকর্ড পরিমাণ ১৪ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন কেজি চা জাতীয়

উৎপাদনে যুক্ত হয়েছে। যা ২০২০ সালের চেয়ে ১০ দশমিক ৩০ মিলিয়ন কেজি বেশি।
বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, কোভিড পরিস্থিতিতেও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় দেশের সব চা বাগানের সার্বিক কার্যক্রম স্বাভাবিক ছিল। সরকারের আর্থিক প্রণোদনা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ চা বোর্ডের নিয়মিত মনিটরিং ও পরামর্শ, বাগান মালিক ও শ্রমিকদের নিরলস প্রচেষ্টা, সঠিক সময়ে ভর্তুকি মূল্যে সার বিতরণ, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চা নিলাম কেন্দ্র চালু রাখা, চা শ্রমিকদের মজুরি, রেশন এবং স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণের ফলে গত বছর দেশের চা উৎপাদন অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।
তিনি বলেন, কোভিড পরিস্থিতিতেও উৎপাদনের এ ধারাবাহিকতা থেকে এটাই প্রতীয়মান হয়, চা শিল্পের সক্ষমতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি আরো জানান, উত্তরাঞ্চলে চা চাষিদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং আধুনিক প্রযুক্তি সরবরাহের ফলে শুধু সমতলের চা বাগান ও ক্ষুদ্র চা চাষ থেকে গত বছর তার আগের বছরের তুলনায় ৪১ শতাংশ বেশি চা উৎপাদন হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে দেশে ৮৬ দশমিক ৩৯৪ মিলিয়ন কেজি ও ২০১৯ সালে ৯৬ দশমিক ৬৯ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়