যে কারণে টিকায় ব্যয়ের হিসাব দিতে নারাজ মন্ত্রী

আগের সংবাদ

কঠিন বার্তা দিল আওয়ামী লীগ : বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে আপস নয় > শেখ হাসিনা ছাড়া কেউ অপরিহার্য নয় > শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের জন্য অশনি সংকেত

পরের সংবাদ

সৈয়দপুর বিমানবন্দর : দুর্ঘটনাকবলিত যাত্রীবাহী বিমান উদ্ধারে সেনাবাহিনী

প্রকাশিত: নভেম্বর ২০, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ২০, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

নভো এয়ারের একটি বিমান (অঞ ৭২-৫০০) ফ্লাইট নম্বর ঠছ-৯৬৭/৮ ঢাকা থেকে ৬৭ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রুসহ মোট ৭১ জন আরোহী নিয়ে গত ১৭ নভেম্বর আনুমানিক ১৮৫০টায় সৈয়দপুর বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাত্রা করে। বিমানটি আনুমানিক ১৯৪০টায় সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতরণের সময় সামনের চাকা (নোজ হুইল) আড়াআড়িভাবে রানওয়েতে স্পর্শ করার কারণে চাকাটি ফেটে গিয়ে দুর্ঘটনায় পতিত হয়।
বিমানটি রানওয়েতে থেমে যাওয়ার কারণে সকল বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এমতাবস্থায়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের অনুরোধের প্রেক্ষিতে সেনাসদরের নির্দেশনায় কমান্ডার, ২২২ পদাতিক ব্রিগেডের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ শহীদুল আবেদীনের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর উদ্ধারকারী দল একই দিন রাত ২০৩০টায় উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করে। বিমান উদ্ধারের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি সৈয়দপুর বিমানবন্দরে মজুত না থাকায় উদ্ভাবিত উপায়ে ৩টি রিকভারী যানের সহায়তায় বিমানের সামনের ফেটে যাওয়া চাকার নিচে ট্রলি স্থাপন করা হয়।
পরবর্তীতে রিকভারী যানের সহায়তায় বিমানটিকে স্বল্প সময়ে রানওয়ে থেকে বের করে বিমানবন্দরের এপ্রোনে নিয়ে আসা হয়। উদ্ধারকারী দলসমূহের নিরলস প্রচেষ্টায় বৃহস্পতিবার (১৮-১১-২০২১) তারিখ ০২০০টায় বিমানটিকে রানওয়ে থেকে সরিয়ে পুনরায় সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে বিমান চলাচলের উপযোগী করা হয়। এই উদ্ধার কার্যক্রমে সৈয়দপুর সেনানিবাসে অবস্থানরত আর্মি এভিয়েশনের ব্যক্তিবর্গ প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করেন। আইএসপিআর।

অত্যন্ত দ্রুততা এবং পেশাদারত্বের সঙ্গে বেসামরিক বিমানটি উদ্ধার করার কারণে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং উপস্থিত সকলের সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আইএসপিআর।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়