তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন : পূর্ণ প্যানেলে জয়ী কাজিম-আয়েজ পরিষদ

আগের সংবাদ

যুদ্ধাপরাধ বিচারে স্থবিরতা ; বাকি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এগিয়ে নিতে সরকারের আগ্রহ নিয়ে সংশয়! ট্রাইব্যুনালেও জনবল সংকট

পরের সংবাদ

নভেম্বরে কর অঞ্চলে মিলবে আয়কর মেলার সুবিধা

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৩, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: অক্টোবর ১৩, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে গত বছরের মতো চলতি বছরও আয়কর মেলার আয়োজন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। তবে করদাতাদের সুবিধার্থে সব কর অঞ্চলে নভেম্বর মাসজুড়ে আয়কর মেলার সুবিধা দেয়া হবে। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা রহমাতুল মুনিম মেলা না করার ইঙ্গিত দেন।
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, করদাতাদের সেবা নিশ্চিত করতে এনবিআর চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের কেন্দ্রীয় স্টিয়ারিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। চলতি মাসের ৭ অক্টোবর সার্বিক বিষয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে আয়কর মেলার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এরপর ১০ অক্টোবর এনবিআর চেয়ারম্যানের সম্মতিক্রমে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়েছে।
সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে রয়েছে- কর কমিশনার অঞ্চলগুলোতে গত বছরের মতো জাঁকজমকপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ১ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত আয়কর রিটার্ন নেয়ার জন্য করদাতাদের সেবা প্রদান করা। প্রতিটি অফিসের উন্মুক্ত জায়গায় রিটার্ন গ্রহণ বুথ ও হেল্প ডেস্ক স্থাপন করা। রিটার্ন দাখিলকারী করদাতাদের তাৎক্ষণিক প্রাপ্তি স্বীকারপত্রের সঙ্গে রিটার্ন দাখিলে উৎসাহ দিতে উপহারসামগ্রী দেয়া।
সব কর কমিশনার সেবাকেন্দ্রে ই-টিআইএন রেজিস্ট্রেশন ও রি-রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা। কর অঞ্চলের নিজস্ব ওয়েবসাইট তথ্যসহ হালনাগাদ করা, ওয়েবসাইটে আয়কর সংক্রান্ত বিভিন্ন ফর্ম, পরিপত্র, রিটার্ন পূরণের নির্দেশিকা, ভিডিও টিউটোরিয়ালসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য সন্নিবেশ করা। এছাড়া কর অঞ্চলগুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রাখবে।
কর অঞ্চল-৪ এর ব্যবস্থাপনায় সচিবালয়ের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সচিবালয় ও অফিসার্স ক্লাবের সদস্যদের জন্য অফিসার্স ক্লাবে রিটার্ন গ্রহণ বুথ ও হেল্প ডেস্ক স্থাপনের মাধ্যমে সেবা প্রদান করা।
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের জন্য সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে ২ নভেম্বর করদাতাদের রিটার্ন গ্রহণ ও কর তথ্য সেবা প্রদান করা, কর অঞ্চলের কমিশনাররা তাদের নিজ নিজ কর অঞ্চলের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা। জানা গেছে, সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে কেন্দ্রীয় স্টিয়ারিং কমিটি ও মনিটরিং কমিটিসহ বেশ কয়েকটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়