×

জাতীয়

মিজান-বাছিরের দুর্নীতি মামলার রায় ২৩ ফেব্রুয়ারি

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০২:০০ পিএম

মিজান-বাছিরের দুর্নীতি মামলার রায় ২৩ ফেব্রুয়ারি

উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির।

মিজান-বাছিরের দুর্নীতি মামলার রায় ২৩ ফেব্রুয়ারি

আদালতে পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির। ছবি: ভোরের কাগজ

ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলার রায় ঘোষণার জন্য আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলমের আদালত এ তারিখ ঠিক করেন।

রায় ঘোষণার বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজল বলেন, আদালত রায় ঘোষণার জন্য আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন। আসামিদের বিরুদ্ধে আমরা সব সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি। আসামি ডিআইডি মিজান বাধ্য হয়ে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন। তাই আসামিদের যেন সর্বোচ্চ শাস্তি হয় সেই প্রত্যাশা আদালতে করেছি। [caption id="attachment_334224" align="aligncenter" width="700"] আদালতে পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির। ছবি: ভোরের কাগজ[/caption]

এর আগে ২০১৯ সালের ২৪ জুন সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে দুদক। সেটির অনুসন্ধান কর্মকর্তা ছিলেন দুদকের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির। এ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে রেহাই দিতে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নেন বাছির।

এ অভিযোগে ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলাটি করেন দুদকের পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্লাহ। ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠার পর তাদের দুইজনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

এ মামলায় পরের বছর ২০২০ সালের ১৯ জানুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েসের আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার বাদী ও তদন্ত কর্মকর্তা ফানাফিল্লাহ। এরপর ৯ ফেব্রুয়ারি আসামিদের উপস্থিতিতে এ চার্জশিট গ্রহণ করা হয়। ৪ মার্চ দুদকের পক্ষে অভিযোগ গঠন শুনানি শেষ হয়। পরে ১৮ মার্চ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচারকাজ শুরু করেন। এ মামলায় ১৭ সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App