তরুণীরাই মূল টার্গেট : একটি চক্রের হাতে ২ হাজার নারীর অ্যাকাউন্ট হ্যাক

আগের সংবাদ

সিসিটিভির আওতায় আসছে রাজধানী : এ মাসেই হতে পারে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

পরের সংবাদ

আশাবাদী শিক্ষামন্ত্রী : সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অক্টোবরেই খুলবে

প্রকাশিত: অক্টোবর ৫, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: অক্টোবর ৫, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : চলতি অক্টোবরের মধ্যেই দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেয়া সম্ভব হবে বলে আশা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এ তথ্য জানান। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হার নি¤œমুখী হওয়ায় গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে দেশের প্রাথমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হয়েছে। পরদিন মেডিকেল কলেজও খুলেছে। এর মধ্যে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ও খুলে দেয়া হয়েছে। আরো অন্তত ২২টি বিশ্ববিদ্যালয় এ মাসে খোলার কথা রয়েছে। তবে বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় এখনো খোলেনি।
গতকাল সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে আলোচনা হয়। তখনই বিশ্ববিদ্যালয় খোলার বিষয়টি আলোচনায় আসে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলতে কেন দেরি হচ্ছে? সে ব্যাপারে মন্ত্রিসভার পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হলে দীপু মনি আশাপ্রকাশ করেন, এ মাসে সব বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেয়া হবে।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, মন্ত্রিসভায় আলোচনা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিস্থিতি (সিনারিও) সম্পর্কে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলতে কেন এখনো দেরি হচ্ছে-এ বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজস্ব সিন্ডিকেট সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চলে, তাই তিনি আশা প্রকাশ করছেন, এই মাসের মধ্যে সব কটি বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেয়া হবে। বর্তমানে দেশে ৫১টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ৩৯টিতে ‘ইন ক্যাম্পাস’ শিক্ষার্থী পড়ানো হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় হলগুলোর অবস্থা খারাপ হয়েছে। হল খুলে শিক্ষার্থীদের জিনিসপত্র বা বিছানাপত্র কতটুকু ব্যবহারের উপযোগী আছে, সেগুলো দেখতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুলতে দেরি হওয়ার জন্য এটিকে অন্যতম বড় একটি কারণ বলে মনে করা হচ্ছে।
তিনি জানান, শিক্ষামন্ত্রী নিশ্চিত করেছেন, যেসব পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা করা হয়েছে, সেগুলো নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠিত হবে। পরিস্থিতির অবনতি না ঘটলে তা আর পরিবর্তন করা হবে না।
প্রধানমন্ত্রী ভ্যাকসিনের বিষয়ে নির্দেশনা দিয়ে দিয়েছেন যে, আমরা তো ১৮ বছর পর্যন্ত বলছি। এখন ১৮ বছরের নিচের বাচ্চাদের দেয়া যায় কিনা, সেটা এক্সপ্লোর করার জন্য টেকনিক্যাল দিকটা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দেখবে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়