×

সারাদেশ

বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন আজ (ভিডিও)

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৮ অক্টোবর ২০২৩, ০৮:৪৩ এএম

বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন আজ (ভিডিও)

ছবি: ভোরের কাগজ

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে আরেকটি গৌরবদীপ্ত ইতিহাস সৃষ্টি গড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম ও দীর্ঘতম টানেল এটি। ‘ওয়ান সিটি, টু টাউন’ মডেলের স্বপ্নের টানেলটি আজ ২৮ অক্টোবর শনিবার সকালে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ প্রবেশ করতে যাচ্ছে টানেলের যুগে। যোগাযোগের স্বর্ণদ্বার খ্যাত এই বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধনের দিকে তাকিয়ে আছে পুরো জাতি। এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় বিপুল জনসমাগম ঘটিয়ে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল’ উদ্বোধনের দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে চায় আওয়ামী লীগ। এ জন্য জনসভায় ১০ লাখ লোক সমাগমের টার্গেট নিয়েছে দলটি। জনসভাস্থল যেন কানায়-কানায় পূর্ণ হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা। চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ এ জনসভার আয়োজন করেছে। ইতোমধ্যে জনসভার প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। কর্ণফুলী টানেলের মতো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভাও ঐতিহাসিক হবে। জনসভার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আশা করছি এটি স্মরণকালের ঐতিহাসিক জনসভা হবে। তিনি বলেন, চট্টগ্রামে এই জনসভার তাৎপর্য ভিন্ন। নির্বাচনমুখী কর্মসূচি হিসেবে জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। এজন্য জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসন্ন নির্বাচন নিয়ে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বার্তা দেবেন। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের জন্য তিনি দিকনির্দেশনা দেবেন। উন্নয়নের জন্য, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের বিকল্প নেই। কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত দেশের প্রথম ভূগর্ভস্থ টানেল উদ্বোধনের পাশাপাশি আরো ১৯টি প্রকল্পের উদ্বোধন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন থেকে জানা যায়, এবারের সফরে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু টানেল ছাড়া চট্টগ্রাম মুসলিম ইনস্টিটিউট সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স, জেলা পরিষদ টাওয়ার, রাঙ্গুনিয়া ও আনোয়ারা জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, পটিয়ায় শেখ কামাল অডিটোরিয়াম কাম মাল্টিপারপাস হল, রাউজানে শেখ কামাল কমপ্লেক্স, আগ্রাবাদে সিজিএস কলোনিতে ৯টি বহুতল আবাসিক ভবন, বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল, শিকলবাহা খালের ওপর পিসি গার্ডার ব্রিজ, ডিসি পার্ক, হাজার বছরের নৌকা জাদুঘর, ১৯১টি ইউনিয়নে খেলার মাঠ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, স্মার্ট স্কুল বাস সার্ভিস, পর্যটক বাস, রিভার ক্রুজ ও ফুল ডে ট্যুর সম্বলিত পর্যটন সেবা, বার্ডস পার্ক ও চিড়িয়াখানার আধুনিকীকরণ প্রকল্পের ফলক উন্মোচন করবেন। এছাড়া ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন চট্টগ্রামে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ ও জাদুঘর নির্মাণ, বিমানবন্দর থেকে বঙ্গবন্ধু টানেল পর্যন্ত শেখ হাসিনা সড়ক এবং সিমেন্স হোস্টেল কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ প্রকল্পের। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মো. ফখরুজ্জামান বলেন, চট্টগ্রাম সফরে বঙ্গবন্ধু টানেল ছাড়াও ১৭টি প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধনযোগ্য অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ শেষ, বাকিগুলোও শেষের দিকে। বাকি কয়েকটা প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে চট্টগ্রাম সেজেছে নবরূপে। নগরের বিভিন্ন সড়ক ও মহাসড়কজুড়ে এখন তোরণের ছড়াছড়ি। রঙিন ব্যানার, ফেস্টুন আর বিলবোর্ডে সেজেছে নগরী। নগরীর বায়েজিদ- ফৌজদারহাট লিংক রোড, ফৌজদারহাট থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত আউটার রিং রোড এবং টানেলের অপর প্রান্ত আনোয়ারা থেকে শাহ আমানত সেতু পর্যন্ত এলাকা ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে। সড়কের পাশে গাছগুলোও সাদা রঙে সেজেছে। টানেলের পতেঙ্গা প্রান্তে দেখা গেছে, টানেল ও আউটার রিং রোডের সংযোগস্থল গোলচত্বর লাল-সবুজের পতাকায় ঢেকে দেয়া হয়েছে। কাঠের স্থাপনায় লেখা হয়েছে ‘জয় বাংলা’। গোলচত্বরসহ পুরো রিং রোডের বিভাজক, গাছপালা রঙিন করে সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ করেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন। প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে লাগানো এসব পোস্টার-ব্যানারে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগসহ বিভিন্ন সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের ছবি শোভা পাচ্ছে। সড়ক সংস্কার করা হয়েছে। অন্যদিকে, টানেল উদ্বোধন ও জনসভাকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তার চাদরে মোড়ানো হয়েছে পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারা। স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ), পুলিশ, র‌্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জনসভাস্থলসহ আশপাশের কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গড়ে তুলেছে নিরাপত্তা বলয়। চট্টগ্রাম নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার শাকিলা সুলতানা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশকে কেন্দ্র করে কয়েক স্তরের নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সাদা পোশাকের গোয়েন্দা তৎপরতাও বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তায় প্রায় আড়াই হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে। জেলা পুলিশের পাশাপাশি বাইরের জেলা থেকেও এখানে পুলিশ আসবে। ট্রাফিকের জন্যও বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের যেন কোনো ভোগান্তি না হয় সেজন্য ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় বিশেষ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, নিরাপত্তার প্রশ্নে যেসব বিষয় জড়িত প্রত্যেকটি বিষয়কে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। নিরাপত্তার প্রশ্নে আমরা কোনো ছাড় দেব না। আমরা চাই নিরাপত্তার পাশাপাশি এখানে জনসমাবেশ স্থলে আগত জনগণ যেন উৎসবমুখর পরিবেশ পায়। চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যে এক লাখ লোক সমাগমের ঘোষণা দিয়েছে। উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ সুনির্দিষ্ট ঘোষণা না দিলেও প্রতি উপজেলা থেকে অন্তত ১০ হাজার করে নেতাকর্মীকে জনসভায় নেয়ার প্রস্তুতি রয়েছে। এর বাইরে মূল জমায়েত দেবে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ। জানা গেছে, দক্ষিণের প্রত্যেক সংসদ সদস্য এবং উপজেলা চেয়ারম্যানকে জনসমাগমের টার্গেট দেয়া হয়েছে। এর বাইরে সাংগঠনিক পদবিধারী প্রত্যেক নেতা মিলিয়ে প্রতি উপজেলা থেকে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ লোক সমাগমের আশা করছে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ। দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান জানান, ৮ ফুট উচ্চতার মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। ৩০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৪৮ ফুট প্রস্থের মঞ্চটি নৌকার আদলে তৈরি করা হয়েছে। প্রায় ৫০০ জনের বসার ধারণক্ষমতা থাকলেও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় পদধারী নেতা ও জনপ্রতিনিধি মিলে ৩০০ জনের বসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ঢাকার কলরেডি থেকে আসা ২০০ মাইক জনসভাস্থলের আশপাশে কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে লাগানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই জনসভাকে ঘিরে দলীয় প্রধানের দৃষ্টি কাড়তে কয়েক কোটি টাকার তোরণ, ব্যানার আর প্যানাফ্লেক্স নির্মাণ করেছেন দলটির নেতাকর্মী ও মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। মাইকে মাইকে প্রচার করা হচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের চিত্র। বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে এলইডি টিভি বসিয়ে দেখানো হচ্ছে উন্নয়নের স্থিরচিত্র। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীর উদ্যোগে নগরজুড়ে পাঁচ শতাধিক বিলবোর্ড, ব্যানার-ফেস্টুন, তোরণ শোভা পাচ্ছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে সাবেক মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন ও শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারীরাও পাঁচ হাজারের বেশি ব্যানার-ফেস্টুন টাঙিয়েছেন। এর বাইরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরাও প্যানাফ্লেক্স, ব্যানার-ফেস্টুন ও তোরণে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালাম বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম নদীপথের টানেল নিয়ে চট্টগ্রামের মানুষ উচ্ছ¡সিত। আমরা যেভাবে সাড়া পাচ্ছি, তাতে জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হবে। আমাদের উত্তরের প্রতিটি উপজেলা থেকে নেতাকর্মীরা আসবেন। তবে যেহেতু জনসভা দক্ষিণে হচ্ছে, দক্ষিণ থেকে লোক সমাগম বেশি হবে। মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংসদ নোমান আল মাহমুদ বলেন, আমরা কার্যনির্বাহী কমিটির সভা, বর্ধিত সভা করে সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েছি। নগরীর প্রতিটি সাংগঠনিক ওয়ার্ড, থানাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জনসভা আমরা জনসমুদ্রে পরিণিত করব। এ নিয়ে নগর, দক্ষিণ ও উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সমন্বয় সভা হয়েছে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ ও পরিকল্পনাবিষয়ক সম্পাদক এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য ওয়াসিকা আয়েশা খান বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল নির্মিত হওয়ায় শুধু আনোয়ারাবাসী নন; দক্ষিণ চট্টগ্রাম, পুরো চট্টগ্রাম তথা বাংলাদেশের মানুষ উৎফুল্ল ও গর্বিত। প্রধানমন্ত্রী আমাদের এলাকায় জনসভা করছেন। জনসভার জন্য মাঠ প্রায় প্রস্তুত। শুধু মাঠেই দুই লাখ লোকসমাগম সম্ভব। আশপাশের আরো কয়েক কিলোমিটার এলাকা মানুষে মানুষে সয়লাব হয়ে যাবে। কর্ণফুলী নদীর দুই তীরে চীনের সাংহাই সিটির আদলে ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ গড়ে তুলতে টানেল প্রকল্পের প্রাথমিক কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। এর আগে ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং যৌথভাবে বঙ্গবন্ধু টানেলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রথম টানেল টিউব নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন, এর মধ্য দিয়েই মূল কর্মযজ্ঞ শুরু হয়। টানেল নির্মাণে মোট ব্যয় হয়েছে ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের যৌথ অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হয়েছে। প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে চীনের এক্সিম ব্যাংক দুই শতাংশ হারে সুদে ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। বাকি অর্থায়ন করেছে বাংলাদেশ সরকার। নির্মাণকাজ করেছে চীনা কোম্পানি ‘চায়না কমিউনিকেশন কনস্ট্রাকশন লিমিটেড’। প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের দেয়া তথ্যানুযায়ী, ৩ দশমিক ৩২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে এই টানেলে প্রতিটি টিউব বা সুড়ঙ্গের দৈর্ঘ্য ২ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার। একটির সঙ্গে অপর টিউবের দূরত্ব ১২ মিটারের মত। প্রতিটি টিউবে দুটি করে মোট চারটি লেইন তৈরি করা হয়েছে। টানেলের পূর্ব ও পশ্চিম ও প্রান্তে থাকছে ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক। এছাড়া ৭২৭ মিটার দৈর্ঘ্যরে একটি ওভারব্রিজ রয়েছে আনোয়ারা প্রান্তে। টানেল দিয়ে মোটরসাইকেল ও তিন চাকার গাড়ি চলতে না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্মাণকারী সংস্থা বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। এই টানেল দিয়ে যানবাহন ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে চলবে। প্রকল্পের বিবরণ অনুযায়ী, টানেলটি প্রস্তাবিত এশিয়ান হাইওয়েকে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত করবে এবং চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার কমিয়ে দেবে।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App