×

সাহিত্য

আশিক বিন রহিমের ‘সংগ্রামে অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ’

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৩ মার্চ ২০২৪, ১২:৩৪ পিএম

আশিক বিন রহিমের ‘সংগ্রামে অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ’

ছবি: সংগৃহীত

এবারের অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে তরুণ লেখক আশিক বিন রহিমের গবেষণাগ্রন্থ ‘সংগ্রামে-অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ’।

এই গবেষণাগ্রন্থে চাঁদপুরের কৃতি নারীদের আলোকিত জীবনাখ্যান নিয়ে রচিত। গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে দেশ পাবলিকেশন্স। 

বইটির ভূমিকা লিখেছেন নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক, কবি প্রাবন্ধিক ও গবেষক ড. সরকার আব্দুল মান্নান। ৯৬ পৃষ্ঠার বইটির প্রচ্ছদ করেছেন ইউনুছ নাঝিম, মূল্য ৩০০ টাকা।

সম্প্রতি চাঁদপুরের ইতিহাস-ঐতিহ্য, শিল্পচর্চা এবং কীর্তিমান ভূমিসন্তানদের নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ অসংখ্য গবেষণা কাজ হচ্ছে। সততার সঙ্গে যে কয়েকজন তরুণ অত্যন্ত পরিশ্রমলব্ধ এ গবেষণাকাজে আত্মনিয়োগ করেছেন, এদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন আশিক বিন রহিম।

তিনি লেখালেখির পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। ইতিপূর্বে চাঁদপুরের চাঁদমুখ নামে একটি গ্রন্থ প্রণয়ন করে তিনি আলোচিত। সংগ্রামে-অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ এটি তার ৫ম গ্রন্থ।

বইটির লেখক আশিক বিন রহিম বলেন, একুশ শতকে বাঙালী সমাজে সবচেয়ে বড় অর্জন নারী জাগরণ। এ অর্জনের প্রভাতফেরিতে পিছিয়ে ছিলেন না চাঁদপুরের নারীরাও। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারা নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকে। দুই বাংলার নারীজাগরণ, শিল্পচর্চা, শিক্ষা, বিজ্ঞান-গবেষণা, সাংবাদিকতা, রাজনীতি এবং সমাজবিনির্মাণে চাঁদপুরের অনেক চাঁদকন্যা স্বর্ণোজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছেন। 

আমাদের ভাষা আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে স্বাধিকার অর্জনের সংগ্রামেও চাঁদপুরের নারীগণ অবদান রেখেছেন। যাদের স্লোগানে-হুংকারে কম্পিত হয়েছিল রাজপথ।

নিজেদের আলোকিত করবার পাশাপাশি তারা চাঁদপুরকে বাংলাদেশের সমৃদ্ধভূমিতে পরিণত করেছেন। এমন ১২ জন আলোকিত নারীর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোকপাত করার উদ্দেশ্যেই ‘সংগ্রামে অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ’ গ্রন্থটি প্রকাশের প্রয়াস জাগে। 

পাশাপাশি সমাজ বিনির্মাণে স্থানীয় এবং জাতীয় পর্যায়ে এখনও যারা ভূমিকা রাখছেন, তাদের মধ্য থেকে ১২ জন নারীর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি তুলে ধরা হয়েছে দ্বিতীয় অধ্যায়ে।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App