সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষা পরিপূর্ণতা পায়
কাগজ প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৮ মার্চ ২০২৩, ০৯:৫৬ পিএম
শনিবার সকালে রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশ আয়োজিত ‘১২তম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড-২০২৩’ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ। ছবি: ভোরের কাগজ
সংস্কৃতি ও খেলাধুলা চর্চার মতো সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষা পরিপূর্ণতা পায়। এ ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও শিক্ষকদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশ ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বাংলা অলিম্পিয়াড এর মতো আয়োজনের মাধ্যমে দেশীয় সংস্কৃতি চর্চায় উদ্বুদ্ধ করছে। সেজন্য তারা নিঃসন্দেহে সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য।
শনিবার (১৮ মার্চ) সকালে রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশ আয়োজিত ‘১২তম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড-২০২৩’ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ এসব কথা বলেন।
ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুলের চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ জলদোশভের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. হাকিম আরিফ। স্বাগত বক্তব্য দেন ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশের অধ্যক্ষ রোকসানা জারিন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বলেন, প্রাকৃতিক ও জাতি বৈচিত্র্যময় এদেশে কেউ ডাক্তার, কেউ প্রকৌশলী, কেউ শিক্ষক, কেউ সরকারি কর্মকর্তা, কেউ গবেষক হবে বা তাদের পছন্দনীয় পেশা বেছে নেবে। কিন্তু সকলের লক্ষ্য এক ও অভিন্ন। সেটি হলো উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গঠন। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমাদের সে আকাক্সক্ষা বাস্তবায়ন হবে।
তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দক্ষ, বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা উন্নত, সমৃদ্ধ, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সক্ষম হবো।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেকোনো প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়া বড় কথা নয়, অংশগ্রহণই মুখ্য। বিজয়ী ও বিজিতদের মধ্যে ব্যবধান সামান্য।
এসময় ১২তম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রতিমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, প্রতিবছরের মতো এবারও ইংরেজি মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সন স্কুলের বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে মহাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড। সারা দেশের প্রায় একশ স্কুলের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে এবারের দ্বাদশ আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড ২০২৩ ছিল অত্যন্ত জমজমাট। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ শনিবার সকাল নয়টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত উত্তরায় স্কুল প্রাঙ্গণে দ্বাদশ আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়। ৭০টি স্কুলের ৯০টি শাখা এ বছর বাংলা অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেছে। বাংলা অলিম্পিয়াডের যুগপূর্তিতে এসে এ বছরই প্রথমবারের মতো সহযোগী হিসেবে যুক্ত হয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বলেন, প্রাকৃতিক ও জাতি বৈচিত্র্যময় এদেশে কেউ ডাক্তার, কেউ প্রকৌশলী, কেউ শিক্ষক, কেউ সরকারি কর্মকর্তা, কেউ গবেষক হবে বা তাদের পছন্দনীয় পেশা বেছে নেবে। কিন্তু সকলের লক্ষ্য এক ও অভিন্ন। সেটি হলো উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গঠন। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমাদের সে আকাক্সক্ষা বাস্তবায়ন হবে।
তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দক্ষ, বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা উন্নত, সমৃদ্ধ, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সক্ষম হবো।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেকোনো প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়া বড় কথা নয়, অংশগ্রহণই মুখ্য। বিজয়ী ও বিজিতদের মধ্যে ব্যবধান সামান্য।
এসময় ১২তম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রতিমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, প্রতিবছরের মতো এবারও ইংরেজি মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সন স্কুলের বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে মহাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড। সারা দেশের প্রায় একশ স্কুলের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে এবারের দ্বাদশ আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড ২০২৩ ছিল অত্যন্ত জমজমাট। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ শনিবার সকাল নয়টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত উত্তরায় স্কুল প্রাঙ্গণে দ্বাদশ আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়। ৭০টি স্কুলের ৯০টি শাখা এ বছর বাংলা অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেছে। বাংলা অলিম্পিয়াডের যুগপূর্তিতে এসে এ বছরই প্রথমবারের মতো সহযোগী হিসেবে যুক্ত হয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট।