জামালদের বিদায় করে ফাইনালে শ্রীলঙ্কা

আগের সংবাদ

বাস মালিক-শ্রমিকরা বেপরোয়া : এখনো অতিরিক্ত ভাড়া আদায় > গেটলক-সিটিং সার্ভিস বহাল > বিআরটিএর তৎপরতা লোক দেখানো

পরের সংবাদ

ভোলায় বালু বিক্রি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৫

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৮, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ১৮, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

ভোলা প্রতিনিধি : ভোলায় বালু বিক্রিকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষে ইউপি চেয়ারম্যানসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সদর উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের কাঠির মাথায় এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। মালেক, শারিফ, ফাতেমা, সুফিয়া, নাদিম, রমজান, কামরুল, মহিউদ্দিনসহ উভয়পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। এ সময় একটি বসতবাড়ি ভাঙচুর করা হয়।
বসতবাড়ি ভাঙচুরে ক্ষতিগ্রস্ত বাবুল অভিযোগ করেন, ইউপি চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম নকিব ও তার ভাতিজা শামিম হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে মেঘনা নদী থেকে বালু উত্তোলন করে মনির মেম্বারকে দিয়ে বিক্রি করেন। বুধবার সকালে ওয়ার্ড আ.লীগ সম্পাদক মালেক বাধা দিলে চেয়ারম্যান নকিবের নেতৃত্ব মনির মেম্বার, সিরাজ, রফিক, শামিম হাওলাদারসহ তার ৩ শতাধিক ক্যাডার বাহিনী আমাদের ওপর আক্রমণ করে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে পিটিয়ে আহত করে। এ সময় আমার বসতঘরে হামলা লুটপাট ও ভাঙচুর করে প্রায় ৫ লাখ টাকার ক্ষতি করেন।
এদিকে মনির মেম্বার বলেন, আমি বালি বিক্রি করতে গেলে মালেক ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। এতে চেয়ারম্যান তাকে জিজ্ঞাসা করলে মালেক তার ওপর আক্রমণ করে। এতে আমাদের ৪ জনকে পিটিয়ে আহত করে। ইউপি চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম নকিব বলেন, মেহেন্দি মালেক আমার মেম্বারের কাছে ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে। এমন খবর শুনে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেই। উভয়পক্ষকে শান্ত রাখার চেষ্টাকালে আমি একটু ব্যথা পাই। উত্তেজিত জনতা তাদের বসতবাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করেন। ভোলা সদর মডেল থানার ওসি এনায়েত হোসেন নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেব।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়