×

জাতীয়

মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার এনেছে আ.লীগ

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৩ জুন ২০২৩, ০৬:১০ পিএম

মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার এনেছে আ.লীগ

শুক্রবার আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: বিটিভি থেকে

মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার এনেছে আ.লীগ

শুক্রবার আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: বিটিভি থেকে

মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার এনেছে আ.লীগ

শুক্রবার আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: বিটিভি থেকে

মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার এনেছে আ.লীগ

শুক্রবার আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: পিএমও

মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার এনেছে আ.লীগ
মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার এনেছে আ.লীগ

দেশের মানুষের মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার এসেছে আওয়ামী লীগের হাত ধরে। এমনই মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (২৩ জুন) আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, (১৯৪৯ সালে) প্রতিষ্ঠার পর থেকে মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম করেছে আওয়ামী লীগ। এতে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়। আমরা জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ করেছি।

এসময় সেন্টমার্টিন ইস্যু নিয়ে তিনি বলেন, দেশের মানুষের সম্পদ বিক্রি করে দিয়ে ক্ষমতায় যাবো, তেমন বাপের মেয়ে আমি নই। আমরা জানি, মুচলেকা দিয়েছিলেন (বিএনপি চেয়ারপারসন) খালেদা জিয়া।

শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের সম্পদ লুটপাট করবে আর তাকে পুঁজি করে ক্ষমতায় থাকবে বিএনপি-জামায়াত, সেটা এ দেশের মানুষ মেনে নেবে না। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে আমরা উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখি।

আরো পড়ুন: বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসলে দেশ ধ্বংস করবে

লোডশেডিং ও বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের চিত্র বর্ণনা করে এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, মাঝেমধ্যে লোডশেডিং করে বুঝিয়ে দেয়া উচিৎ কী ছিল, আর কী হয়েছে! এসময় তিনি গভীর আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, দেশের আর কোনো হতদরিদ্র থাকবে না।

শিক্ষা খাতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয় বিএনপির আমলে ছিল ৬৫ হাজার। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রতি কিলোমিটারে একটি করে প্রাথমিক বিদ্যালয় করেছি। দ্বিতীয়বার (মেয়াদে) ক্ষমতায় এসে আমরা ১ লাখ ৬৩ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় গড়ে দিয়েছি। এসময় শিক্ষক সংখ্যা বিএনপির শাসনামলের তুলনায় আওয়ামী লীগ শাসনামলে বেড়েছে বলে সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।

খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা যখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার ঘোষণা দিলাম, তখন খালেদা জিয়া বলেছিলেন স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া ভালো নয়। বিদেশ থেকে সাহায্য আসবে না। অর্থাৎ ভিক্ষা করে অর্থ আসবে না। আমরা খাদ্য ও কৃষি ক্ষেত্রে উন্নয়ন করেছি। তবে এক ইঞ্চি জমিও যেন খালি না থাকে।

এসময় করতালির মধ্যেই শেখ হাসিনা বলেন, আমি নিজেও গণভবনে বাগান গড়ে তুলেছি। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরাও ছাদ বাগানে জোর দিয়েছেন।

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার বিষয়ে তিনি বলেন, এখন মানুষ একটা নয়, দুই-তিনটা মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন।

ডিজিটাল সেবা প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, বিএনপির আমলে অল্প কিছু ছেলেমেয়ে নিজের উদ্যোগে হয়তো ফ্রিল্যান্সিং করতো। কিন্তু আমরা ক্ষমতায় এসে ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা বাড়িয়েছি। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হলে এটাও দরকার।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App