×

জাতীয়

৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯ জুলাই ২০২৩, ১২:০৩ পিএম

৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়

ছবি: বিটিভি থেকে সংগৃহীত

৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়
৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়
৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়

ছবি: ফোকাস বাংলা

৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়
৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়
৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়
৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়
৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়

৭৫ পরবর্তী সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে দেশের অগ্রযাত্রা বন্ধ করে দিয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রবিবার (৯ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর ফেলোশিপ ২০২৩-২৪ অ্যাওয়ার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের কল্যাণে নেয়া পদক্ষেপ যেন বন্ধ না হয়, সেজন্য করা হয়েছে ট্রাস্ট ফান্ড। বিএনপি ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগের সব গণমুখী কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছিল।

তিনি বলেন, আগে মেধাবীদের দেশে ধরে রাখার কোনো উদ্যোগ ছিল না। তেমন কোনো প্রতিষ্ঠানও ছিল না। আমরা কিন্তু এখন অনেক সুযোগ-সুবিধা তৈরি করে দিয়েছি। শুধু মৌলিক গবেষণা নয়, প্রায়োগিক গবেষণার ওপর আমরা জোর দিয়েছি। কৃষি, শিল্প স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কর্মসংস্থানসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নের সব ক্ষেত্রে গবেষকদের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণায় গুরুত্ব দিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার। স্বাস্থ্য খাতে গবেষণায় আরো গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের গবেষণায় আরও বেশি এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, যাতে করে দেশীয় উদ্ভাবিত প্রযুক্তির বাণিজ্যিকীকরণ সম্ভব হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর সব প্রতিষ্ঠান ও শিল্প কারখানায় ‘গবেষণা ও উন্নয়ন’ কর্মসূচির মাধ্যমে প্রচলিত প্রযুক্তির উন্নয়ন ও নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবনে দক্ষ জনশক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। অধ্যয়ন ও গবেষণা হতে হবে দেশের আর্থ-সামাজিক বাস্তবতার আলোকে।

অর্জিত জ্ঞান দেশের কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না। দেশ এগিয়ে যাবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়ন করেছি। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য-২০৩০ বাস্তবায়নে বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। আমরা রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। এর জন্য প্রয়োজন দক্ষ, প্রশিক্ষিত ও সক্ষম জনবল। এ লক্ষ্যে আমরা উচ্চশিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছি। প্রশিক্ষণ ও উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের নীতিমালা ও সুযোগ সুবিধা যুগোপযোগী করে পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ট্রেইনিং পলিসি-২০২৩ প্রণয়ন করা হয়েছে। ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ২৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৫৪টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার তথ্য জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, এর মধ্যে রয়েছে কৃষি, ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিম্যাল সাইন্সেস, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, চিকিৎসা, ডিজিটাল, ইসলামি-আরবি, টেক্সটাইল, মেরিটাইম, এভিয়েশন ও এরোস্পেস, বেসরকারি ফ্যাশন ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মত বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিটি উপজেলায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করছি। বর্তমান সরকার শিক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ২০২৩-২৪ অর্থ-বছরের বাজেটে শিক্ষাখাতে ৮৮ হাজার ১৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আমরা প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা প্রসারের মাধ্যমে দেশপ্রেমে উজ্জীবিত ও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুবিধা আহরণে সক্ষম প্রজন্ম গড়ার লক্ষ্যে কাজ করছি।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App