জামালদের বিদায় করে ফাইনালে শ্রীলঙ্কা

আগের সংবাদ

বাস মালিক-শ্রমিকরা বেপরোয়া : এখনো অতিরিক্ত ভাড়া আদায় > গেটলক-সিটিং সার্ভিস বহাল > বিআরটিএর তৎপরতা লোক দেখানো

পরের সংবাদ

খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী : অনেক মানবিকতা দেখিয়েছি

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৮, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ১৮, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

** আর কত ভর্তুকি দেব ** কোনো সহিংসতা চাই না ** ক্রিকেটে একদিন আমরা ভালো খেলব ** জিয়ার আমলে সেনা হত্যারও বিচার করব **
কাগজ প্রতিবেদক : বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নেয়া প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমার অথরিটিতে তাকে বাসায় থাকতে দিয়েছি- এটাই অনেক বেশি। আমরা মানবিক বলেই অমানবিক একজনকে বাসায় রেখে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। তাকে অনেক মানবিকতা দেখিয়েছি। বাকিটা আইনগত ব্যাপার। আমার কাছে আর কত মানবিকতা চান? গতকাল বুধবার বিকালে গণভবনে কপ-২৬, লন্ডন এবং ফ্রান্স সফর পরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, জলবায়ু, বন ও পরিবেশবিষয়কমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন। সংবাদ সম্মেলন পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহ্সানুল করিম। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যের পাশাপাশি জ¦ালানি তেলের দাম বাড়ানো, চলমান ইউপি নির্বাচন, সম্পত্তিতে নারীর অধিকারসহ নানা বিষয়ে প্রশ্নের উত্তর দেন শেখ হাসিনা।
সংবাদ সম্মেলনের অপরপ্রান্তে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। শুরুতেই সফরের বিস্তারিত নিয়ে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা আমার বাবা-মা, ভাই, আমার ছোট ভাই রাসেলকে পর্যন্ত হত্যা করিয়েছে। আমার বাবার খুনিদের বিভিন্নভাবে পুরস্কৃত করেছে। কর্নেল রশীদকে

সংসদের মতো পবিত্র জায়গায় বসিয়েছে। খুনি আজিজ পাশাকে মৃত্যুর পরেও প্রমোশন দিয়ে তার পরিবারকে সবধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়েছে। আমাকে বহুভাবে হত্যার চেষ্টা করেছে। গ্রেনেড হামলার পর বলেছে, আমি না কী ভ্যানিটি ব্যাগে করে বোমা নিয়ে গিয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে মেরেছি। তারা গ্রেনেড হামলা করে আমাদের ২২ জনকে হত্যা করেছে, বহু নেতাকর্মী আহত হয়েছে। একদিনও পার্লামেন্টে সেটার ওপর আলোচনা করতেও দেয়নি। বহুবার আমার গাড়িতে হামলা হয়েছে। কোটালীপাড়ায় আমার সমাবেশে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পুঁতে রেখেছে। এত অমানবিকতা তারা আমার প্রতি দেখিয়েছে। এরপরেও সেই অমানবিকদের ক্ষেত্রে আমি অনেক মানবিকতা দেখিয়েছি। আর কত? এখন বাকিটা আইনের বিষয়। তবে আরেকটি কথা ‘রাখে আল্লাহ মারে কে, মারে আল্লাহ রাখে কে’- সেটাও বিশ্বাস করতে হবে।
আর কত ভর্তুকি দেব : সম্প্রতি জ¦ালানি তেল ও গ্যাসের মূল্য বেড়ে যাওয়ায় গণপরিবহন ও বাজারে এর প্রভাব পড়েছে- এমন এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জ্বালানি তেল, বিদ্যুৎ, সারসহ বিভিন্ন খাত মিলিয়ে সরকারকে বছরে ৫৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হয়। আর কত টাকা ভর্তুকি সরকার দিতে পারবে?
তিনি বলেন, বাংলাদেশকে বিদেশ থেকে ডিজেল কিনে আনতে হয়। বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়ে গেছে বলেই দেশেও দাম বাড়াতে হয়েছে। কিন্তু তারপরও অনেক খাতে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। কেবল জ্বালানি তেলেই ২৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিচ্ছি। বাজেটের সব টাকা তাহলে ভর্তুকিতে দিয়ে দেব? তাহলে কিন্তু সব উন্নয়ন প্রকল্প বন্ধ হয়ে যাবে। জনগণের প্রতি দায়িত্ব সম্পর্কে আমরা সবসময় সচেতন। করোনার মধ্যে সব শ্রেণিপেশার মানুষকে নগদ অর্থ প্রণোদনা দিয়েছি। আমাদের উপায়টা কী? উপার্জনটা কী? আমাদের সম্পদ কম। অনেক উন্নত দেশে খাদ্যের জন্য হাহাকার। সুপার মার্কেট খালি, খোদ লন্ডনের কথা বলছি। আমাদের দেশে খাদ্যের অভাব হয়নি।
কর না দেয়া এবং কর ফাঁকি দেয়ার প্রবণতার বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, ট্যাক্স ফাঁকি দেয়ার দিকেই সবার নজর। তাহলে টাকাটা আসবে কোথা থেকে? তাহলে কি দেউলিয়া হয়ে যেতে হবে? গ্যাসের সংকট মেটাতে সরকার এলএনজি আমদানি করছে। সেখানেও বড় অঙ্কের ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। মানুষের যাতে কষ্ট না হয়, খাবারের যাতে কষ্ট না হয়, সেদিকে আমাদের নজর আছে।
কোনো সহিংসতা চাই না : ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থিতা উন্মুক্ত করে দেয়ার সম্ভাবনা নাকচ করে সহিংসতার জন্য বিএনপিকে দায়ী করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আমরা শুধু চেয়ারম্যান পদে প্রতীক দিচ্ছি, মেম্বার পদে কোনো প্রতীক নেই। মেম্বারদের মধ্যেও গোলমাল। শুধু যে চেয়ারম্যান প্রতীক দিচ্ছি দেখেই মারামারি তা কিন্তু না। বাংলাদেশের ইতিহাসে নির্বাচনী সহিংসতা অনেক কমিয়ে আনা হয়েছে। আমরা কোনো সহিংসতা চাই না। ভোট দিতে গিয়ে মানুষের প্রাণ যাবে- এটা গ্রহণযোগ্য নয়।
বিএনপিসহ বিভিন্ন দল দলীয়ভাবে নির্বাচন না করলেও দলের নেতারা স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করছে- এমন প্রসঙ্গ তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, তৃণমূলে দেখা যায় একজনকে নমিনেশন দেয়া হয়েছে, অনেকের আকাক্সক্ষা থাকে। নির্বাচন তো সবাই করছে, আমরা যেমন আওয়ামী লীগের নামে করছি, বিএনপি নাম ছাড়া করছে, অন্যান্য দলও করছে। আমাদের দলের মধ্যে যেগুলো হবে, আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নেব। শুধু ব্যবস্থা না, যাদের মনোনয়ন দিয়েছি, তাদের বাইরে গিয়ে যারা নির্বাচন করেছে, যতই ভালো প্রার্থী হোক, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। তবে দলীয়ভাবে নির্বাচনে আসছে না, সেদিক দিয়ে তারা চালাকিটা ভালোই করছে। নির্বাচনও করছে, মারামারিও করছে। উসকেও দিচ্ছে, আবার বিজয়ীকে সমর্থন দিয়ে আরেকটা মারামারি বাঁধিয়ে দিচ্ছে। কাজেই সেটাও দেখতে হবে।
ক্রিকেটে একদিন আমরা ভালো খেলব : বাংলাদেশ ক্রিকেট দলটি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিলেও তাতে হতাশ না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যেটা আশা করেছিলাম, সেটা হয়নি। কিন্তু আমি হতাশ হই না। আমাদের ছেলেদের বলি- আরো ভালো খেল, আরো মনোযোগী হও, আরো প্র্যাকটিস কর। কয়েকটা খেলা তো তারা খুব চমৎকার খেলেছে।
তিনি বলেন, প্যানেডেমিক সময়ে সে রকম প্র্যাকটিস হয়নি। তারপরও বাংলাদেশ বিশ্বকাপে বেশ কয়েকটি দেশকে হারাতে পেরেছে, এটাই বড় কথা। আমি বলব, যেটুকু পেরেছে আমি তাতেই খুশি। আমি চাচ্ছি, আরো বেশি তাদের ট্রেনিং করানো, আরো উন্নত খেলা যাতে খেলতে পারে। তাই কথায় কথায় হতাশ হওয়া ঠিক না। এটা আমাদের একটা মানসিক রোগ। একটুতে হতাশ, আবার একটুতেই উৎফুল্ল। বেশি উৎফুল্ল হওয়া ভালো না, আবার বেশি হতাশ হওয়াও ভালো না। মাঝে মাঝে ধৈর্য ধরে থাকি, আগামীতে নিশ্চয় ভালো করবে।
জিয়ার আমলে সেনা সদস্য হত্যারও বিচার করব : সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার ফুফাতো ভাই ফিরোজ কবীরসহ ১৯৭৭ সালে সেনা সদস্য ও অনেক সাধারণ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডে জিয়াউর রহমান নিজেই জড়িত। আমরা হত্যাকাণ্ডের বিচারের উদ্যোগ নেব। ১৯৭৭ সালে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের শিকার সেনা সদস্যদের পরিবারগুলো অসহায়ভাবে দিন কাটাচ্ছে। আমার সঙ্গে অনেক পরিবারের কথা হয়েছে। আমি তাদের তথ্য জানি। এতদিন পর হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচার চাওয়া হয়েছে। আমি হত্যাকাণ্ডের বিচারের উদ্যোগ নেব।
তিনি বলেন, ১৯৭৭ সালে যাদের জেলখানায় ফাঁসি দেয়া হয়েছে। তাদের তালিকা হয়তো পাওয়া যাবে। কিন্তু সেনা আইনে যেসব সেনা সদস্যদের শাস্তি কিংবা ফাঁসি দেয়া হয়েছে তার তালিকা পাওয়া যাবে কিনা, তা জানি না। তবে আমরা এ ঘটনার বিচার করব।
কারা ষড়যন্ত্র করছে, সবাই জানেন : অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির সময় ৫ বার দেশ দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তাই বাংলাদেশের উন্নয়ন তাদের ভালো লাগে না। তাদের প্রচেষ্টা বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা তৈরি করা। সাধারণ মানুষ আওয়ামী লীগকে চায়। সেই আওয়ামী লীগকে কীভাবে ক্ষমতা থেকে সরানো যায়, সেজন্য বারবার চেষ্টা করেও তারা সফল হতে পারছে না। এটাই তাদের চরিত্র। বন্দুকের নল দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। এখন লন্ডনে বসে বাংলাদেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। দেশের অর্থ চুরি করে বিদেশে আরাম-আয়েশে দিন কাটাচ্ছে। মন্দিরে কুরআন রেখে দেশকে অস্থিতিশীল করছে। এসব সবার জানা।
তিনি বলেন, তারা নির্বাচন করবে কী করে? তাদের তো সাংগঠনিক কোনো শক্তি নেই। ইউপি নির্বাচন তারা করবে না বলে ঘোষণা দিচ্ছে, আবার বলে কেউ নির্বাচন করতে চাইলে, করতে পারে। তার মানেটা কী?
লিখিত বক্তব্যে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী : সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই লিখিত বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি বিশ্বনেতাদের একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে পাঁচ দফা প্রস্তাব উত্থাপন করেছি। কপ-২৬ সম্মেলনে প্রধান কার্বন নির্গমনকারী দেশগুলোকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অভিযোজন ও প্রশমনের জন্য আনুপাতিক হারে বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার প্রতিশ্রæত অর্থায়ন নিশ্চিত করা, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট সমস্যা সমাধানে একযোগে কাজ করা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছি।
তিনি বলেন, বিশ্বের সরকারপ্রধানদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের দাবি-দাওয়া তুলে ধরে বক্তব্য দিয়েছি। সিভিএফ সভাপতি হিসেবে একটি ক্লাইমেট ইমার্জেন্সি প্যাক্ট গঠনের প্রয়াসের কথাও তুলে ধরি। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের সঙ্গে আলোচনায় দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের পরিধি ও গভীরতা আরো বাড়বে মর্মে আমরা আশা করছি। এ ছাড়া বাণিজ্যনীতি, রোহিঙ্গা এবং অন্যান্য দ্বিপক্ষীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও আলোচনায় উঠে আসে। ওই বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব বাংলাদেশের নেতৃত্বের প্রশংসা করে জলবায়ু অভিযোজনে অর্থ ছাড়ের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি বলেন, ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য রুশনারা আলী ও লর্ড নিতেশ গারিয়ার আমন্ত্রণে একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আমি যোগ দেই। এ অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশ অ্যাট ৫০, অ্যা রেসিলিয়েন্ট ডেলটা’ শীর্ষক একটি কি-নোট উপস্থাপন করি। লন্ডনের প্রকাশনা সংস্থা টেইলর এড ফ্রান্সিস কর্তৃক ইংরেজিতে অনূদিত ‘সিক্রেট ডকুমেন্টস অব ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দ্য ন্যাশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ এবং ‘মুজিব অ্যান ইনট্রোডাকশন’ বই দুটির মোড়ক উন্মোচনও করি।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ফরাসি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলোচনায় প্রতিরক্ষা ও অর্থনীতিসহ অন্যান্য খাতে দুই দেশের কার্যক্রম বাড়ানোর ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। ফ্রান্সের ব্যবসায়ীদের একটি সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকেও আমি তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছি। এছাড়া ইউনেস্কো সদর দপ্তরে সৃজনশীল অর্থনীতির জন্য ইউনেস্কো-বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানেও যোগ দিয়েছি। আমি মনে করি, মুজিববর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের পরিপ্রেক্ষিতে এই পুরস্কার প্রবর্তন সবচেয়ে উপযুক্ত সম্মান। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়