প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: অক্টোবর ৬, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
শিল্পকলা একাডেমির পাঁচটি মিলনায়তন ও উন্মুক্ত মঞ্চে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ১২ দিনব্যাপী গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব। এই উৎসবের প্রসঙ্গ নিয়ে ভোরের কাগজের সঙ্গে কথা বলেছেন উৎসব পর্ষদের আহ্বায়ক ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ। সাক্ষাৎকার : শাহনাজ জাহান
গঙ্গা-যমুনা উৎসব প্রসঙ্গে জানতে চাই?
করোনা মহামারি সংক্রমণের কারণে দীর্ঘদিন সংস্কৃতি অঙ্গনে বড় পরিসরের সাংস্কৃতিক উৎসব আয়োজন করা হয়নি। প্রায় দেড় বছর পর এই উৎসবের মাধ্যমে ঢাকার সংস্কৃতি অঙ্গনে প্রাণ ফিরেছে। গত শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে ১২ দিনব্যাপী গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব। ১২ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে উৎসব। উৎসর্গ করা হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।
উৎসবে তো সারাদেশের শিল্পীরা
অংশ নিচ্ছেন?
দেশের ১৪০টি সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রায় সাড়ে তিন হাজার শিল্পী ও কলাকুশলী উৎসবে অংশগ্রহণ করছে। মঞ্চনাটক, পথনাটক, মূকাভিনয়, নৃত্যালেখ্য, সংগীতালেখ্য আবৃত্তি প্রযোজনা, দলীয় সংগীত, একক সংগীত, দলীয় আবৃত্তি, একক আবৃত্তি, দলীয় নৃত্য, ধামাইল গান, গম্ভীরা, বাউল গান, শিশু-কিশোর পরিবেশনা মঞ্চস্থ হচ্ছে।
কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
অভূতপূর্ব সাড়া পাচ্ছি। প্রতিদিনই বিকাল থেকে উন্মুক্ত মঞ্চে অনুষ্ঠান শুরু হয়। সন্ধ্যায় মিলনায়তনে টিকেটের বিনিময়ে নাটকের প্রদর্শনী মঞ্চস্থ হয়। অনেক দিন পর ঢাকার মানুষ উৎসবের উপলক্ষ পেয়েছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন দর্শক উৎসবে আসছে। এই উৎসবের মধ্য দিয়ে আমাদের আত্মিক মেলবন্ধন তৈরি হচ্ছে।
এবার তো গঙ্গা পাড়ের অংশগ্রহণ
থাকছে না উৎসবে…
প্রতিবারই ভারত ও বাংলাদেশের শিল্পীরা এই উৎসবে অংশ নিয়ে থাকেন। এবার করোনা মহামারির কারণে ভিসা প্রক্রিয়ার জটিলতার জন্য ভারতের শিল্পীদের অংশগ্রহণ সম্ভব হচ্ছে না।
শেয়ার করুন
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।