বিজিএমইএ সভাপতি : বন্ধ মিল চালু হলে ফেব্রিক্সের চাহিদা মেটানো সম্ভব

আগের সংবাদ

খাদ্য নিরাপত্তাই প্রধান চ্যালেঞ্জ : সরকারি হিসাব মতে, দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, তবুও চালসহ খাদ্যপণ্য আমদানি করতে হয়

পরের সংবাদ

প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে শেখ তাপস : জীবনের পথচলায় সততা-নিষ্ঠা বড় উপাদান

প্রকাশিত: অক্টোবর ৮, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: অক্টোবর ৮, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : জীবনের পথচলায় সততা এবং নিষ্ঠা সবচেয়ে বড় উপাদান বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরশেনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ১৪ ও ১৬তম গ্রেডের ৪৭ জন কর্মচারীর প্রশিক্ষণ সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন। আঞ্চলিক লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের রেক্টর মো. মঞ্জুর হোসাইনের সভাপতিত্বে ও ঢাকা অঞ্চলের উপপরিচালক সাব্বির আহমেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খান, অঞ্চল-৭ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ মাহে আলম, মেয়রের প্রটোকল কর্মকর্তা মো. দাউদ হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কর্মচারীদেরকে সনদ ও শুভেচ্ছা স্মারক তুলে দেয়া হয়। আগামী রবিবার নিয়োগপ্রাপ্ত এসব কর্মচারীকে পদায়ন করা হবে। ডিএসসিসি মেয়র বলেন, অনেকের মেধা থাকলেও জীবন সংগ্রামে সফল হতে পারে না। জীবনে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো নিষ্ঠা ও অধ্যাবসায়। আপনি অন্যের চাইতে কম মেধাবী হতে পারেন কিন্তু আপনার যদি সেই পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও আত্মনিয়োগ থাকে, অধ্যাবসায় থাকে তাহলে আপনি সেই মেধাবী ব্যাক্তির চাইতেও অনেক বেশি সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবেন। জীবনের পথচলায় সততা ও নিষ্ঠা সবচেয়ে বড় উপাদান। ঢাকাবাসীর আশা-আকাঙ্খা পূরণে সদা প্রস্তুত থাকার নির্দেশনা দিয়ে ব্যারিস্টার তাপস বলেন, সততা-নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করলে কর্মজীবনে চড়াই-উৎরাই থাকলেও শেষমেশ আপনারাই সফল হবেন। সবচেয়ে বড় শক্তি হলো সততা, নিষ্ঠা এবং নিজের কাজটি জানা। আপনি যদি নিজের কাজটি শিখে নেন, জেনে নেন, তাহলে বঙ্গবন্ধু যেভাবে বলেছেন আমাদেরকে দাবায়ে রাখতে পারবে না, আপনাদেরকেও আর কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না।
বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে নিজেদেরকে কর্মে নিয়োগের আহবান জানিয়ে দক্ষিণের মেয়র বলেন, বাবা-মা প্রথমে স্বপ্ন দেখে যে তাদের সন্তান সুশিক্ষায় শিক্ষিত হবে। পরবর্তীতে স্বপ্ন দেখে, সেই শিক্ষা কাজে লাগিয়ে সন্তানেরা নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী কর্মজীবনে নিয়োজিত হবেন। আপনারা আপনাদের পিতা-মাতার প্রথম স্বপ্ন পূরণ করেছেন এবং দ্বিতীয় স্বপ্ন পূরণের পর্যায়ে রয়েছেন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়