×

জাতীয়

এ বছর বিদ্যুতের চাহিদা সাড়ে ১৫ হাজার মেগাওয়াট

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৬ জানুয়ারি ২০২৩, ০৬:৫৭ পিএম

এ বছর বিদ্যুতের চাহিদা সাড়ে ১৫ হাজার মেগাওয়াট

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদার পরিমাণ বেড়ে প্রায় ১৫ হাজার ৫০০ মেগাওয়াটে দাঁড়াবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বর্তমানে দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ক্যাপটিভ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ ২৬ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বলেও জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার (১৬ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারীর এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এসময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।

নসরুল হামিদ বলেন, গত ২০২১-২২ অর্থবছরে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল প্রায় ১৪ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদার পরিমাণ বেড়ে প্রায় ১৫ হাজার ৫০০ মেগাওয়াটে দাঁড়াবে। বর্তমানে দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ক্যাপটিভ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ ২৬ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট। তার মধ্যে আমদানিসহ গ্রিডভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন ২৩ হাজার ৪৮২ মেগাওয়াট, ক্যাপটিড ২৮০০ মেগাওয়াট এবং অফগ্রিড নবায়নযোগ্য জ্বালানি ৪১৮ মেগাওয়াট।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, গ্রিডভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২২ হাজার ৬০৮ মেগাওয়াট এর মধ্যে সরকারি খাতে ১০ হাজার ২৪৬ মেগাওয়াট, যৌথ উদ্যোগে এক হাজার ২৪৪ মেগাওয়াট, বেসরকারি খাতে ৯ হাজার ৯৫৮ মেগাওয়াট ও আমদানি এক হাজার ১৬০ মেগাওয়াট। এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ ১৪ হাজার ৭৮২ মেগাওয়াট (১৬ এপ্রিল ২০২২)। বিদ্যুৎ উৎপাদন মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট ও ২০৪১ সালের মধ্যে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সরকার কাজ করছে বলে জানান নসরুল হামিদ।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App