দোহাজারী-কক্সবাজার পরীক্ষামূলক ট্রেন চলবে ১৫ অক্টোবর!

দোহাজারী-কক্সবাজার পরীক্ষামূলক ট্রেন চলবে ১৫ অক্টোবর

আগের সংবাদ
কেউ চলে গেলে বিএনপির কিছুই আসবে যাবে না

কেউ চলে গেলে বিএনপির কিছুই আসবে যাবে না

পরের সংবাদ

নীলফামারীতে সংবাদ সম্মেলন ডেকে বিপাকে আয়োজক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২৩ , ৬:১২ অপরাহ্ণ আপডেট: সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২৩ , ৬:১২ অপরাহ্ণ
নীলফামারীতে সংবাদ সম্মেলন ডেকে বিপাকে আয়োজক

দেশের বিদ্যুৎ ঘাটতি মোকাবেলায় নীলফামারীর তিস্তায় সোলার প্যানেল স্থাপন বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে না পেরে বিপাকে পড়েন আয়োজক।

সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় জেলা সদরের উদয়ঙ্কুর সেবা সংস্থার (ইউএসএস) সম্মেলন কক্ষে জেলার বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীদের নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সেটি শুরু হয় দুপুর ১টায়।

সংবাদ সম্মেলন মো. শফিয়ার রহমান সাক্ষরিত লিখিত বক্তব্যে তিস্তা অববাহিকায় ১০৩৯ একর সম্পত্তিতে ‘ভিস্তা পাওয়ার প্ল্যান্ট নামে দেশের সর্ববৃহৎ সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন’ হতে যাচ্ছে মর্মে উল্লেখ করেন স্বীয় পদবীহীন শফিয়ার রহমান নামের এক ব্যক্তি।

তিনি আরও বলেন, আমিসহ মেহেদী হাসান নামে অপর এক ব্যক্তি মিলে আমরা জেলার ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়নের ছাতুনামা মৌজায় ১০৩৯ একর সম্পত্তি পাওয়ার অফ এটর্নি মূলে পাই। বেক্সিমকো কোম্পানির মাধ্যমে ওই সম্পত্তিতেই এ পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন হবে৷

বেক্সিমকো কোম্পানির সাথে কোন চুক্তি সাক্ষর হয়েছে কিনা জানতে চাইলে ‘এখনও কোন চুক্তি সাক্ষর হয়নি’ বলে সংবাদ সম্মেলনে স্বীকার করেন তিনি।

কোন প্রকার চুক্তি সাক্ষর না করে বেক্সিমকো কোম্পানির নাম ব্যবহার করাটা আইনত বৈধ কিনাসহ গুটি কয়েক দাতার কাছ থেকে ১০৩৯ একর সম্পত্তি নিজেদের নামে পাওয়ার অফ এটর্নি করে লিখে নেয়াটা আইন শুদ্ধ হয়েছে কিনা জানতে চাইলে, ‘সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের কোন উত্তর দিতে পারেননি তিনি’।

‘অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন উপায়ে জেলার ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের ছাতুনামা এলাকার তিস্তা অববাহিকায় পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনের নামে নয়-ছয় বুঝিয়ে কৃষকদের জমি হাতিয়ে নিচ্ছে একটি চক্র। এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদ প্রকাশ হয়েছে’ সাংবাদিকরা এমন প্রশ্ন উত্থাপন করলে অনেকটাই ঘাবরে যান সংবাদ সম্মেলনের আয়োজক মো. শরিয়ার রহমানসহ অন্যান্যরা।

‘আমরা জমির মালিকদের লাম-সাম টাকা দিয়ে অন্যত্র বিক্রির জন্য ১০৩৯ একর জমির পাওয়ার অফ এটর্নি করে নিয়েছি, আমরা মূলতঃ জমি কেনা-বেচার মাধ্যম হিসেবে কাজ করি, আমরা জমির মালিক নই, ব্রোকার (দালাল) বললেন সংবাদ সম্মেলনের আয়োজক মো. শরিয়ার রহমান।

এ নিয়ে বিস্তারিত থাকছে ২য় পর্বে। চোখ রাখুন ভোরের কাগজে।

কেএমএল

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়