গ্যালারি কায়া : বাংলাদেশ-ভারতের শিল্পীদের নিয়ে ‘এপিক ১৯৭১’

আগের সংবাদ

স্বস্তির ভোটে আইভীর হ্যাটট্রিক : সব শঙ্কা উড়িয়ে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোট, শামীম ওসমানের কেন্দ্রে হেরেছে নৌকা

পরের সংবাদ

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সম্ভাবনার বাংলাদেশ : চ্যালেঞ্জও বিস্তর

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৬, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ১৬, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ‘সেন্টার ফর ইকোনমিক্স এন্ড বিজনেস রিসার্চ’ এক প্রতিবেদনে বলেছে, বর্তমান বাংলাদেশ যে ধরনের অর্থনৈতিক বিকাশের মধ্য দিয়ে অগ্রসরমান, তা অব্যাহত থাকলে ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে। সংস্থাটির এরূপ ভবিষ্যদ্বাণী বিশ্লেষণ করতে গেলে সহজেই উপলব্ধি করা যায় যে, এই অর্জনের পশ্চাতে রয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এবং সুপরিকল্পিত একটি ‘আদর্শ রূপরেখা’। আমাদের মনে পড়ে ১/১১-উত্তর ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ঘোষিত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ এবং ‘ভিশন ২০২১’ রূপকল্পই ছিল অগ্রগতি সূচনার প্রেরণার নাম। ২০০৯ থেকে এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার পরপর তিনবার রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকার ফলেই বাংলাদেশ আজ বলিষ্ঠ অর্থনৈতিক অবস্থান সৃষ্টিতে সক্ষম হয়েছে। তাই দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জরিপ, ভবিষ্যদ্বাণী ও মূল্যায়ন আমাদের বেশি উৎসাহী করে। ‘সেন্টার ফর ইকোনমিক্স এন্ড বিজনেস রিসার্চ’-এর মতে বর্তমান অর্থব্যবস্থায় যদি ২০৩৫ সালে বিশ্বের ২৫তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়া যায় তবে এ কথা নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে, আমরা আমাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত দুর্নীতি থেকে মুক্ত হলে ২৫তম অবস্থানের চেয়েও শক্তিশালী অবস্থান সৃষ্টি সম্ভব। নানা ক্ষেত্রে সরকারের ঈর্ষণীয় সাফল্য থাকলেও রহস্যজনক কারণে দুর্নীতি মোকাবিলায় বিগত একযুগেও আমরা সাফল্য পাইনি। তাই অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের বৈষম্যও দূর হয়নি। অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর, সুশাসন নিশ্চিত এবং মানসম্মত শিক্ষার মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির চ্যালেঞ্জ রাষ্ট্রকে নিতে হবে। এসব বিষয়ই উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ সৃষ্টির চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেবে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সমস্যাগুলোও বাংলাদেশকে মোকাবিলা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের নিয়ে বাংলাদেশকে সোচ্চার হতে হবে।
ভৌগোলিক অবস্থানের জন্য ভূ-রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের গুরুত্ব যেমন অপরিহার্য তেমনি এর কিছু প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে। বিগত কয়েক বছরে সৃষ্ট রোহিঙ্গা সংকট আমাদের সে কথাই মনে করিয়ে দেয়। ভূ-কৌশলগত অবস্থানও আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জগুলো ভবিষ্যতে যেন প্রকট না হয় সে বিষয়েও বাংলাদেশকে সতর্ক হতে হবে। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা বাংলাদেশের এক বিরাট চ্যালেঞ্জ। সেই সঙ্গে ভৌগোলিক কারণেই সম্ভাব্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায়ও দক্ষতা অর্জনের চ্যালেঞ্জ নিতে হবে বাংলাদেশকে। আমাদের সম্মুখে পুরাতন এক চ্যালেঞ্জ পুনরায় আবির্ভূত হয়েছে! সেটি হলো সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থান ও বিস্তৃতি। সোনার বাংলার বিনির্মাণ নিয়ে যে চিন্তা আমরা করি তার মর্মমূলে প্রতিনিয়ত আঘাত করছে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি। প্রকৃতপক্ষে সোনার বাংলা অসাম্প্রদায়িক প্রেরণার নাম, ঐক্যবদ্ধ উন্নয়নের নাম। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি এবং তাদের দোসরগণ নতুন ও বিতর্কিত ইস্যুতে বাংলাদেশকে মাত্রাহীন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। ধর্মনিরপেক্ষ মানবিক বাংলাদেশ গঠনে কিংবা বহুল উচ্চারিত সোনার বাংলা গড়ে তোলার পক্ষে এও শক্তিশালী চ্যালেঞ্জ।
শেখ হাসিনা একদা বলেছেন : ‘আমরা অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছি। আজকে আমরা উন্নয়নশীল দেশ। উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি।’ প্রধানমন্ত্রীর বর্তমান স্বপ্ন ২০৪১ সালের মধ্যে ‘উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ’ গড়ে তোলা। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণের অন্যান্য অনেক চ্যালেঞ্জের সঙ্গে দুর্নীতি অন্যতম। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে যুগোপযোগী ও মানসম্মত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলাও কম চ্যালেঞ্জ নয়। শিক্ষার হার নিয়ে বর্তমানে আমরা গর্ববোধ করলেও গুণগত ও মানসম্মত শিক্ষা নিয়ে অহংকার করতে পারি না। উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা এবং সেই উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশের ভবিষ্যৎ নাগরিকদের জন্য মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রাথমিক থেকে উচ্চতর শিক্ষার সব পর্যায়ের পাঠক্রমও ঢেলে সাজানোর সময় এসেছে। আমরা জেনেছি অনুরূপ শিক্ষাব্যবস্থারই প্রবর্তন ঘটতে যাচ্ছে ২০২৩ সালে থেকে।
অনেকে মনে করেন সমৃদ্ধ বাংলাদেশের সম্মুখে চার ধরনের চ্যালেঞ্জ বিদ্যমান। এগুলোর মধ্যে অন্যতম অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক অন্তর্ভুক্তি, স্থিতিশীল সুশাসন এবং জলবায়ু পরিবর্তন রোধ ও অভিযোজন। বাংলাদেশের সামনে থাকা চ্যালেঞ্জ চারটি মোকাবিলায় বিশেষজ্ঞদের সুপারিশগুলোর অন্যতম ঋণ সহায়তার পরিবর্তে অংশীদারিত্ব, বেসরকারি খাতের ব্যাপক অংশগ্রহণ নিশ্চিত, উন্নয়ন বিনিময়, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ এবং কূটনৈতিক সমন্বয় সাধন। অর্থনীতিবিদদের পরামর্শ মতে ‘প্রবৃদ্ধির গতি বাড়ানোর ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান ঘন প্রবৃদ্ধি, ভ্যালু চেইন উন্নত করা, উন্নত অবকাঠামো তৈরি, বেসরকারি খাতের উন্নয়নের জন্য পরিবেশ সৃষ্টিসহ বৈশ্বিক অর্থনীতির সঙ্গে একীভূত হওয়া জরুরি।’ এছাড়া টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে সামাজিক সুরক্ষা খাতকে শক্তিশালী করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ওপরও তারা জোর দেন। আবার, বিশেষজ্ঞরা নানারূপ চ্যালেঞ্জের কথা বললেও ‘ষড়যন্ত্র’ নামক কোনো চ্যালেঞ্জর কথা কেউ বলেন না। আমরা জানি শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রও বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির বড় চ্যালেঞ্জ। ষড়যন্ত্রকারীরা দারিদ্র্যকে জিইয়ে রেখে রাজনীতি করতে চান- পক্ষান্তরে শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে রাজনীতিতে সক্রিয় রয়েছেন। তিনি বলেছিলেন : ‘আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করা, উন্নত-সমৃদ্ধশালী করা এবং বাংলাদেশ হবে সোনার বাংলাদেশ। সেই বাংলাদেশই আমি গড়ে তুলতে চাই।’ ব্যবসায়ীদের সম্মুখে সেই ভাষণে তিনি আরো বলেন : ‘আপনাদের কাছে আমার একটা দাবি থাকবে- এই দেশের মানুষ যারা একেবারে গ্রাম পর্যায়ে পড়ে থাকে, আপনারা প্রত্যেকেই তো এই দেশের কোনো না কোনো গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছেন। কোনো না কোনো স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। আপনার সেই এলাকাগুলোর, নিজ নিজ এলাকার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে সরকারের কর্মসূচির পাশাপাশি আপনারও কিছু কিছু কর্মসূচি নেবেন। যাতে তাদের আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়- এ ব্যাপারে আপনারা কাজ করবেন।’ বাংলাদেশের সম্মুখে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ সম্পর্কেও তিনি ওয়াকিবহাল। তিনিই বলেছিলেন : ‘এজন্য হয়তো অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য আমরা সবসময় প্রস্তুত। […] আমি ব্যবসায়ীদের বলব আপনারাও সেইভাবে প্রস্তুতি নেবেন, নিয়ে রাখবেন। এই দেশ এই মাটি আপনাদের সেই সুযোগ দিয়েছে। জাতির পিতা স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন বলেই আপনারা ব্যবসায়ী হতে পেরেছেন, এর আগে ব্যবসায়ী হওয়া তো দূরের কথা কোনো সুযোগই বাঙালির জন্য ছিল না। না চাকরির ক্ষেত্রে, না শিক্ষার ক্ষেত্রে, কোনো ক্ষেত্রে আমাদের তেমন সুযোগ ছিল না। ওই সময়টা আমরা শোষণ বঞ্চনার শিকার হয়েছি।’
আমরা পুনরায় কোভিড চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছি। দৈনিক শনাক্ত ২ শতাংশের নিচে নামলেও জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে তা বৃদ্ধি পেয়ে বারো শতাংশ অতিক্রম করেছে। সংক্রমণহার বৃদ্ধির ফলাফল আমরা আগামী সময়ের মধ্যেই মৃত্যুর পরিসংখ্যানে দেখতে পাব। সংক্রমণহার বৃদ্ধি মানেই মৃত্যুহারেরও ঊর্ধ্বগতি। আমেরিকাসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ওমিক্রনের বিস্তার সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রসমূহ তো বটেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকেও চিন্তার মধ্যে ফেলে দিয়েছে। চিন্তার মধ্যে পড়ে গেছি আমরাও। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি ও রাজনীতি নিয়েও চিন্তার মধ্যে পড়ে গেছি। কয়েকটি মাত্র দিনের সংক্রমণের হার দেখেই আমরা চিন্তিত। যদিও সংক্রমিতদের নমুনা পরীক্ষার জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হয় না তাই নিশ্চিতভাবেই আক্রান্তদের সবাই যে ওমিক্রন-আক্রান্ত তা বলা যাবে না। তবে সংক্রমণের দ্রুত তরঙ্গায়িত ঢেউ দৃষ্টে অনুমান করা যায়, বাংলাদেশও এখন ওমিক্রন তরঙ্গেই দোলায়িত।
সংক্রমণ যতই তীব্র হোক- আক্রান্ত ও মৃত্যুহার যতই উল্লম্ফ গতিতে বৃদ্ধি পাক না কেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলায় ততই মানুষের উদাসীনতা দেখতে পাব! ওমিক্রনের সর্বপ্লাবী সংক্রমণের কালেও আমরা আমাদের উদাসীনতা দেখিয়েই ক্ষান্ত হবো না; বরং এই উদাসীনতার প্রভাবও মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেব! বিচিত্রনামা কোভিড ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের মহড়ায় আমরা বিগত দুটি বছর কাটিয়েছি! বৈশ্বিক মহামারির প্রভাবজাত মৃত্যুহার দেশের কোথাও দেখিনি বলেই আমাদের সাহসও মাত্রাহীন! করোনা আমাদের ততটা উদ্বিগ্ন করতে পারেনি! তাই সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কারওয়ান বাজারের জনৈক মুদি ব্যবসায়ীও বলতে পারেন যে, ‘গত দুই বছর হয় নাই- আর কবে হইব?’ প্রকৃতপক্ষে ২০২০ সালের মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে মৃত্যুর যে মিছিল আমরা দেখেছিলাম তাতে কিছুটা ভয় আমাদের মনে ঢুকেছিল ঠিকই; কিন্তু বাংলাদেশে সেই ভয়ংকর রূপটি প্রকাশ পায়নি বলে সে ভয় দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। করোনা এবং স্বাস্থ্যবিধির সঙ্গে নানা রকমের লুকোচুরি করে আমরা হাস্যোজ্জ্বল জীবনযাপনে অভ্যস্ত আছি। কিন্তু বিগত দুই বছরে করোনায় যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তারা নিজ নিজ পরিবার-স্বজনদের যেমন নিঃস্ব করে গেছেন তেমনি অসংখ্য জাতীয় বীর-ব্যক্তিত্বও করোনায় মৃত্যুবরণ করে সমগ্র জাতিকে দৈন্য ও শূন্যতার মধ্যে ফেলে দিয়েছেন। আমরা জাতীয়ভাবেই অভিভাবক শূন্য হয়ে পড়েছি। আমাদের মনন ও চৈতন্যজুড়ে সেই শূন্যতার হাহাকার শুনতে পাই। তবু আমরা যারা হাট-বাজার বা মাঠে-ময়দানে থাকি, অধিকাংশ সময় কাটাই বিস্তর জনসমাগমের মধ্যে তারা স্বাস্থ্যবিধির ন্যূনতম নির্দেশাবলি মেনে চলায়ও উদাসীন থাকি!
বিশ্বের অনেক দেশের মতো করোনা আমাদের দেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, রাজনীতি এবং বিশেষভাবে অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করছে। তবু এরূপ নেতিবাচকতার মধ্যেই জননেত্রী শেখ হাসিনা তার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বের মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতের হুমকি মোকাবিলায় বিশ্বের অনেক উন্নত রাষ্ট্রের চেয়েও বেশি সাফল্য দেখিয়েছেন। বৈশ্বিক মহামারির মধ্যেও অনেক দেশের তুলনায় উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশকে অগ্রগামী অভিযাত্রায় সচল ও সক্রিয় রেখেছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নানারূপ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সম্ভাবনাময় সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে উন্নয়নের মহাসড়কে দুর্বার গতিতে চলছে বাংলাদেশ।
আহমেদ আমিনুল ইসলাম : অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়