×

সারাদেশ

মহেশখালী দ্বীপে ভাঙা বেড়িবাঁধ, চিন্তায় উপকূলবাসী

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৩ মে ২০২৩, ১০:০৪ পিএম

মহেশখালী দ্বীপে ভাঙা বেড়িবাঁধ, চিন্তায় উপকূলবাসী

ছবি: ভোরের কাগজ

মহেশখালী দ্বীপে ভাঙা বেড়িবাঁধ, চিন্তায় উপকূলবাসী
মহেশখালী দ্বীপে ভাঙা বেড়িবাঁধ, চিন্তায় উপকূলবাসী
মহেশখালী দ্বীপে ভাঙা বেড়িবাঁধ, চিন্তায় উপকূলবাসী

ছবি: ভোরের কাগজ

ঘূর্ণিঝড় মোকার প্রভাবে কক্সবাজারের পাহাড়ি এলাকা মহেশখালী দ্বীপের মানুষ ভাঙা বেড়িবাঁধ নিয়ে ভয় ও দুশ্চিন্তায় আছে। অতিবৃষ্টি হলে এলাকায় ধস নমতে পারে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে। মহেশখালীর সোনাদিয়া, ধলঘাটা, মাতারবাড়ি, কক্সবাজার সদরের চৌফলদন্ডী, খুরুশকুল, ঈদগাঁওয়ের গোমাতলী, পোকখালীতে স্মরণকালের ভয়াবহ জলোচ্ছ্বাস ঘটতে পারে ধারণা স্থানীয়দের। পাহাড়ধস ও জলোচ্ছ্বাসে প্রাণহানিসহ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কাও এড়িয়ে যাচ্ছেন না অতীতের ভুক্তভোগীরা।

শনিবার (১৩ মে) দুপুর থেকে কক্সবাজারে ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এরই মধ্যে ঘূর্ণিঝড় মোকারর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে মহেশখালীর উপকূল এলাকায়। শনিবার (১৩ মে) রাত থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। তবে মোকায় সম্ভাব্য ক্ষতি ও পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে জেলা এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) আবু সুফিয়ান ও মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইয়াছিন শিমুল।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা নম্বর (০১৫৫০০২৮৭০৭) এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (টেলিফোন- ০২৩৩৩৩৭১৬২৩) নম্বরে যোগাযোগের জন্য বলা হয়েছে।

এক বিজ্ঞপ্তিতে দুর্যোগকালীন দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্রে আনয়ন, আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানকারীদের মাঝে খাবার বিতরণ, ওষুধ এবং নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিতের জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সঙ্গে সমন্বয়ের কথা বলা হয়েছে।

এদিকে গত এক মাস ধরে মহেশখালীর কুতুবজোমের ঘটিভাঙ্গায় সরকার দলীয় নেতা কর্মীদের সহযোগিতায় প্যারাবন নিধন করে চিংড়ি ঘের তৈরি করা হয়েছে। ফলে ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি প্রবেশ করতে পারে বলে দ্বীপের মানুষেরা আশঙ্কা করছেন।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App